Home Care Tips: বাড়ির এই সব জিনিস ৬ মাসে অন্তত একবার ড্রাই ক্লিনিংয়ে পাঠাতেই হবে, দেখে নিন তালিকা!

Last Updated:
Home Care Tips: বাড়িতে পোশাক ছাড়া এমন কিছু ব্যবহার্য জিনিস আছে যা নোংরা হয় বেশি। সেসব বাড়িতে কাচাটাও সুবিধাজনক নয়।
1/8
সব পরিবারেই এমন কিছু পোশাক থাকে যা বাড়িতে কাচা যায় না। ঝোঁকের মাথায় তা করতে গেলে পোশাকেরই বারোটা বাজে। সূক্ষ ফ্যাব্রিকের দফারফা অবস্থা হয়। সঙ্গে পোশাকের আকার নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। আর তেমন হলে আর ফিটিং হবে না। তখন পোশাকটা কাউকে দিয়ে দেওয়া বা ফেলে দেওয়া ছাড়া অন্য গতি থাকে না।
সব পরিবারেই এমন কিছু পোশাক থাকে যা বাড়িতে কাচা যায় না। ঝোঁকের মাথায় তা করতে গেলে পোশাকেরই বারোটা বাজে। সূক্ষ ফ্যাব্রিকের দফারফা অবস্থা হয়। সঙ্গে পোশাকের আকার নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। আর তেমন হলে আর ফিটিং হবে না। তখন পোশাকটা কাউকে দিয়ে দেওয়া বা ফেলে দেওয়া ছাড়া অন্য গতি থাকে না।
advertisement
2/8
তাই বেশি টানাহ্যাঁচড়া না করে সেসব ড্রাই ক্লিনিংয়ে পাঠানোই ভালো। তবে বাড়িতে পোশাক ছাড়া এমন কিছু ব্যবহার্য জিনিস আছে যা নোংরা হয় বেশি। সেসব বাড়িতে কাচাটাও সুবিধাজনক নয়। তাই প্রতি ৬ মাস অন্তর সে সবও ড্রাই ক্লিনিংয়ে পাঠানো উচিত।
তাই বেশি টানাহ্যাঁচড়া না করে সেসব ড্রাই ক্লিনিংয়ে পাঠানোই ভালো। তবে বাড়িতে পোশাক ছাড়া এমন কিছু ব্যবহার্য জিনিস আছে যা নোংরা হয় বেশি। সেসব বাড়িতে কাচাটাও সুবিধাজনক নয়। তাই প্রতি ৬ মাস অন্তর সে সবও ড্রাই ক্লিনিংয়ে পাঠানো উচিত।
advertisement
3/8
ম্যাট্রেস: বিছানায় পাতা থাকে। বলা যায় দিনে প্রায় ৮ ঘণ্টা যাবতীয় অত্যাচার সহ্য করে ম্যাট্রেস। ঘুমনোর সময় শরীর এবং মাথা থেকে ড্রাই স্কিন খসে যায়। সে সব জমা হতে থাকে ম্যাট্রেসে। ফলে কয়েক মাসেই প্রচন্ড নোংরা হয়ে যায়। তাই বছরে অন্তত ২ বার একে ড্রাই ক্লিনিংয়ে পাঠানো উচিত।
ম্যাট্রেস: বিছানায় পাতা থাকে। বলা যায় দিনে প্রায় ৮ ঘণ্টা যাবতীয় অত্যাচার সহ্য করে ম্যাট্রেস। ঘুমনোর সময় শরীর এবং মাথা থেকে ড্রাই স্কিন খসে যায়। সে সব জমা হতে থাকে ম্যাট্রেসে। ফলে কয়েক মাসেই প্রচন্ড নোংরা হয়ে যায়। তাই বছরে অন্তত ২ বার একে ড্রাই ক্লিনিংয়ে পাঠানো উচিত।
advertisement
4/8
সোফা: বাড়িতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় সোফার। বাইরে থেকে এসে নোংরা জামাকাপড়েই তার উপর ধপ করে বসে পড়া প্রায় প্রত্যেকেরই অভ্যাস। ফলে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ঘটে দ্রুত। তাই ৬ মাসে একবার সোফার ড্রাই ক্লিনিং খুব কার্যকরী ভাবনা।
