Hibiscus Health Benefits: ওজন কমবে হুড়মুড়িয়ে, ত্বক-চুল চকচক করবে! এই ফুলের রস একদম অব্যর্থ, দাবি ডাক্তারের

Last Updated:
Hibiscus Health Benefits: জীবনে ব্যস্ততা বেড়েছে। নানা রোগভোগের শিকার হচ্ছে মানুষ। খুব সহজলভ্য এক ফুলের রস খেয়ে জীবন বদলে ফেলুন।
1/10
স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতনতা ক্রমশ বাড়ছে। হাঁটাহাটি, যোগব্যায়াম এখন নিত্যদিনের রুটিন। সঙ্গে ডায়েট। সুষম আহার। তবে সবকিছুর উপরে প্রকৃতি। ফুল, ফলের চেয়ে উপকারী আর কিছু নেই।
স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতনতা ক্রমশ বাড়ছে। হাঁটাহাটি, যোগব্যায়াম এখন নিত্যদিনের রুটিন। সঙ্গে ডায়েট। সুষম আহার। তবে সবকিছুর উপরে প্রকৃতি। ফুল, ফলের চেয়ে উপকারী আর কিছু নেই।
advertisement
2/10
যেমন জবা ফুল। এর যে কত স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে গুণে শেষ করা যাবে না। কয়েক ডজন রোগের আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসাবে প্রাচীন কাল থেকে এর ব্যবহার হয়ে আসছে।
যেমন জবা ফুল। এর যে কত স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে গুণে শেষ করা যাবে না। কয়েক ডজন রোগের আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসাবে প্রাচীন কাল থেকে এর ব্যবহার হয়ে আসছে।
advertisement
3/10
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক দীপ্তি লোকাল 18-কে বলেন, জীবনে ব্যস্ততা বেড়েছে। নানা রোগভোগের শিকার হচ্ছে মানুষ। এসব ক্ষেত্রে জবা ফুল কার্যকরী ভূমিকা নিতে পারে। দেশের সর্বত্র জবা ফুল ফোটে। ফলে খুব সহজেই পাওয়া যায়। এর নিয়মিত ব্যবহারে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ওজন কমে। কিডনির পাথর অপসারণেও এর জুড়ি নেই।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক দীপ্তি লোকাল 18-কে বলেন, জীবনে ব্যস্ততা বেড়েছে। নানা রোগভোগের শিকার হচ্ছে মানুষ। এসব ক্ষেত্রে জবা ফুল কার্যকরী ভূমিকা নিতে পারে। দেশের সর্বত্র জবা ফুল ফোটে। ফলে খুব সহজেই পাওয়া যায়। এর নিয়মিত ব্যবহারে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ওজন কমে। কিডনির পাথর অপসারণেও এর জুড়ি নেই।
advertisement
4/10
পাশাপাশি ত্বকের জন্যও এটা উপকারী। চুল ঘন ও লম্বা হয়। সর্দি-কাশি থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
পাশাপাশি ত্বকের জন্যও এটা উপকারী। চুল ঘন ও লম্বা হয়। সর্দি-কাশি থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
advertisement
5/10
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। চিকিৎসার পরিভাষায় যাকে অ্যানিমিয়া বলে। দীপ্তি বলছেন, যাঁরা রক্তাল্পতায় ভুগছেন তাঁরা জবা ফুল ব্যবহার করতে পারেন। এর জন্য জবা ফুলের কুঁড়ি পিষে যে রস বের হবে তা পান করতে হবে নিয়মিত।
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। চিকিৎসার পরিভাষায় যাকে অ্যানিমিয়া বলে। দীপ্তি বলছেন, যাঁরা রক্তাল্পতায় ভুগছেন তাঁরা জবা ফুল ব্যবহার করতে পারেন। এর জন্য জবা ফুলের কুঁড়ি পিষে যে রস বের হবে তা পান করতে হবে নিয়মিত।
advertisement
6/10
এতে শুধু অ্যানিমিয়ার সমস্যা দূর হবে তাই নয়, স্ট্যামিনাও বাড়বে। অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যা দূর করতেও জবা ফুলের নির্যাস ব্যবহার করা হয়। এটা শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখে।
এতে শুধু অ্যানিমিয়ার সমস্যা দূর হবে তাই নয়, স্ট্যামিনাও বাড়বে। অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যা দূর করতেও জবা ফুলের নির্যাস ব্যবহার করা হয়। এটা শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখে।
advertisement
7/10
বার্ধক্য প্রতিরোধেও এটা সমান কার্যকর। শরীর থেকে ফ্রি র‍্যাডিকাল দূর করে। ফলে ত্বক হয় উজ্জ্বল ও ঝলমলে। জবা ফুলের নির্যাসকে উচ্চ রক্তচাপের মহাষৌধ বলা হয়েছে। হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক হয়।
বার্ধক্য প্রতিরোধেও এটা সমান কার্যকর। শরীর থেকে ফ্রি র‍্যাডিকাল দূর করে। ফলে ত্বক হয় উজ্জ্বল ও ঝলমলে। জবা ফুলের নির্যাসকে উচ্চ রক্তচাপের মহাষৌধ বলা হয়েছে। হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক হয়।
advertisement
8/10
আবার জবা গাছের পাতায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। সর্দি, কাশি থেকে গলা ব্যথার মতো রোগ সারাতে এর জুড়ি নেই। শরীরে ভিটামিন সি-এর মাত্রা বাড়াতেও সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
আবার জবা গাছের পাতায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। সর্দি, কাশি থেকে গলা ব্যথার মতো রোগ সারাতে এর জুড়ি নেই। শরীরে ভিটামিন সি-এর মাত্রা বাড়াতেও সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
advertisement
9/10
জবা ফুলের নির্যাস কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কাটিয়ে পাচনতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। পাশাপাশি শক্তি যোগায় শরীরকে। অ্যালঝাইমার্স রোগ প্রতিরোধেও বড় ভূমিকা নিতে পারে জবা ফুল।
জবা ফুলের নির্যাস কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কাটিয়ে পাচনতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। পাশাপাশি শক্তি যোগায় শরীরকে। অ্যালঝাইমার্স রোগ প্রতিরোধেও বড় ভূমিকা নিতে পারে জবা ফুল।
advertisement
10/10
জবা ফুলের পাতা চিবিয়ে খেলে মুখের ঘায়ের নিরাময় হয়। স্মৃতিশক্তি বাড়াতেও জবা ফুলের ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে আয়ুর্বেদে।
জবা ফুলের পাতা চিবিয়ে খেলে মুখের ঘায়ের নিরাময় হয়। স্মৃতিশক্তি বাড়াতেও জবা ফুলের ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে আয়ুর্বেদে।
advertisement
advertisement
advertisement