Constipation: সকালে বাথরুমে যেতেই ভয়? কোষ্ঠ-কাঠিন্যের সমস্যা হবে গায়েব, আজ থেকেই পান করুন এই পানীয়

*অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস কিম্বা শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার কারণে অনেকেই কোষ্ঠ-কাঠিন্যের সমস্যায় ভোগেন। এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে বহু জনকে ছুটে যেতে হয় ডাক্তারের কাছে। ডাক্তারদের পরামর্শে নানান ওষুধ খেতে হয়। প্রতিবেদনঃ বনোয়ারীলাল চৌধুরী। সংগৃহীত ছবি। 

*তবে যদি ওষুধ ছাড়াই এই কোষ্ঠ-কাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, তাহলে কেমন হয় ? কোনওরকম ওষুধের সাহায্য ছাড়াই এই সমস্যা থেকে মিলতে পারে রেহাই। সংগৃহীত ছবি। 

*চিকিৎসক মিলটন বিশ্বাস জানাচ্ছেন, অনেকেরই পাইলস এবং কোষ্ঠ-কাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে। যাদের মলত্যাগ নিয়মিত হয় না তাঁদের জন্য ইসবগুলের ভুসি খাওয়া অত্যন্ত উপকারি। সংগৃহীত ছবি। 

*অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি বৈশিষ্ট্য যুক্ত হওয়ার কারণে ইসবগুলের ভুসি অনেকগুলো রোগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এটি পাইলসের ইনফ্লামেশন কমায়। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও এটি কার্যকরী ভূমিকা নেয়। সংগৃহীত ছবি।

*উচ্চ রক্তচাপ কোলেস্টেরল ওজন কমানোর পাশাপাশি যেসব পেশেন্টদের ক্লোরেক্টাল ক্যানসার রয়েছে তাঁদের জন্য এটি খুব উপকারি। সংগৃহীত ছবি। 

*ইসবগুলের ভুসির রয়েছে আরও বেশ কিছু উপকারিগুণ। অন্তত তেমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের। ইসবগুলের ভুসির সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করা যেতে পারে। যাদের ব্রণর সমস্যা রয়েছে তাঁদের সেই সমস্যারও উপশম ঘটবে। সংগৃহীত ছবি। 

*কীভাবে ব্যবহার করবেন ইসবগুলের ভুসি? রাতে খাবার খাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা আগে ২ টেবিল চামচ ইসবগুল এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর খাওয়ার পরে সেই পানীয়টি সঙ্গে সঙ্গে পান করতে হবে। আর তাতেই নাকি মিলবে সুফল। সংগৃহীত ছবি। 

*তবে যাদের কিডনির সমস্যার কারণে অতিরিক্ত পরিমাণে জল খাওয়ার রেস্ট্রিকশন রয়েছে, তারা ইসবগুলের ভুসি খাবেন না। ইসবগুলের ভুষিতে ফাইবার বেশি থাকে ফলে যাদের পেট ফুলে যাওয়ার সমস্যা রয়েছে তাঁদের ইসবগুলের ভুসি খাওয়া চলবে না। সংগৃহীত ছবি।