Weekend Trip: ডিসেম্বর মানেই ঘুরতে যাওয়া, শীতের আমেজে ঘুরে আসুন রনডিহা ড্যাম, সপ্তাহান্তে বেড়ানোর জন্য বেস্ট

Last Updated:
Weekend Trip: দামোদরের উপরে গড়ে ওঠা মাইথন, পাঞ্চেত অথবা দুর্গাপুর ব্যারেজের মতো পর্যটনকেন্দ্র বেশ পরিচিত। কিন্তু দামোদরের ওপরে রয়েছে আরও একটি সুন্দর জলাধার, যা ব্রিটিশ আমলে নির্মাণ করা হয়।
1/6
*দামোদরের উপরে গড়ে ওঠা মাইথন, পাঞ্চেত অথবা দুর্গাপুর ব্যারেজের মতো পর্যটনকেন্দ্র বেশ পরিচিত। কিন্তু দামোদরের ওপরে রয়েছে আরও একটি সুন্দর জলাধার। যা ব্রিটিশ আমলে নির্মাণ করা হয়। ঐতিহ্যবাহী ওই ড্যাম দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চল থেকে বেশ কাছেই অবস্থিত। একদিনের ছুটিতে ঘুরতে যাওয়া অথবা পিকনিক করতে যাওয়ার একটি দুর্দান্ত স্পট। নিরিবিলিতে সময় কাটানোর জন্য বাংলার পর্যটকদের অন্যতম ঠিকানা হতে পারে দামোদর নদের ওপর গড়ে ওঠা রনডিহা ড্যাম। এখানে ভোর বেলার সূর্যদয় হোক বা বিকেলের সূর্যাস্তের দৃশ্য মন ভরিয়ে দেবে আপনার।
*দামোদরের উপরে গড়ে ওঠা মাইথন, পাঞ্চেত অথবা দুর্গাপুর ব্যারেজের মতো পর্যটনকেন্দ্র বেশ পরিচিত। কিন্তু দামোদরের ওপরে রয়েছে আরও একটি সুন্দর জলাধার। যা ব্রিটিশ আমলে নির্মাণ করা হয়। ঐতিহ্যবাহী ওই ড্যাম দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চল থেকে বেশ কাছেই অবস্থিত। একদিনের ছুটিতে ঘুরতে যাওয়া অথবা পিকনিক করতে যাওয়ার একটি দুর্দান্ত স্পট। নিরিবিলিতে সময় কাটানোর জন্য বাংলার পর্যটকদের অন্যতম ঠিকানা হতে পারে দামোদর নদের ওপর গড়ে ওঠা রনডিহা ড্যাম। এখানে ভোর বেলার সূর্যদয় হোক বা বিকেলের সূর্যাস্তের দৃশ্য মন ভরিয়ে দেবে আপনার।
advertisement
2/6
*বুদবুদ থানা এলাকায় এই রনডিহা ড্যাম গড়ে উঠছে বহু বছর আগে৷ ক্রমাগত জলোচ্ছ্বাসের শব্দ সঙ্গে মুখরোচক খাবার দাবার আর অসাধারণ প্রাকৃতিক দৃশ্য সবমিলিয়ে এক অনন্য অনুভূতি।সারা সপ্তাহের ব্যস্ততার পেরিয়ে উইকেন্ডে এখানে এলেই মিলবে মানসিক শান্তি। এখানে রাত্রিযাপনের জন্য রয়েছে সুসজ্জিত সরকারি রিসর্ট, রয়েছে খাওয়া দাওয়ার সু-বন্দোবস্ত।
*বুদবুদ থানা এলাকায় এই রনডিহা ড্যাম গড়ে উঠছে বহু বছর আগে৷ ক্রমাগত জলোচ্ছ্বাসের শব্দ সঙ্গে মুখরোচক খাবার দাবার আর অসাধারণ প্রাকৃতিক দৃশ্য সবমিলিয়ে এক অনন্য অনুভূতি।সারা সপ্তাহের ব্যস্ততার পেরিয়ে উইকেন্ডে এখানে এলেই মিলবে মানসিক শান্তি। এখানে রাত্রিযাপনের জন্য রয়েছে সুসজ্জিত সরকারি রিসর্ট, রয়েছে খাওয়া দাওয়ার সু-বন্দোবস্ত।
advertisement
3/6
*সারা বছরই বহু মানুষ এখানকার মনোরম পরিবেশ উপভোগ করতে ভিড় করেন৷ সারাবছর পর্যটকদের কেন্দ্র করে বিকেলে এক প্রকার মেলা বসে এখানে। সেখানকার ঝালমুড়ি, মিক্সচার, বেশ সেরা বলে দাবি পর্যটকদের। এছাড়াও মুখরোচক আরও নানান খাবার মেলে এখানে।
