Summer||AC: বসন্তেই তো এসে গেছে গ্রীষ্ম! পাখার হাওয়ায় কী ভাবে মিলবে AC-র আরাম, রইল টিপস

Last Updated:
আজ আমরা এমন কিছু টিপস দেব যাতে আপনি AC, কুলার ছাড়াই ঘরের ফ্যান থেকেও ঠান্ডা হাওয়া পেতে পারেন। চলুন জেনে নেই ৪টি পদ্ধতি..
1/6
জানলা খুললেই গরমের হল্কা। AC, ফ্যান, কুলার নিয়ে গ্রীষ্মের মরসুমের জন্য তৈরি হচ্ছে মানুষ। গরমকালের প্রথম দিকে পাখা দিয়ে কাজ চলে গেলেও, দিন দিন যখন গ্রীষ্মের দাপট বাড়ে, তখন ফ্যানের বাতাসও গরম হতে থাকে। কিন্তু আজ আমরা আপনাকে এমন কিছু পদ্ধতির কথা বলব, যার সাহায্যে আপনার ফ্যান থেকে কুলারের মতো ঠান্ডা হাওয়া বইবে এবং এর জন্য এসি আপনার লাগবে না।
জানলা খুললেই গরমের হল্কা। AC, ফ্যান, কুলার নিয়ে গ্রীষ্মের মরসুমের জন্য তৈরি হচ্ছে মানুষ। গরমকালের প্রথম দিকে পাখা দিয়ে কাজ চলে গেলেও, দিন দিন যখন গ্রীষ্মের দাপট বাড়ে, তখন ফ্যানের বাতাসও গরম হতে থাকে। কিন্তু আজ আমরা আপনাকে এমন কিছু পদ্ধতির কথা বলব, যার সাহায্যে আপনার ফ্যান থেকে কুলারের মতো ঠান্ডা হাওয়া বইবে এবং এর জন্য এসি আপনার লাগবে না।
advertisement
2/6
Crosswind হল এমনই এক উপায়: ক্রসউইন্ড তৈরি করার জন্য আমরা একাধিক ফ্যান একসঙ্গে ব্যবহার করে থাকি। এক্ষেত্রে, সবচেয়ে বেশি কাজের টেবিল ফ্যান। জানলার কাছে টেবিল ফ্যান রাখলে সবচেয়ে ভাল ফল মেলে। এর মাধ্যমে গরম বাতাস বাইরে যায় এবং ঠান্ডা বাতাস ঘরে ঢুকে আসে।
Crosswind হল এমনই এক উপায়: ক্রসউইন্ড তৈরি করার জন্য আমরা একাধিক ফ্যান একসঙ্গে ব্যবহার করে থাকি। এক্ষেত্রে, সবচেয়ে বেশি কাজের টেবিল ফ্যান। জানলার কাছে টেবিল ফ্যান রাখলে সবচেয়ে ভাল ফল মেলে। এর মাধ্যমে গরম বাতাস বাইরে যায় এবং ঠান্ডা বাতাস ঘরে ঢুকে আসে।
advertisement
3/6
এছাড়া, টেবিল ফ্যানর মুখ জানালার বাইরের দিকেও মুখ করে রাখতে পারেন। এতে ঘরের গরম হাওয়া বাইরে চলে যাবে। রান্নাঘর বা বাথরুমের এগজস্ট ফ্যান যেভাবে কাজ করে, এটা ঠিক সেভাবেই কাজ করবে।
এছাড়া, টেবিল ফ্যানর মুখ জানালার বাইরের দিকেও মুখ করে রাখতে পারেন। এতে ঘরের গরম হাওয়া বাইরে চলে যাবে। রান্নাঘর বা বাথরুমের এগজস্ট ফ্যান যেভাবে কাজ করে, এটা ঠিক সেভাবেই কাজ করবে।
advertisement
4/6
