Lifestyle Tips : চিনি ছাড়তে পারছেন না? বদলে বেছে নিন কোকোনাট সুগার!

Last Updated:
তাই সাধারণ চিনির বদলে আজকাল অনেকেই lifestyle -এ কোকোনাট সুগার (Coconut Sugar)-কে বেছে নিচ্ছেন।
1/10
#কলকাতা: শীতকাল এসে গিয়েছে। শীতের আমেজ আর উৎসবের মরশুমে মেতেছে প্রায় সকলে। এই সময়ে বাঙালির ঘরে পিঠে পুলি, বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি তৈরি হয়ে থাকে। সামনে রয়েছে ক্রিসমাস, ফলে কেকও প্রায় সব বাড়িতেই তৈরি হয়। আর এই সমস্ত ডিশে চিনির ভূমিকা প্রধান। কিন্তু প্রয়োজনের তুলনায় বেশি চিনি খাওয়া শরীরে একাধিক ক্ষতি করে। চিনিকে চিকিৎসকরা হোয়াইট পয়জনও বলে থাকেন। তাই সাধারণ চিনির বদলে আজকাল অনেকেই কোকোনাট সুগার (Coconut Sugar)-কে বেছে নিচ্ছেন। আজকাল খাবারের স্বাদের সঙ্গে সঙ্গে স্বাস্থ্যের বিষয়টি মাথায় রেখেও খাবার প্রস্তুতি নিতে হয় ফলে বেশিরভাগ মানুষ স্বাস্থ্যকর খাবারের দিকে ঝোঁকেন। আর যে কোনও ডেসার্টকে স্বাস্থ্যকর বানাতে কোকোনাট সুগারের জুড়ি মেলা ভার।
#কলকাতা: শীতকাল এসে গিয়েছে। শীতের আমেজ আর উৎসবের মরশুমে মেতেছে প্রায় সকলে। এই সময়ে বাঙালির ঘরে পিঠে পুলি, বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি তৈরি হয়ে থাকে। সামনে রয়েছে ক্রিসমাস, ফলে কেকও প্রায় সব বাড়িতেই তৈরি হয়। আর এই সমস্ত ডিশে চিনির ভূমিকা প্রধান। কিন্তু প্রয়োজনের তুলনায় বেশি চিনি খাওয়া শরীরে একাধিক ক্ষতি করে। চিনিকে চিকিৎসকরা হোয়াইট পয়জনও বলে থাকেন। তাই সাধারণ চিনির বদলে আজকাল অনেকেই কোকোনাট সুগার (Coconut Sugar)-কে বেছে নিচ্ছেন। আজকাল খাবারের স্বাদের সঙ্গে সঙ্গে স্বাস্থ্যের বিষয়টি মাথায় রেখেও খাবার প্রস্তুতি নিতে হয় ফলে বেশিরভাগ মানুষ স্বাস্থ্যকর খাবারের দিকে ঝোঁকেন। আর যে কোনও ডেসার্টকে স্বাস্থ্যকর বানাতে কোকোনাট সুগারের জুড়ি মেলা ভার।
advertisement
2/10
কী এই কোকোনাট সুগার? নারকেল ফুল বা নারকেল গাছের মুচি থেকে মিষ্টি রস বের হয়। যাকে সরকারি ভাষায় বাংলায় নীরা বলা হয়। এই নারকেল মুচি কেটে তাতে পাত্র ঝুলিয়ে প্রথমে রস সংগ্রহ করা হয় এবং পরে গুড় যেভাবে তৈরি করা হয় ফুটিয়ে, সেভাবেই ফোটানো হয় এবং জল বাস্পে পরিণত হলে লালচে ভাব আসে এবং পরে তা দিয়ে চিনি তৈরি হয়। এই চিনির দানা সাধারণ চিনির মতো বড় বা মাঝারি হয় না, তুলনায় অনেকটা ছোট হয়। বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগী থেকে সাধারণ মানুষ, সকলকেই এই কোকোনাট সুগার বা নারকেল চিনি বিকল্প হিসেবে খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