*সারা বছরই বহু মানুষ এখানকার মনোরম পরিবেশ উপভোগ করতে ভিড় করেন৷ সারাবছর পর্যটকদের কেন্দ্র করে বিকেলে এক প্রকার মেলা বসে এখানে। সেখানকার ঝালমুড়ি, মিক্সচার, বেশ সেরা বলে দাবি পর্যটকদের। এছাড়াও মুখরোচক আরও নানান খাবার মেলে এখানে।
advertisement
4/6
*রনডিহা ড্যামের ভৌগোলিক স্থানঃ বাঁকুড়া জেলার সোনামুখী ব্লকে। কিন্তু নদের এপার হচ্ছে পূর্ব বর্ধমান জেলা। পাশাপাশি দুর্গাপুরের বুদবুদ থানার অন্তর্গত। যার কারণে পূর্ব বর্ধমান-সহ বাঁকুড়া জেলার মানুষও সমান তালে ভিড় করেন। শীতকাল পড়তেই কাতারে কাতারে মানুষ পিকনিকে মেতে ওঠেন। প্রতিবছর শীতের মরশুমে এই ড্যামে ভিন জেলা থেকেও পর্যটকরা ভিড় জমান। দামোদর নদীর অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে বছরের বিভিন্ন সময়ে কমবেশি পর্যটকের ভিড় থেকেই থাকে।
*রনডিহা ড্যামের ভৌগোলিক স্থানঃ বাঁকুড়া জেলার সোনামুখী ব্লকে। কিন্তু নদের এপার হচ্ছে পূর্ব বর্ধমান জেলা। পাশাপাশি দুর্গাপুরের বুদবুদ থানার অন্তর্গত। যার কারণে পূর্ব বর্ধমান-সহ বাঁকুড়া জেলার মানুষও সমান তালে ভিড় করেন। শীতকাল পড়তেই কাতারে কাতারে মানুষ পিকনিকে মেতে ওঠেন। প্রতিবছর শীতের মরশুমে এই ড্যামে ভিন জেলা থেকেও পর্যটকরা ভিড় জমান। দামোদর নদীর অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে বছরের বিভিন্ন সময়ে কমবেশি পর্যটকের ভিড় থেকেই থাকে।
advertisement
5/6
পর্যটকদের যাতে কোনও সমস্যার সম্মুখীন হতে না হয়, সে কারণে বাঁকুড়া জেলা প্রশাসন ও পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একাধিক সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়। কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে তার জন্য চলে পুলিশি নজরদারি। ড্যামের পাশেই রয়েছে রনডিহা ইকো ট্যুরিজম সেন্টার 'নির্ঝর'। নির্ঝর রিসর্টে নদীর টাটকা মাছ-সহ নানান সুস্বাদু খাবারের পদ মেলে। যাত্রীযাপনের জন্য রয়েছে এসি রুম।
পর্যটকদের যাতে কোনও সমস্যার সম্মুখীন হতে না হয়, সে কারণে বাঁকুড়া জেলা প্রশাসন ও পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একাধিক সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়। কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে তার জন্য চলে পুলিশি নজরদারি। ড্যামের পাশেই রয়েছে রনডিহা ইকো ট্যুরিজম সেন্টার 'নির্ঝর'। নির্ঝর রিসর্টে নদীর টাটকা মাছ-সহ নানান সুস্বাদু খাবারের পদ মেলে। যাত্রীযাপনের জন্য রয়েছে এসি রুম।
advertisement
6/6
*প্রসঙ্গত, ব্রিটিশ আমলে ১৯২৭ সালে ওই ড্যাম তৈরির কাজ শুরু হয়। ৬ বছরে ড্যাম তৈরির কাজ সম্পূর্ণ হয়েছিল৷ বর্তমানে ওই ঐতিহ্যবাহী ড্যামের অপরুপ সৌন্দর্য ও জলের স্রোত দেখতে ভিড় করেন পর্যটকরা।
*প্রসঙ্গত, ব্রিটিশ আমলে ১৯২৭ সালে ওই ড্যাম তৈরির কাজ শুরু হয়। ৬ বছরে ড্যাম তৈরির কাজ সম্পূর্ণ হয়েছিল৷ বর্তমানে ওই ঐতিহ্যবাহী ড্যামের অপরুপ সৌন্দর্য ও জলের স্রোত দেখতে ভিড় করেন পর্যটকরা।
advertisement
advertisement
advertisement