বরফের ব্যবহার: অনেক ক্ষেত্রে সিলিং ফ্যানের চেয়ে স্ট্যান্ড ফ্যানকেই বেশি কাজের বলে মনে করা হয়। এমন ফ্যানের সামনে ঠান্ডা জল বা বরফ রাখলে ঘরে ঠান্ডা হাওয়া বইতে শুরু করে। তবে, যখন এভাবে ঘর ঠান্ডা করবেন তখন দরজা এবং জানালা বন্ধ করে রাখতে হবে। গরম হাওয়া ঘরের ভিতরে ঢুকে এলে কোনও লাভ হবে না। এ ছাড়া কেউ কেউ ফ্যানের কাছে হালকা ভেজা তোয়ালেও রাখে। সেখান থেকেও জল বাষ্পীভূত হয়ে ঘর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
বরফের ব্যবহার: অনেক ক্ষেত্রে সিলিং ফ্যানের চেয়ে স্ট্যান্ড ফ্যানকেই বেশি কাজের বলে মনে করা হয়। এমন ফ্যানের সামনে ঠান্ডা জল বা বরফ রাখলে ঘরে ঠান্ডা হাওয়া বইতে শুরু করে। তবে, যখন এভাবে ঘর ঠান্ডা করবেন তখন দরজা এবং জানালা বন্ধ করে রাখতে হবে। গরম হাওয়া ঘরের ভিতরে ঢুকে এলে কোনও লাভ হবে না। এ ছাড়া কেউ কেউ ফ্যানের কাছে হালকা ভেজা তোয়ালেও রাখে। সেখান থেকেও জল বাষ্পীভূত হয়ে ঘর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
advertisement
5/6
 পর্দার রঙও এখানে গুরুত্বপূর্ণ: যখন ফ্যান চালাবেন তখন জানলা-দরজার পর্দা ঝুলিয়ে দিন। গ্রীষ্মকালে, পর্দা খোলা রাখার অর্থ সূর্যের আলো আপনার ঘরে ঢুকতে দেওয়া। তাই জানলা দরজায় গাঢ় রঙের ভারী পর্দা টাঙানো অবশ্যই প্রয়োদন। এতে এসি ছাড়াই আপনার ঘর অনেক ঠান্ডা থাকবে।
পর্দার রঙও এখানে গুরুত্বপূর্ণ: যখন ফ্যান চালাবেন তখন জানলা-দরজার পর্দা ঝুলিয়ে দিন। গ্রীষ্মকালে, পর্দা খোলা রাখার অর্থ সূর্যের আলো আপনার ঘরে ঢুকতে দেওয়া। তাই জানলা দরজায় গাঢ় রঙের ভারী পর্দা টাঙানো অবশ্যই প্রয়োদন। এতে এসি ছাড়াই আপনার ঘর অনেক ঠান্ডা থাকবে।
advertisement
6/6
রাতের জন্য অন্য উপায়: দিনের বেলা পর্দা ঝুলিয়ে রাখা থাকলেও রাতে পর্দা সম্পূর্ণ সরিয়ে দিন। রাতের দখিনা বাতাস হুহু করে ঢুকবে ঘরে। তাই রাতে সবসময় ঘরের জানালা এবং ভিতরের দরজা খোলা রাখুন। দুটো বিপরীত দিকে জানলা থাকলে ২ টোই খুলে দিন। এতে ক্রস ভেন্টিলেশন তৈরি হয়।
রাতের জন্য অন্য উপায়: দিনের বেলা পর্দা ঝুলিয়ে রাখা থাকলেও রাতে পর্দা সম্পূর্ণ সরিয়ে দিন। রাতের দখিনা বাতাস হুহু করে ঢুকবে ঘরে। তাই রাতে সবসময় ঘরের জানালা এবং ভিতরের দরজা খোলা রাখুন। দুটো বিপরীত দিকে জানলা থাকলে ২ টোই খুলে দিন। এতে ক্রস ভেন্টিলেশন তৈরি হয়।
advertisement
advertisement
advertisement