কী এই কোকোনাট সুগার? নারকেল ফুল বা নারকেল গাছের মুচি থেকে মিষ্টি রস বের হয়। যাকে সরকারি ভাষায় বাংলায় নীরা বলা হয়। এই নারকেল মুচি কেটে তাতে পাত্র ঝুলিয়ে প্রথমে রস সংগ্রহ করা হয় এবং পরে গুড় যেভাবে তৈরি করা হয় ফুটিয়ে, সেভাবেই ফোটানো হয় এবং জল বাস্পে পরিণত হলে লালচে ভাব আসে এবং পরে তা দিয়ে চিনি তৈরি হয়। এই চিনির দানা সাধারণ চিনির মতো বড় বা মাঝারি হয় না, তুলনায় অনেকটা ছোট হয়। বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগী থেকে সাধারণ মানুষ, সকলকেই এই কোকোনাট সুগার বা নারকেল চিনি বিকল্প হিসেবে খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
advertisement
3/10
কেন বেছে নেবেন এই কোকোনাট সুগার? বেকিংয়ের ক্ষেত্রে কোকোনাট সুগার কোকোনাট সুগার ব্রাউন সুগারের মতোই দেখতে কিন্তু এর স্বাদ ব্রাউন সুগারের চেয়ে ভিন্ন। কোকোনাট সুগার অনেকটা গুড়ের মতো খেতে হয়। এটি গলতে সময় লাগে সাধারণ চিনির থেকে একটু বেশি। কপি, চা সব কিছুতেই এই চিনি ব্যবহার করা যেতে পারে।
কেন বেছে নেবেন এই কোকোনাট সুগার? বেকিংয়ের ক্ষেত্রে কোকোনাট সুগার কোকোনাট সুগার ব্রাউন সুগারের মতোই দেখতে কিন্তু এর স্বাদ ব্রাউন সুগারের চেয়ে ভিন্ন। কোকোনাট সুগার অনেকটা গুড়ের মতো খেতে হয়। এটি গলতে সময় লাগে সাধারণ চিনির থেকে একটু বেশি। কপি, চা সব কিছুতেই এই চিনি ব্যবহার করা যেতে পারে।
advertisement
4/10
এই চিনি তৈরিতে কোনও পশুর ক্ষতি করা হয় না সাধারণ রিফাইনড সুগার বা চিনি তৈরিতে অনেক সময় পশুদের হাড়ের গুঁড়ো প্রয়োজন হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে তেমন কিছুরই প্রয়োজন হয় না এবং এটি সম্পূর্ণ গাছের রস দিয়ে তৈরি হয়। যা ভেগানদের জন্য তো ভালোই, সকলের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।
এই চিনি তৈরিতে কোনও পশুর ক্ষতি করা হয় না সাধারণ রিফাইনড সুগার বা চিনি তৈরিতে অনেক সময় পশুদের হাড়ের গুঁড়ো প্রয়োজন হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে তেমন কিছুরই প্রয়োজন হয় না এবং এটি সম্পূর্ণ গাছের রস দিয়ে তৈরি হয়। যা ভেগানদের জন্য তো ভালোই, সকলের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।
advertisement
5/10
কোকোনাট সুগারে প্রচুর পরিমাণে ইলেকট্রোলাইট থাকে হার্ট, নার্ভ এবং পেশি স্বাভাবিক ও ভালো রাখতে ইলেকট্রোলাইটের প্রয়োজন শরীরে। এই ইলেকট্রোলাইট জলের কাজ করে। কোকোনাট সুগারে প্রচুর পরিমাণে ইলেকট্রোলাইট থাকে। ফলে শরীর ভালো রাখে এই চিনি। পাশাপাশি এতে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও সোডিয়ামও প্রচুর পরিমাণে থাকায় শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। সাধারণ চিনির থেকে কয়েকশো গুণ বেশি পটাশিয়াম কোকোনাট সুগারে থাকে।
কোকোনাট সুগারে প্রচুর পরিমাণে ইলেকট্রোলাইট থাকে হার্ট, নার্ভ এবং পেশি স্বাভাবিক ও ভালো রাখতে ইলেকট্রোলাইটের প্রয়োজন শরীরে। এই ইলেকট্রোলাইট জলের কাজ করে। কোকোনাট সুগারে প্রচুর পরিমাণে ইলেকট্রোলাইট থাকে। ফলে শরীর ভালো রাখে এই চিনি। পাশাপাশি এতে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও সোডিয়ামও প্রচুর পরিমাণে থাকায় শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। সাধারণ চিনির থেকে কয়েকশো গুণ বেশি পটাশিয়াম কোকোনাট সুগারে থাকে।
