Micro oven: মাইক্রোওয়েভে ভুলেও গরম করবেন না ৫ খাবার, মুহূর্তের ভুলে ঘটে যেতে পারে বড় বিপদ!

Last Updated:
ঙালির হেঁশেলে মাইক্রোওয়েভ ওভেন এখন খুবই সাধারণ বিষয়। বরং দৈনন্দিন জীবনে নিত্য প্রয়োজনীয় উপকরণ হয়ে উঠেছে মাইক্রোওয়েভ। বিশেষ করে ঝটপট খাবার গরম করার ক্ষেত্রে মাইক্রোওয়েভ ওভেন খুবই উপযোগী।
1/7
 বাঙালির হেঁশেলে মাইক্রোওয়েভ ওভেন এখন খুবই সাধারণ বিষয়। বরং দৈনন্দিন জীবনে নিত্য প্রয়োজনীয় উপকরণ হয়ে উঠেছে মাইক্রোওয়েভ। বিশেষ করে ঝটপট খাবার গরম করার ক্ষেত্রে মাইক্রোওয়েভ ওভেনখুবই উপযোগী। (প্রতীকী ছবি)
বাঙালির হেঁশেলে মাইক্রোওয়েভ ওভেন এখন খুবই সাধারণ বিষয়। বরং দৈনন্দিন জীবনে নিত্য প্রয়োজনীয় উপকরণ হয়ে উঠেছে মাইক্রোওয়েভ। বিশেষ করে ঝটপট খাবার গরম করার ক্ষেত্রে মাইক্রোওয়েভ ওভেন
খুবই উপযোগী। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
2/7
 ফ্রিজ থেকে খাবার বার করে মাইক্রোওয়েভে দিলেই কয়েক মিনিটের মধ্যে গরম হয়ে যায়। কিন্তু জানেন কি অনেক সময় এই তাড়াহুড়ো করার সময় এমন এমন জিনিস অনেকে ওভেনে ঢুকিয়ে দেন যেগুলি আদতে মাইক্রোওয়েভ ওভেনে গরম করা একদমই উচিত নয়। দেখে নেওয়া যাক কোন কোন খাবার মাইক্রোওয়েভ ওভেনে ঢোকালে সমস্যা হতে পারে। (প্রতীকী ছবি)
ফ্রিজ থেকে খাবার বার করে মাইক্রোওয়েভে দিলেই কয়েক মিনিটের মধ্যে গরম হয়ে যায়। কিন্তু জানেন কি অনেক সময় এই তাড়াহুড়ো করার সময় এমন এমন জিনিস অনেকে ওভেনে ঢুকিয়ে দেন যেগুলি আদতে মাইক্রোওয়েভ ওভেনে গরম করা একদমই উচিত নয়। দেখে নেওয়া যাক কোন কোন খাবার মাইক্রোওয়েভ ওভেনে ঢোকালে সমস্যা হতে পারে। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
3/7
ডিম যে স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী তা আমরা সবাই জানি। চিকিৎসকেরা সব সময়ই পরামর্শ দিয়ে থাকেন, ছোট থেকে বড় সকলকেই যেন প্রতিদিন একটি করে ডিম খায়।
ডিম:
ডিম কখনই মাইক্রোওয়েভে গরম করতে নেই। ডিম গরম করলে বিস্ফোরণ ঘটার ঝুঁকি থাকে। এর মূল কারণ, ডিমের কুসুম এবং সাদা অংশে জলীয় পদার্থ থাকে। মাইক্রোওয়েভে ডিম গরম করলে ভেতরের জলীয় পদার্থ দ্রুত বাষ্পে পরিণত হয়। এই বাষ্প ডিমের খোলের ভেতরে চাপ সৃষ্টি করে, যা ডিমকে বিস্ফোরিত করে। এমনকী খোসা ছাড়ানো ডিমও ফেটে যেতে পারে, কারণ ডিমের ভেতরে থাকা প্রোটিন দ্রুত জমাট বাঁধে এবং বাষ্প বার হওয়ার পথ বন্ধ করে দেয়। ডিম ফেটে গেলে মাইক্রোওয়েভের ভিতরের অংশ নোংরা হয়ে যেতে পারে। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
4/7
আঙুর.. আঙুরে চিনির পরিমাণ বেশি থাকে। এই ফল খেলে পেট ভরে যাবে এবং ক্ষুধাও লাগবে না।
ফল (আঙুর, চেরি, ব্লুবেরি):
মাইক্রোওয়েভে কিছু ফল কখনই গরম করতে নেই। যেমন আঙুর, চেরি এবং ব্লুবেরি মাইক্রোওয়েভে গরম করলে ডিমের মতোই কাণ্ড হতে পারে। এই ফলগুলোতে উচ্চমাত্রায় জলীয় পদার্থ থাকে। মাইক্রোওয়েভে গরম করার সময় ভেতরের জলীয় পদার্থ দ্রুত বাষ্পে পরিণত হয় এবং ফলের খোসার উপর চাপ সৃষ্টি করে। এই চাপের কারণে ফলগুলো ফেটে যেতে পারে। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