সোফা: বাড়িতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় সোফার। বাইরে থেকে এসে নোংরা জামাকাপড়েই তার উপর ধপ করে বসে পড়া প্রায় প্রত্যেকেরই অভ্যাস। ফলে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ঘটে দ্রুত। তাই ৬ মাসে একবার সোফার ড্রাই ক্লিনিং খুব কার্যকরী ভাবনা।
advertisement
5/8
ব্ল্যাঙ্কেট: প্রতিদিন বিভিন্ন সময়ে আমরা গায়ে জড়িয়ে নিই ব্ল্যাঙ্কেট। অথচ কাচতে ভুলে যাই। নিয়ম করে জামাকাপড় কাচা হলে ব্ল্যাঙ্কেট নয় কেন? ৬ মাসে অন্তত একবার তো ব্ল্যাঙ্কেটকে ড্রাই ক্লিনিংয়ে পাঠাতেই হবে।
ব্ল্যাঙ্কেট: প্রতিদিন বিভিন্ন সময়ে আমরা গায়ে জড়িয়ে নিই ব্ল্যাঙ্কেট। অথচ কাচতে ভুলে যাই। নিয়ম করে জামাকাপড় কাচা হলে ব্ল্যাঙ্কেট নয় কেন? ৬ মাসে অন্তত একবার তো ব্ল্যাঙ্কেটকে ড্রাই ক্লিনিংয়ে পাঠাতেই হবে।
advertisement
6/8
পর্দা: বাইরের ধুলো, বালি, ময়লার হাত থেকে ঘরকে বাঁচাতে পর্দার ব্যবহার করা হয়। তাই নিয়ম করে এগুলোকেই কাচতে হবে। সুস্বাস্থ্যের জন্যই এটা জরুরি। এর সঙ্গে চামড়ার জ্যাকেট এবং সোয়েড জুতো থাকলে তাও পাঠাতে হবে ড্রাই ক্লিনিংয়ে।
পর্দা: বাইরের ধুলো, বালি, ময়লার হাত থেকে ঘরকে বাঁচাতে পর্দার ব্যবহার করা হয়। তাই নিয়ম করে এগুলোকেই কাচতে হবে। সুস্বাস্থ্যের জন্যই এটা জরুরি। এর সঙ্গে চামড়ার জ্যাকেট এবং সোয়েড জুতো থাকলে তাও পাঠাতে হবে ড্রাই ক্লিনিংয়ে।
advertisement
7/8
সাদা জামাকাপড়: মনে রাখতে হবে, সাদা পোশাক থাকলে তা আলাদা করে ড্রাই ক্লিনিংয়ে পাঠানোই বুদ্ধিমানের কাজ। নাহলে অন্যান্য পোশাকের রঙ থেকে কেলেঙ্কারি হতে পারে। তাছাড়া সাদা পোশাকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখার জন্যও এটাকে আলাদা কাচাই উচিত।
সাদা জামাকাপড়: মনে রাখতে হবে, সাদা পোশাক থাকলে তা আলাদা করে ড্রাই ক্লিনিংয়ে পাঠানোই বুদ্ধিমানের কাজ। নাহলে অন্যান্য পোশাকের রঙ থেকে কেলেঙ্কারি হতে পারে। তাছাড়া সাদা পোশাকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখার জন্যও এটাকে আলাদা কাচাই উচিত।
advertisement
8/8
এই সব পোশাকআশাক ছাড়াও বাড়িতে এমন অনেক জামাকাপড় থাকে যেগুলোকে ড্রাই ক্লিনিংয়ে পাঠানোই উচিত। ইদানিং অনেক জামাকাপড়ের ঘাড়ের কাছে ছোট্ট একটা লেবেল সেঁটে দেওয়া হয়, তাতে লেখা থাকে ‘ড্রাই ক্লিন ওনলি’। সেটাও দেখে নিতে হবে। এরপরেও কোনও সন্দেহ থাকলে ড্রাই ক্লিনারের কর্মচারীদের সঙ্গে আলোচনা করে নিতে হবে।
এই সব পোশাকআশাক ছাড়াও বাড়িতে এমন অনেক জামাকাপড় থাকে যেগুলোকে ড্রাই ক্লিনিংয়ে পাঠানোই উচিত। ইদানিং অনেক জামাকাপড়ের ঘাড়ের কাছে ছোট্ট একটা লেবেল সেঁটে দেওয়া হয়, তাতে লেখা থাকে ‘ড্রাই ক্লিন ওনলি’। সেটাও দেখে নিতে হবে। এরপরেও কোনও সন্দেহ থাকলে ড্রাই ক্লিনারের কর্মচারীদের সঙ্গে আলোচনা করে নিতে হবে।
advertisement
advertisement
advertisement