Nail Infections: নখকুনি থেকে বড় বিপদ হতে পারে! ঘরোয়া উপায়ে মুক্তি পান! মিনিটের মধ্যে ব্যথা কমবে

Last Updated:
Nail Infections: নখকুনি হলে পাত্তা দেন না? বড় বিপদ হতে পারে কিন্তু এর থেকে! জানুন মুক্তির উপায়
1/7
নখকুনি একটি সাধারণ সমস্যা, যা অনেকেই ভোগেন। এটি প্রাথমিকভাবে নখের চারপাশে ফুলে ওঠা বা প্রদাহ সৃষ্টি করে, এবং মাঝে মাঝে অস্বস্তির কারণও হয়। তবে, কিছু ঘরোয়া টোটকা রয়েছে যেগুলি এই সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করতে পারে। চলুন জেনে নিন নখকুনি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য পাঁচটি সহজ ও প্রাকৃতিক উপায়
নখকুনি একটি সাধারণ সমস্যা, যা অনেকেই ভোগেন। এটি প্রাথমিকভাবে নখের চারপাশে ফুলে ওঠা বা প্রদাহ সৃষ্টি করে, এবং মাঝে মাঝে অস্বস্তির কারণও হয়। তবে, কিছু ঘরোয়া টোটকা রয়েছে যেগুলি এই সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করতে পারে। চলুন জেনে নিন নখকুনি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য পাঁচটি সহজ ও প্রাকৃতিক উপায়
advertisement
2/7
গরম জলে ভিজিয়ে রাখা: গরম জল নখের চারপাশে ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে। একটি বালতিতে গরম জল নিন এবং তার মধ্যে নখকুনি আক্রান্ত আঙুলটি ১০-১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এটি ব্যথা কমাবে এবং ফোলা অনেকটাই কমিয়ে দেবে।
গরম জলে ভিজিয়ে রাখা:গরম জল নখের চারপাশে ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে। একটি বালতিতে গরম জল নিন এবং তার মধ্যে নখকুনি আক্রান্ত আঙুলটি ১০-১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এটি ব্যথা কমাবে এবং ফোলা অনেকটাই কমিয়ে দেবে।
advertisement
3/7
মধু ও দারুচিনি: মধু প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান, এবং দারুচিনি প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। মধু ও দারুচিনির পেস্ট তৈরি করে নখকুনির আক্রান্ত স্থানে লাগান। নিয়মিত ব্যবহার করলে নখকুনি দ্রুত সেরে উঠতে পারে।
মধু ও দারুচিনি: মধু প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান, এবং দারুচিনি প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। মধু ও দারুচিনির পেস্ট তৈরি করে নখকুনির আক্রান্ত স্থানে লাগান। নিয়মিত ব্যবহার করলে নখকুনি দ্রুত সেরে উঠতে পারে।
advertisement
4/7
লবণের জল: লবণ জল ব্যথা কমাতে এবং ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে। এক চামচ লবণ গরম জলে মিশিয়ে সেই জলে আঙুলটি ১০-১৫ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন। এটি প্রদাহ ও অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করবে।
লবণের জল: লবণ জল ব্যথা কমাতে এবং ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে। এক চামচ লবণ গরম জলে মিশিয়ে সেই জলে আঙুলটি ১০-১৫ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন। এটি প্রদাহ ও অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করবে।
advertisement
5/7
হলুদ পেস্ট: হলুদ প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণে ভরপুর। এক চামচ হলুদ গুঁড়ো জলে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং এটি আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এটি সংক্রমণ রোধ করবে এবং দ্রুত সেরে উঠতে সহায়ক হবে।
হলুদ পেস্ট:হলুদ প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণে ভরপুর। এক চামচ হলুদ গুঁড়ো জলে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং এটি আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এটি সংক্রমণ রোধ করবে এবং দ্রুত সেরে উঠতে সহায়ক হবে।
advertisement
6/7
অ্যালোভেরা জেল: অ্যালোভেরা প্রাকৃতিকভাবে প্রদাহ কমায় এবং ত্বককে ঠান্ডা রাখে। এক টুকরো অ্যালোভেরা গাছের শাঁস কেটে সরাসরি নখকুনি আক্রান্ত স্থানে লাগান। এটি ব্যথা কমাবে এবং সঠিক যত্নে দ্রুত সুস্থ হতে সাহায্য করবে।
অ্যালোভেরা জেল:অ্যালোভেরা প্রাকৃতিকভাবে প্রদাহ কমায় এবং ত্বককে ঠান্ডা রাখে। এক টুকরো অ্যালোভেরা গাছের শাঁস কেটে সরাসরি নখকুনি আক্রান্ত স্থানে লাগান। এটি ব্যথা কমাবে এবং সঠিক যত্নে দ্রুত সুস্থ হতে সাহায্য করবে।
advertisement
7/7
সতর্কতা: যদি নখকুনি বেশি গুরুতর হয়, বা এর সঙ্গে ইনফেকশন দেখা দেয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ঘরোয়া টোটকা একসময় কার্যকর হলেও গুরুতর সমস্যার ক্ষেত্রে পেশাদার চিকিৎসা প্রয়োজন।
সতর্কতা: যদি নখকুনি বেশি গুরুতর হয়, বা এর সঙ্গে ইনফেকশন দেখা দেয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ঘরোয়া টোটকা একসময় কার্যকর হলেও গুরুতর সমস্যার ক্ষেত্রে পেশাদার চিকিৎসা প্রয়োজন।
advertisement
advertisement
advertisement