Migraine Headaches: অসহ্য মাইগ্রেনের ব্যথা? পেইনকিলার খাবেন না, এই ৫ সহজ টোটকায় যন্ত্রণা কমবে তাড়াতাড়ি

Last Updated:
অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, অতিরিক্ত মানসিক চাপ এবং টেনশন-এর কারণে মাইগ্রেন ইদানিং বাচ্চা থেকে বয়স্ক, সবার মধ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে। অযথা মুঠোমুঠো পেইনকিলার নয়, মাইগ্রেন-এর মোকাবিলা করুন সহজ ৫ টোটকায়
1/7
আজকের দিনে শিশু থেকে বৃদ্ধ - প্রায় সব বয়সের মানুষই মাইগ্রেনে আক্রান্ত। আর মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হলে তো কথাই নেই! তীব্র যন্ত্রণার শেষ থাকে না। এমনকী রোজকার কাজও ঠিক করে করা হয়ে ওঠে না। এই পরিস্থিতির উদ্রেক হলে প্রতিদিন এই পাঁচটি কাজ করা আবশ্যক। তাহলেই এক সপ্তাহের মধ্যে গায়েব হবে মাইগ্রেনের তীব্র যন্ত্রণা।
আজকের দিনে শিশু থেকে বৃদ্ধ - প্রায় সব বয়সের মানুষই মাইগ্রেনে আক্রান্ত। আর মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হলে তো কথাই নেই! তীব্র যন্ত্রণার শেষ থাকে না। এমনকী রোজকার কাজও ঠিক করে করা হয়ে ওঠে না। এই পরিস্থিতির উদ্রেক হলে প্রতিদিন এই পাঁচটি কাজ করা আবশ্যক। তাহলেই এক সপ্তাহের মধ্যে গায়েব হবে মাইগ্রেনের তীব্র যন্ত্রণা।
advertisement
2/7
ঝাড়খণ্ডের রাজধানী শহর রাঁচির জনপ্রিয় আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ভি কে পাণ্ডে বলেন, এই সময় মাইগ্রেন খুবই সাধারণ একটা সমস্যার আকার ধারণ করেছে। এমনকী ছোট ছোট শিশুরাও এর ব্যতিক্রম নয়। তারাও এই রোগের কবলে পড়ছে। তবে এর সবথেকে বড় কারণগুলির মধ্যে অন্যতম হল অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, অতিরিক্ত মানসিক চাপ এবং টেনশন। এই পরিস্থিতিতে পাঁচটি জিনিস নিয়মিত করা হলে এক সপ্তাহের মধ্যেই ফারাকটা ধরা পড়বে। কিন্তু কী সেই ৫টি বিষয়?
ঝাড়খণ্ডের রাজধানী শহর রাঁচির জনপ্রিয় আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ভি কে পাণ্ডে বলেন, এই সময় মাইগ্রেন খুবই সাধারণ একটা সমস্যার আকার ধারণ করেছে। এমনকী ছোট ছোট শিশুরাও এর ব্যতিক্রম নয়। তারাও এই রোগের কবলে পড়ছে। তবে এর সবথেকে বড় কারণগুলির মধ্যে অন্যতম হল অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, অতিরিক্ত মানসিক চাপ এবং টেনশন। এই পরিস্থিতিতে পাঁচটি জিনিস নিয়মিত করা হলে এক সপ্তাহের মধ্যেই ফারাকটা ধরা পড়বে। কিন্তু কী সেই ৫টি বিষয়?
