জবা গাছে ফুল ফোটা বন্ধ...? লাল লাল রক্ত জবা, ঝুমকো জবাতে ভরবে গাছ, শিখুন 'বেস্ট' ট্রিক!

Last Updated:
Hibiscus Gardening Tips: যখন এই জবা গাছই ফুল দেওয়া বন্ধ করে দেয়? ব্যাজার মুখ হয়ে যায় নিশ্চই আপনার? এমন পরিস্থিতিতে, গাছের সঠিক যত্ন এবং সহজ ঘরোয়া কৌশলের মাধ্যমে, আপনি প্রিয় গাছটিকে আবার ফুলে ভরে তুলতে পারেন ম্যাজিকের মতো।
1/11
প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই উঠোন, ছাদ বা ব্যালকনিতে একটা জবা ফুল গাছ থাকবেই থাকবে। আসলে এই একটি ফুলের গাছ যেমন বাড়ায় ঘরের সৌন্দর্য, তেমনই পুজোর জন্যও এটি খুবই বিশেষ বলে মনে করা হয়।
প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই উঠোন, ছাদ বা ব্যালকনিতে একটা জবা ফুল গাছ থাকবেই থাকবে। আসলে এই একটি ফুলের গাছ যেমন বাড়ায় ঘরের সৌন্দর্য, তেমনই পুজোর জন্যও এটি খুবই বিশেষ বলে মনে করা হয়।
advertisement
2/11
কিন্তু যখন এই জবা গাছই ফুল দেওয়া বন্ধ করে দেয়? ব্যাজার মুখ হয়ে যায় নিশ্চই আপনার? এমন পরিস্থিতিতে, গাছের সঠিক যত্ন এবং সহজ ঘরোয়া কৌশলের মাধ্যমে, আপনি প্রিয় গাছটিকে আবার ফুলে ভরে তুলতে পারেন ম্যাজিকের মতো।
কিন্তু যখন এই জবা গাছই ফুল দেওয়া বন্ধ করে দেয়? ব্যাজার মুখ হয়ে যায় নিশ্চই আপনার? এমন পরিস্থিতিতে, গাছের সঠিক যত্ন এবং সহজ ঘরোয়া কৌশলের মাধ্যমে, আপনি প্রিয় গাছটিকে আবার ফুলে ভরে তুলতে পারেন ম্যাজিকের মতো।
advertisement
3/11
যদি আপনার বাড়ি বা বাগানের জবা গাছটি সবুজ তরতাজা হওয়া সত্ত্বেও ফুল না দেয়, তাহলে এই নিয়ে চিন্তা করা বন্ধ করুন। সহজ কিছু যত্ন এবং একটি বিশেষ কৌশল নিলেই আপনি প্রতিদিন সাজি ভরিয়ে পাবেন লাল জবা। রক্তজবা থেকে ঝুমকোজবা ভরে দেবে গাছ।
যদি আপনার বাড়ি বা বাগানের জবা গাছটি সবুজ তরতাজা হওয়া সত্ত্বেও ফুল না দেয়, তাহলে এই নিয়ে চিন্তা করা বন্ধ করুন। সহজ কিছু যত্ন এবং একটি বিশেষ কৌশল নিলেই আপনি প্রতিদিন সাজি ভরিয়ে পাবেন লাল জবা। রক্তজবা থেকে ঝুমকোজবা ভরে দেবে গাছ।
advertisement
4/11
চটপট শিখে নিন বিশেষ এই কৌশল। কারণ বিশেষজ্ঞ থেকে শুরু করে উদ্যানপালক, সকলেই এই সমাধানটিকে সেরা বলে মনে করেন।
চটপট শিখে নিন বিশেষ এই কৌশল। কারণ বিশেষজ্ঞ থেকে শুরু করে উদ্যানপালক, সকলেই এই সমাধানটিকে সেরা বলে মনে করেন।
advertisement
5/11
লোকাল 18-এর সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে, আরইএইচও মীনাক্ষী ভার্মা তাঁর পরামর্শে বলেন,
লোকাল 18-এর সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে, আরইএইচও মীনাক্ষী ভার্মা তাঁর পরামর্শে বলেন, "লোকেরা প্রায়শই অভিযোগ করে যে গাছটি ভাল ভাবে বাড়ছে না এবং পাতাগুলিও সবুজ হলেও ফুল প্রায় ফুটছেই না। আসলে এক্ষেত্রে গাছটি সঠিক কাটিং, পর্যাপ্ত সূর্যালোক এবং পুষ্টি না পাওয়ার কারণে এই সমস্যা দেখা দেয়।
advertisement
6/11
জবা ফুলের পুরনো এবং শুকনো ডালপালা সবার আগে কেটে ফেলা প্রয়োজন। এটি করলে গাছের শক্তি তার ফুলের কুঁড়ি তৈরিতে বেশি করে ব্যবহৃত হয়। সাধারণত, ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাস ছাঁটাইয়ের জন্য সেরা সময় হিসাবে বিবেচিত হয়।
