পরিবারে নতুন সদস্যকে আনার পিছনে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায় নারী ও পুরুষের উর্বরতা সংক্রান্ত সমস্যা বা ফার্টিলিটি৷ এই সমস্যা নিয়ে মহিলারা পুরুষদের তুলনায় অনেক বেশি চিকিৎসকদের দ্বারস্থ হন৷ পুরুষদের এই সংক্রান্ত সমস্যা বেশি আলোচিতও হয় না৷
2/ 6
মহিলাদের মতো পুরুষদেরও কিন্তু ফার্টিলিটি সমস্যা হয়৷ এবং বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে এই সমস্যা বাড়তে থাকে৷ বিশেষজ্ঞদের মতে, পুরুষসঙ্গীর বয়স বেড়ে গেলেও সন্তানধারণে সমস্যা হতে পারে৷ ৪০ থেকে ৪৫ বছর বয়সি পুরুষদের মধ্যে স্পার্ম কোয়ালিটি বিঘ্নিত হয় বলে ধারণা চিকিৎসকদের ৷
3/ 6
এই পরিস্থিতিতে ৪০ থেকে ৪৫ বছর বয়সি পুরুদের স্পার্ম বা শুক্রাণুর গুণমান খারাপ হওয়ায় মিসক্যারেজ বা ফেটাল ডেথ হওয়ার আশঙ্কা থাকে৷ অর্থাৎ গর্ভপাত বা ভ্রূণের মৃত্যু হতে পারে৷
4/ 6
একাধিক কারণে পুরুষদের মধ্যে ইনফার্টিলিট দেখা দিতে পারে৷ অতিরিক্ত মদ্যপান, ধূমপান, স্টেরয়েড ব্যবহার, মাদক সেবন, নির্দিষ্ট কিছু ওষুধের ব্যবহার, মধুমেহ রোগের জেরে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে৷
5/ 6
বয়সের পাশাপাশি জীবনযাপন সংক্রান্ত একাধিক কারণে মেল ফার্টিলিটি ব্যাহত হতে পারে৷ গুণমান, গঠন ও গতির উপর নির্ভর করে শুক্রাণুর স্বাস্থ্য৷ বীর্যে প্রতি মিলিলিটার বীর্যে ১৫ মিলিয়নের কম শুক্রাণু কম থাকলে একজন পুরুষের পক্ষে সন্তানের বাবা হওয়া সমস্যাজনক৷
6/ 6
২২ থেকে ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত পুরুষদের ফার্টিলিটি তুঙ্গে থাকে৷ চিকিৎসদের তরফে পরামর্শ দেওয়া হয় ৩৫ বছর বয়সের আগেই এক জন পুরুষের পরিবার পরিকল্পনা করা প্রয়োজন৷ তার পর মেল ফার্টিলিটি কমতে থাকে ৷