advertisement
3/7
প্রতিদিন কমপক্ষে ২০ মিনিট মেডিটেশন করতে হবে। আর মাইগ্রেনের যন্ত্রণা প্রতিরোধ করার জন্য এটাই হবে প্রথম কাজ। মেডিটেশনের মাধ্যমে টেনশন, মানসিক চাপ এবং উত্তেজনার মতো সমস্যা দূর করা সম্ভব। ফলে মানসিক চাপের বোঝা কমে যায়। মাইগ্রেনের মূল কারণ হল মানসিক চাপ এবং টেনশন। মনে রাখতে হবে যে, এই সমস্যাগুলি দূর না হলে মাইগ্রেনের সমস্যাও কিন্তু দূর হবে না।
প্রতিদিন কমপক্ষে ২০ মিনিট মেডিটেশন করতে হবে। আর মাইগ্রেনের যন্ত্রণা প্রতিরোধ করার জন্য এটাই হবে প্রথম কাজ। মেডিটেশনের মাধ্যমে টেনশন, মানসিক চাপ এবং উত্তেজনার মতো সমস্যা দূর করা সম্ভব। ফলে মানসিক চাপের বোঝা কমে যায়। মাইগ্রেনের মূল কারণ হল মানসিক চাপ এবং টেনশন। মনে রাখতে হবে যে, এই সমস্যাগুলি দূর না হলে মাইগ্রেনের সমস্যাও কিন্তু দূর হবে না।
advertisement
4/7
যাঁদের ধূমপান এবং মদ্যপানের অভ্যাস রয়েছে, তাঁদের সেই অভ্যাস ত্যাগ করা আবশ্যক। কারণ এই ধরনের অভ্যাস কিন্তু মানসিক চাপ বাড়িয়ে দেয়। এমনকী ক্ষণিকের আনন্দ মস্তিষ্কের কোষগুলিকেও নষ্ট করে দিতে পারে। তাই মাইগ্রেনের সমস্যাও হয়।
যাঁদের ধূমপান এবং মদ্যপানের অভ্যাস রয়েছে, তাঁদের সেই অভ্যাস ত্যাগ করা আবশ্যক। কারণ এই ধরনের অভ্যাস কিন্তু মানসিক চাপ বাড়িয়ে দেয়। এমনকী ক্ষণিকের আনন্দ মস্তিষ্কের কোষগুলিকেও নষ্ট করে দিতে পারে। তাই মাইগ্রেনের সমস্যাও হয়।
advertisement
5/7
মাইগ্রেনের সমস্যা দূর করার জন্য ডায়েটে সবুজ শাকসবজি, ফলের রস এবং ড্রাই ফ্রুটস যোগ করতে হবে। এর মাধ্যমে শরীরে পুষ্টির জোগান মিলবে। আর মস্তিষ্কের কোষও শক্তিশালী হবে।
মাইগ্রেনের সমস্যা দূর করার জন্য ডায়েটে সবুজ শাকসবজি, ফলের রস এবং ড্রাই ফ্রুটস যোগ করতে হবে। এর মাধ্যমে শরীরে পুষ্টির জোগান মিলবে। আর মস্তিষ্কের কোষও শক্তিশালী হবে।
advertisement
6/7
প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা করে নিজের স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হবে। তার জন্য যোগাভ্যাস, ব্যায়াম, প্রাতর্ভ্রমণ কিংবা দৌড়ানোর মতো শারীরিক কসরত করতে হবে। এর মাধ্যমে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভাল হয়। আর ডোপামিনের মতো হ্যাপি হরমোনের নিঃসরণ ঘটায়। যা মন ভাল রাখতে সাহায্য করে।
প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা করে নিজের স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হবে। তার জন্য যোগাভ্যাস, ব্যায়াম, প্রাতর্ভ্রমণ কিংবা দৌড়ানোর মতো শারীরিক কসরত করতে হবে। এর মাধ্যমে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভাল হয়। আর ডোপামিনের মতো হ্যাপি হরমোনের নিঃসরণ ঘটায়। যা মন ভাল রাখতে সাহায্য করে।
advertisement
7/7
প্রতিদিন অন্তত ২-৩ লিটার জল পান করতে হবে। কারণ কম জল পান করার কারণে মাথাব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে। আসলে আমাদের মস্তিষ্ক ৭০ শতাংশ জল দিয়ে তৈরি। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করার ফলে মস্তিষ্ক এবং শরীর হাইড্রেটেড থাকে। আর পাল্লা দিয়ে কমে মাইগ্রেনের মতো সমস্যার আশঙ্কাও।
প্রতিদিন অন্তত ২-৩ লিটার জল পান করতে হবে। কারণ কম জল পান করার কারণে মাথাব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে। আসলে আমাদের মস্তিষ্ক ৭০ শতাংশ জল দিয়ে তৈরি। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করার ফলে মস্তিষ্ক এবং শরীর হাইড্রেটেড থাকে। আর পাল্লা দিয়ে কমে মাইগ্রেনের মতো সমস্যার আশঙ্কাও।
advertisement
advertisement
advertisement