জবা ফুলের পুরনো এবং শুকনো ডালপালা সবার আগে কেটে ফেলা প্রয়োজন। এটি করলে গাছের শক্তি তার ফুলের কুঁড়ি তৈরিতে বেশি করে ব্যবহৃত হয়। সাধারণত, ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাস ছাঁটাইয়ের জন্য সেরা সময় হিসাবে বিবেচিত হয়।
advertisement
7/11
যদি গাছটি ছায়ায় থাকে, তাহলে ফুল ফোটার সম্ভাবনা কম থাকে। জবা গাছ প্রতিদিন কমপক্ষে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা সূর্যালোক পাওয়া উচিত। বিশেষ করে সকালের সূর্যের আলো এটিকে আরও বেশি তরতাজা প্রাণবন্ত করে তোলে।
যদি গাছটি ছায়ায় থাকে, তাহলে ফুল ফোটার সম্ভাবনা কম থাকে। জবা গাছ প্রতিদিন কমপক্ষে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা সূর্যালোক পাওয়া উচিত। বিশেষ করে সকালের সূর্যের আলো এটিকে আরও বেশি তরতাজা প্রাণবন্ত করে তোলে।
advertisement
8/11
জবা গাছ মূলত হালকা এবং ভঙ্গুর মাটি পছন্দ করে। এক্ষেত্রে মাটিতে জল বেশি জমে থাকা উচিত নয়, অন্যথায় শিঁকড় পচে যেতে পারে। অতএব, মাটিতে বালি, নারকেলের পিট এবং ভার্মিকম্পোস্ট যোগ করা একটি ভাল বিকল্প। যা দুর্দান্ত কার্যকরী হতে পারে।
জবা গাছ মূলত হালকা এবং ভঙ্গুর মাটি পছন্দ করে। এক্ষেত্রে মাটিতে জল বেশি জমে থাকা উচিত নয়, অন্যথায় শিঁকড় পচে যেতে পারে। অতএব, মাটিতে বালি, নারকেলের পিট এবং ভার্মিকম্পোস্ট যোগ করা একটি ভাল বিকল্প। যা দুর্দান্ত কার্যকরী হতে পারে।
advertisement
9/11
জবা গাছে অতিরিক্ত জল দেওয়াও ক্ষতিকর। গ্রীষ্মকালে মাটি শুকিয়ে গেলে জল দিন, আর শীতকালে জলের পরিমাণ কমিয়ে দিন। এছাড়াও, অতিরিক্ত জল দিলে শিকড় ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং তাতে ফুল ফোটা বন্ধ হয়ে যায়।
জবা গাছে অতিরিক্ত জল দেওয়াও ক্ষতিকর। গ্রীষ্মকালে মাটি শুকিয়ে গেলে জল দিন, আর শীতকালে জলের পরিমাণ কমিয়ে দিন। এছাড়াও, অতিরিক্ত জল দিলে শিকড় ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং তাতে ফুল ফোটা বন্ধ হয়ে যায়।
advertisement
10/11
ফুল ফোটানোর জন্য দুটি মোক্ষম জিনিস হল ফসফরাস এবং পটাসিয়াম। মাসে একবার এই উপাদানযুক্ত সার প্রয়োগ করা প্রয়োজন। কলার খোসা, চা পাতা এবং ডিমের খোসা দিয়ে তৈরি সার বাড়িতেও তৈরি করলে কার্যকর হতে পারে।
ফুল ফোটানোর জন্য দুটি মোক্ষম জিনিস হল ফসফরাস এবং পটাসিয়াম। মাসে একবার এই উপাদানযুক্ত সার প্রয়োগ করা প্রয়োজন। কলার খোসা, চা পাতা এবং ডিমের খোসা দিয়ে তৈরি সার বাড়িতেও তৈরি করলে কার্যকর হতে পারে।
advertisement
11/11
যদি শুকিয়ে যাওয়া ফুল জবা গাছের উপর থেকে যায়, তাহলে গাছটি বীজ তৈরিতে শক্তি ব্যয় করে। এমন পরিস্থিতিতে নতুন ফুলের সংখ্যা কমে যায়। তাই, শুকিয়ে যাওয়া ফুলগুলি অবিলম্বে তুলে ফেলাই সর্বোত্তম সমাধান বলে বিবেচিত হয়।
যদি শুকিয়ে যাওয়া ফুল জবা গাছের উপর থেকে যায়, তাহলে গাছটি বীজ তৈরিতে শক্তি ব্যয় করে। এমন পরিস্থিতিতে নতুন ফুলের সংখ্যা কমে যায়। তাই, শুকিয়ে যাওয়া ফুলগুলি অবিলম্বে তুলে ফেলাই সর্বোত্তম সমাধান বলে বিবেচিত হয়।
advertisement
advertisement
advertisement