advertisement
6/10
ইনিউলিন কোকোনাট সুগারে প্রচুর পরিমাণে ইনিউলিন থাকে যা ডায়েটারি ফাইবার হিসেবে কাজ এবং পেট ভালো রাখে। এই উপাদান কোলোন ক্যানসার রোধ করে এবং হজম ও মেটাবলিসম ভালো করে যার ফলে ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ইনিউলিন কোকোনাট সুগারে প্রচুর পরিমাণে ইনিউলিন থাকে যা ডায়েটারি ফাইবার হিসেবে কাজ এবং পেট ভালো রাখে। এই উপাদান কোলোন ক্যানসার রোধ করে এবং হজম ও মেটাবলিসম ভালো করে যার ফলে ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
advertisement
7/10
লো সুগার সাধারণ চিনিতে পিওর সারকোস থাকে। কিন্তু নারকেল চিনিতে এই সারকোসের পরিমাণ অনেক কম হয়। এবং এতে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস, ফাইবার ও অন্যান্যা স্বাস্থ্যকর উপাদান থাকায় চিনির ক্ষতিকারক প্রভাব এর থাকে না।
লো সুগার সাধারণ চিনিতে পিওর সারকোস থাকে। কিন্তু নারকেল চিনিতে এই সারকোসের পরিমাণ অনেক কম হয়। এবং এতে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস, ফাইবার ও অন্যান্যা স্বাস্থ্যকর উপাদান থাকায় চিনির ক্ষতিকারক প্রভাব এর থাকে না।
advertisement
8/10
নিউট্রিয়েন্টসে ভরপুর কোকোনাট সুগারে ভিটামিন C থাকে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। পাশাপাশি ত্বক ও চুল ভালো রাখে। এতে নাইট্রোজেন থাকে যা কার্ডিওভাসকুলার হেলথ ভালো রাখে। এতে থাকা আয়রন, জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
নিউট্রিয়েন্টসে ভরপুর কোকোনাট সুগারে ভিটামিন C থাকে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। পাশাপাশি ত্বক ও চুল ভালো রাখে। এতে নাইট্রোজেন থাকে যা কার্ডিওভাসকুলার হেলথ ভালো রাখে। এতে থাকা আয়রন, জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
advertisement
9/10
লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স সাধারণ চিনিতে ৬৫ শতাংশ গ্লাইসেমিক ইনডেক্স থাকে কিন্তু কোকোনাট সুগারে মাত্র ৩৫ শতাংশ থাকে। যা একটা ফলে থাকা গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের সমান।
লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স সাধারণ চিনিতে ৬৫ শতাংশ গ্লাইসেমিক ইনডেক্স থাকে কিন্তু কোকোনাট সুগারে মাত্র ৩৫ শতাংশ থাকে। যা একটা ফলে থাকা গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের সমান।
advertisement
10/10
এত গুণের জন্যই বর্তমানে চিকিৎসকরা ডায়াবেটিক থেকে সাধারণ মানুষ সকলকেই সাধারণ চিনির বদলে কোকোনাট সুগার ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন।
এত গুণের জন্যই বর্তমানে চিকিৎসকরা ডায়াবেটিক থেকে সাধারণ মানুষ সকলকেই সাধারণ চিনির বদলে কোকোনাট সুগার ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন।
advertisement
advertisement
advertisement