Worst Food for Kidney: ভুলেও খাবেন না এই ৩ খাবার! ঝাঁঝরা হবে কিডনি! অঙ্গ প্রত্যঙ্গে জমবে বিষাক্ত বর্জ্য! তিলে তিলে অকেজো শরীর

Last Updated:
Worst Food for Kidney: উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস কিডনির ক্ষতির সবচেয়ে সাধারণ কারণ। দীর্ঘ সময় ধরে চিনি বা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকার কারণে কিডনির শিরা দুর্বল হয়ে পড়ে।
1/8
কিডনি আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা রক্ত পরিশোধন করে এবং প্রস্রাবের আকারে শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান এবং অতিরিক্ত জল অপসারণ করে৷ কিন্তু পরিবর্তিত জীবনধারা, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এবং ক্রমবর্ধমান রোগের কারণে কিডনির সমস্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সময়মতো মনোযোগ না দিলে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যার ফলে ডায়ালাইসিস বা প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হতে পারে।
কিডনি আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা রক্ত পরিশোধন করে এবং প্রস্রাবের আকারে শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান এবং অতিরিক্ত জল অপসারণ করে৷ কিন্তু পরিবর্তিত জীবনধারা, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এবং ক্রমবর্ধমান রোগের কারণে কিডনির সমস্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সময়মতো মনোযোগ না দিলে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যার ফলে ডায়ালাইসিস বা প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হতে পারে।
advertisement
2/8
 কিডনি আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা রক্ত পরিশোধন করে এবং প্রস্রাবের আকারে শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান এবং অতিরিক্ত জল অপসারণ করে৷ কিন্তু পরিবর্তিত জীবনধারা, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এবং ক্রমবর্ধমান রোগের কারণে কিডনির সমস্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সময়মতো মনোযোগ না দিলে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যার ফলে ডায়ালাইসিস বা প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হতে পারে।
কিডনি আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা রক্ত পরিশোধন করে এবং প্রস্রাবের আকারে শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান এবং অতিরিক্ত জল অপসারণ করে৷ কিন্তু পরিবর্তিত জীবনধারা, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এবং ক্রমবর্ধমান রোগের কারণে কিডনির সমস্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সময়মতো মনোযোগ না দিলে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যার ফলে ডায়ালাইসিস বা প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হতে পারে।
advertisement
3/8
ডাঃ সুমন্ত গুপ্ত বলেন, উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস কিডনির ক্ষতির সবচেয়ে সাধারণ কারণ। দীর্ঘ সময় ধরে চিনি বা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকার কারণে কিডনির শিরা দুর্বল হয়ে পড়ে।
ডাঃ সুমন্ত গুপ্ত বলেন, উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস কিডনির ক্ষতির সবচেয়ে সাধারণ কারণ। দীর্ঘ সময় ধরে চিনি বা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকার কারণে কিডনির শিরা দুর্বল হয়ে পড়ে।
advertisement
4/8
এ ছাড়া, ঘন ঘন ব্যথানাশক সেবন, খুব কম জল পান, ধূমপান, অ্যালকোহল এবং স্থূলতাও কিডনির জন্য ক্ষতিকর প্রমাণিত হয়। কিছু ক্ষেত্রে, জিনগত কারণে বা মূত্রনালীর সংক্রমণের কারণেও কিডনির ক্ষতি হতে পারে।
এ ছাড়া, ঘন ঘন ব্যথানাশক সেবন, খুব কম জল পান, ধূমপান, অ্যালকোহল এবং স্থূলতাও কিডনির জন্য ক্ষতিকর প্রমাণিত হয়। কিছু ক্ষেত্রে, জিনগত কারণে বা মূত্রনালীর সংক্রমণের কারণেও কিডনির ক্ষতি হতে পারে।
advertisement
5/8
কিডনি রক্ষা করার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। প্রথমত, নিয়মিত আপনার রক্তচাপ এবং রক্তে শর্করার পরিমাণ পরীক্ষা করা চালিয়ে যান। পর্যাপ্ত জল পান করুন যাতে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায়।
কিডনি রক্ষা করার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। প্রথমত, নিয়মিত আপনার রক্তচাপ এবং রক্তে শর্করার পরিমাণ পরীক্ষা করা চালিয়ে যান। পর্যাপ্ত জল পান করুন যাতে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায়।
advertisement
6/8
অতিরিক্ত লবণ, প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং ভাজা খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন। আপনার দৈনন্দিন রুটিনে নিয়মিত ব্যায়াম অন্তর্ভুক্ত করুন এবং আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ, বিশেষ করে ব্যথানাশক ওষুধ খাবেন না।
অতিরিক্ত লবণ, প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং ভাজা খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন। আপনার দৈনন্দিন রুটিনে নিয়মিত ব্যায়াম অন্তর্ভুক্ত করুন এবং আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ, বিশেষ করে ব্যথানাশক ওষুধ খাবেন না।
advertisement
7/8
এছাড়াও, ধূমপান এবং অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই দু’টিই সরাসরি কিডনির ক্ষতি করে। সময়ে সময়ে কিডনি ফাংশন টেস্ট (KFT) করা উচিত। বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ আছে।
এছাড়াও, ধূমপান এবং অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই দু’টিই সরাসরি কিডনির ক্ষতি করে। সময়ে সময়ে কিডনি ফাংশন টেস্ট (KFT) করা উচিত। বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ আছে।
advertisement
8/8
একটু সতর্কতা এবং সচেতনতা থাকলে কিডনির মতো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গকে সুরক্ষিত রাখা সম্ভব। স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গ্রহণ এবং নিয়মিত চেকআপের মাধ্যমে কিডনি বিকল হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে এড়ানো যায়।
একটু সতর্কতা এবং সচেতনতা থাকলে কিডনির মতো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গকে সুরক্ষিত রাখা সম্ভব। স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গ্রহণ এবং নিয়মিত চেকআপের মাধ্যমে কিডনি বিকল হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে এড়ানো যায়।
advertisement
advertisement
advertisement