Stroke Problem: হঠাৎ চোখের দৃষ্টি ঝাপসা? স্ট্রোক নয় তো? বুঝতে গেলে জানতে হবে ৩টি নিয়ম

Last Updated:
স্ট্রোক একটি ভয়ংকর সমস্যায় পরিণত হয়েছে। এই অসুখ সকল বয়সে ছড়িয়ে পড়ার একাধিক কারণ রয়েছে। দ্রুত এই কারণ গুলিকে আটকাতে না পারলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে না।
1/5
বর্তমান সময়ে দৌড়ঝাঁপের জীবনে ক্রমাগত নানা ধরনের অসুখ লেগেই রয়েছে সকলের। তবে চুপিসারে আমাদের গ্রাস করছে এক ভয়ংকর শারীরিক সমস্যা। দ্রুত এই সমস্যার প্রতিকারে পদক্ষেপ না নিলে যে কোন মানুষ এই অসুখের কবলে চলে যেতে পারেন। একটা সময় বেশি বয়সীদের মধ্যে এই অসুখের প্রবণতা লক্ষ্য করা গেলেও বর্তমানে কিন্তু কম বয়সীদের মধ্যেও এই অসুখের প্রবণতা বাড়ছে। (Sarthak Pandit)
বর্তমান সময়ে দৌড়ঝাঁপের জীবনে ক্রমাগত নানা ধরনের অসুখ লেগেই রয়েছে সকলের। তবে চুপিসারে আমাদের গ্রাস করছে এক ভয়ংকর শারীরিক সমস্যা। দ্রুত এই সমস্যার প্রতিকারে পদক্ষেপ না নিলে যে কোন মানুষ এই অসুখের কবলে চলে যেতে পারেন। একটা সময় বেশি বয়সীদের মধ্যে এই অসুখের প্রবণতা লক্ষ্য করা গেলেও বর্তমানে কিন্তু কম বয়সীদের মধ্যেও এই অসুখের প্রবণতা বাড়ছে। (Sarthak Pandit)
advertisement
2/5
বিশেষজ্ঞদের মতে স্ট্রোক একটি ভয়ংকর সমস্যায় পরিণত হয়েছে। এই অসুখ সকল বয়সে ছড়িয়ে পড়ার একাধিক কারণ রয়েছে। দ্রুত এই কারণ গুলিকে আটকাতে না পারলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে না।
বিশেষজ্ঞদের মতে স্ট্রোক একটি ভয়ংকর সমস্যায় পরিণত হয়েছে। এই অসুখ সকল বয়সে ছড়িয়ে পড়ার একাধিক কারণ রয়েছে। দ্রুত এই কারণ গুলিকে আটকাতে না পারলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে না।
advertisement
3/5
চিকিৎসক বিশ্বজিৎ দত্ত জানান, "ভারতে ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীর মধ্যে ২০ শতাংশের বয়স ৪০ বছরের নীচে। বাড়তে থাকা ধূমপানের অভ্যাস, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হাইপার টেনশনের মতো সমস্যা এই রোগের জন্য দায়ী। সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকার জন্যে শরীরের প্রতিটি কোষে, এমনকি মস্তিষ্কের কোষেও রক্ত সঞ্চালন প্রয়োজন। কোনও কারণে যদি মস্তিষ্কের রক্তবাহী ধমনীতে রক্ত চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে। তখন সেই কোষ অক্সিজেনের অভাবে নিস্তেজ হয়ে যায়।
চিকিৎসক বিশ্বজিৎ দত্ত জানান, "ভারতে ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীর মধ্যে ২০ শতাংশের বয়স ৪০ বছরের নীচে। বাড়তে থাকা ধূমপানের অভ্যাস, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হাইপার টেনশনের মতো সমস্যা এই রোগের জন্য দায়ী। সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকার জন্যে শরীরের প্রতিটি কোষে, এমনকি মস্তিষ্কের কোষেও রক্ত সঞ্চালন প্রয়োজন। কোনও কারণে যদি মস্তিষ্কের রক্তবাহী ধমনীতে রক্ত চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে। তখন সেই কোষ অক্সিজেনের অভাবে নিস্তেজ হয়ে যায়।
advertisement
4/5
এটাকেই চিকিৎসকেরা স্ট্রোক বলে থাকেন। যদি আচমকা শরীরের ভারসাম্য বিগড়ে যাওয়া। হঠাৎ এক চোখে বা দুই চোখেই দৃষ্টি হারিয়ে যায়। মুখের এক দিক বেঁকে যায়। কথা বলতে গিয়ে কথা জড়িয়ে যায়। সেক্ষেত্রে ধরে নিতে হবে স্ট্রোক হয়েছে।"
এটাকেই চিকিৎসকেরা স্ট্রোক বলে থাকেন। যদি আচমকা শরীরের ভারসাম্য বিগড়ে যাওয়া। হঠাৎ এক চোখে বা দুই চোখেই দৃষ্টি হারিয়ে যায়। মুখের এক দিক বেঁকে যায়। কথা বলতে গিয়ে কথা জড়িয়ে যায়। সেক্ষেত্রে ধরে নিতে হবে স্ট্রোক হয়েছে।"
advertisement
5/5
তিনি আরও জানান, "যাদের রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি। তাঁদের মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বন্ধ হওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে অনিয়ন্ত্রিত ব্লাড প্রেশার থাকলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। যারা দিনভর বসে কাজ করেন। হাঁটা চলা বা কায়িক শ্রম করেন না বললেই চলে। তাঁদের এই রোগের ঝুঁকি অন্যদের থেকে অনেক বেশি। পুষ্টিকর খাবারের পরিবর্তে ভাজাভুজি, ফাস্ট ফুড বেশি খেলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। অতিরিক্ত ধূমপানের ও মদ্যপান করলেও এই ঝুকি অনেকটাই বেড়ে যায়। যাঁদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। তাঁদের ডায়েট বা এক্সারসাইজ না করা স্ট্রোকের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।" এই সকল বিষয় নিয়ন্ত্রণে রাখলেই সহজে এই রোগের কবল থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
তিনি আরও জানান, "যাদের রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি। তাঁদের মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বন্ধ হওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে অনিয়ন্ত্রিত ব্লাড প্রেশার থাকলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। যারা দিনভর বসে কাজ করেন। হাঁটা চলা বা কায়িক শ্রম করেন না বললেই চলে। তাঁদের এই রোগের ঝুঁকি অন্যদের থেকে অনেক বেশি। পুষ্টিকর খাবারের পরিবর্তে ভাজাভুজি, ফাস্ট ফুড বেশি খেলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। অতিরিক্ত ধূমপানের ও মদ্যপান করলেও এই ঝুকি অনেকটাই বেড়ে যায়। যাঁদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। তাঁদের ডায়েট বা এক্সারসাইজ না করা স্ট্রোকের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।" এই সকল বিষয় নিয়ন্ত্রণে রাখলেই সহজে এই রোগের কবল থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
advertisement
advertisement
advertisement