5/7
*পালং শাক: সবুজ শাক, বিশেষ করে পালং শাকে অনেক পুষ্টি উপাদান থাকে। এই পালং শাকে অক্সালিক অ্যাসিড বেশি থাকে। এটি শরীরের ক্যালসিয়াম শোষণেও হস্তক্ষেপ করে। এটি কিডনিতে পাথর গঠনের কারণ হতে পারে। যাদের আগে থেকেই কিডনির সমস্যা রয়েছে তাদের পালং শাক খাওয়া উচিত নয়।
পালং শাক:
পালং শাক মাইক্রোওয়েভে গরম করলে পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। শাক-সবজিতে নাইট্রেট নামক যৌগ থাকে। মাইক্রোওয়েভে শাক গরম করলে এই নাইট্রেট নাইট্রোসামিনে রূপান্তরিত হতে পারে, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। নাইট্রোসামিন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। এছাড়াও, শাকের মধ্যে থাকা ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও মাইক্রোওয়েভে গরম করলে নষ্ট হয়ে যায়। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
6/7
প্রসেস করা মাংস অনেকেই প্রোটিনের ঘাটতি মেটানোর জন্য মাংস খেয়ে থাকেন। মাংস খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে বাজে নয় কিন্তু প্রসেসড ফুড হলে তা আপনার জন্য বিপদজনক হতে পারে। কারণ এইসব মাংসে অনেক বেশি খাদ্য সংরক্ষণকারী রাসায়নিক (প্রিজারভেটিভ) অধিক মাত্রায় থাকে। (প্রতীকী ছবি)
বড় আকারের মাংস:
বড় আকারের মাংসের টুকরা মাইক্রোওয়েভে গরম করলে তা সমানভাবে রান্না হয় না। মাইক্রোওয়েভের উত্তাপ মাংসের বাইরের অংশে দ্রুত প্রবেশ করে, কিন্তু ভেতরের অংশ শীতল থেকে যায়। এর ফলে মাংসের বাইরের অংশ অতিরিক্ত রান্না হয়ে শক্ত হয়ে যায়, আর ভেতরের অংশ কাঁচা থাকে। মাংস ভাল ভাবে রান্না না হলে তাতে ব্যাকটেরিয়া থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, যা খাদ্য বিষক্রিয়ার কারণ হতে পারে। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
7/7
সামুদ্রিক খাবার বা সি ফুড- জাপানি খাবারে প্রচুর পরিমাণে সামুদ্রিক খাবার ব্যবহার করা হয়। মাছ, সামুদ্রিক শৈবাল এবং অন্যান্য সামুদ্রিক পণ্য ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ, যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য দুর্দান্ত। এছাড়াও, সমুদ্র দ্বারা বেষ্টিত, সামুদ্রিক খাবার তাদের প্রধান খাদ্য।
সি-ফুড (চিংড়ি, কাঁকড়া, মাছ):
চিংড়ি, কাঁকড়া এবং সামুদ্রিক মাছের মতো সী-ফুড মাইক্রোওয়েভে গরম করলে এর স্বাদ এবং গন্ধ নষ্ট হয়ে যায়। মাইক্রোওয়েভের উচ্চ তাপে সি-ফুডের প্রোটিন ভেঙে যায়, ফলে তার স্বাদ তেতো হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও, সি-ফুড বেশি সময় ধরে মাইক্রোওয়েভে গরম করলে তা রাবারের মতো শক্ত হয়ে যেতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement