Skin Care Tips|| ত্বকের সমস্যায় জর্জরিত? ম্যাজিকের মতো কাজ করে 'এই' ৬ সুপারফুড, রইল তালিকা

Last Updated:
Super food for super skin : সুপারফুড হল পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার। এগুলো ত্বককে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট জোগায়।
1/6
*পেটে যা যায়, ত্বকে সরাসরি তার প্রভাব পড়ে। ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পরিবর্তে যদি কেউ ক্রমাগত প্রক্রিয়াজাত খাবার, বেশি চিনি, চর্বি এবং কম ফাইবারযুক্ত খাবার খান, তাহলে শরীর তো খারাপ হবেই আর ত্বকেও নানা সমস্যা দেখা দেবে। নির্দিষ্ট একটি কিংবা দুটি খাবারের নাম কেউ বলতে পারবে না, যেগুলো খেলেই ত্বক কোমল আর উজ্জ্বল হবে। এর জন্য চাই সঠিক ডায়েট। সংগৃহীত ছবি। 
*পেটে যা যায়, ত্বকে সরাসরি তার প্রভাব পড়ে। ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পরিবর্তে যদি কেউ ক্রমাগত প্রক্রিয়াজাত খাবার, বেশি চিনি, চর্বি এবং কম ফাইবারযুক্ত খাবার খান, তাহলে শরীর তো খারাপ হবেই আর ত্বকেও নানা সমস্যা দেখা দেবে। নির্দিষ্ট একটি কিংবা দুটি খাবারের নাম কেউ বলতে পারবে না, যেগুলো খেলেই ত্বক কোমল আর উজ্জ্বল হবে। এর জন্য চাই সঠিক ডায়েট। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
2/6
*সুপারফুড হল পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার। এগুলো ত্বককে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট জোগায়। কিছু সুপারফুড রয়েছে, যেগুলো ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ত্বকের অন্যান্য প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ করে। স্বাস্থ্যকর খাবার মানে প্রিয় খাবার বাদ দেওয়া নয়। এর মানে হল পুষ্টিকর ডায়েট মেনে চলা। তবেই ত্বক ভিতর থেকে উজ্জ্বল হবে। এখানে সে রকমই কিছু সুপারফুডের তালিকা দেওয়া হল। সংগৃহীত ছবি।
*সুপারফুড হল পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার। এগুলো ত্বককে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট জোগায়। কিছু সুপারফুড রয়েছে, যেগুলো ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ত্বকের অন্যান্য প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ করে। স্বাস্থ্যকর খাবার মানে প্রিয় খাবার বাদ দেওয়া নয়। এর মানে হল পুষ্টিকর ডায়েট মেনে চলা। তবেই ত্বক ভিতর থেকে উজ্জ্বল হবে। এখানে সে রকমই কিছু সুপারফুডের তালিকা দেওয়া হল। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/6
*চিয়া বীজ বা চিয়া সীড: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের সবচেয়ে সমৃদ্ধ উৎস। এটা ত্বকের কোষ ভাল রাখে। বলিরেখা কমায় এবং অকাল বার্ধক্য রোধ করে। চিয়া বীজ ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড স্বাস্থ্যকর ত্বকের কোষের কার্যকারিতা এবং নতুন কোলাজেন উৎপাদনের জন্য বিল্ডিং ব্লক সরবরাহ করতে সাহায্য করে। সংগৃহীত ছবি। 
*চিয়া বীজ বা চিয়া সীড: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের সবচেয়ে সমৃদ্ধ উৎস। এটা ত্বকের কোষ ভাল রাখে। বলিরেখা কমায় এবং অকাল বার্ধক্য রোধ করে। চিয়া বীজ ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড স্বাস্থ্যকর ত্বকের কোষের কার্যকারিতা এবং নতুন কোলাজেন উৎপাদনের জন্য বিল্ডিং ব্লক সরবরাহ করতে সাহায্য করে। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
4/6
*ব্লু বেরি: ব্লু বেরি হল পলিফেনলের চমৎকার উৎস। এর প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ত্বক ঠান্ডা রাখে। ত্বককে সংবেদনশীল করে তোলে, এমন জিনিসের হাত থেকেও রক্ষা করে। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার রয়েছে। শরীরের জন্যও ভাল। সংগৃহীত ছবি। 
*ব্লু বেরি: ব্লু বেরি হল পলিফেনলের চমৎকার উৎস। এর প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ত্বক ঠান্ডা রাখে। ত্বককে সংবেদনশীল করে তোলে, এমন জিনিসের হাত থেকেও রক্ষা করে। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার রয়েছে। শরীরের জন্যও ভাল। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
5/6
*অ্যাভোকাডো: এই ফল ত্বককে হাইড্রেটেড রাখে। এতে প্রচুর পরিমাণে স্বাস্থ্যকর মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে। নিয়মিত খেলে ত্বক ভিতর থেকে উজ্জ্বল হয়। অ্যাভোকাডোতে ভিটামিন-ই থাকে, যা দীর্ঘ দিন ধরে ত্বকের আর্দ্রতা হ্রাস রোধ করতে সাহায্য করে। সংগৃহীত ছবি। 
*অ্যাভোকাডো: এই ফল ত্বককে হাইড্রেটেড রাখে। এতে প্রচুর পরিমাণে স্বাস্থ্যকর মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে। নিয়মিত খেলে ত্বক ভিতর থেকে উজ্জ্বল হয়। অ্যাভোকাডোতে ভিটামিন-ই থাকে, যা দীর্ঘ দিন ধরে ত্বকের আর্দ্রতা হ্রাস রোধ করতে সাহায্য করে। সংগৃহীত ছবি। 
advertisement
6/6
*ডার্ক চকোলেট: ডার্ক চকোলেটের বায়োঅ্যাকটিভ উপাদান ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ফ্ল্যাভানলগুলি ত্বকের ঘনত্ব এবং হাইড্রেশন বাড়ায়। সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মির থেকে হওয়া সমস্যাগুলোর মোকাবিলা করে। ত্বকে রক্ত প্রবাহ উন্নত করতেও সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, নিয়মিত ডার্ক চকোলেট বা কোকো খেলে ১২ সপ্তাহের মধ্যে এমইডি দ্বিগুণের বেশি বৃদ্ধি পায়। সংগৃহীত ছবি।
*ডার্ক চকোলেট: ডার্ক চকোলেটের বায়োঅ্যাকটিভ উপাদান ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ফ্ল্যাভানলগুলি ত্বকের ঘনত্ব এবং হাইড্রেশন বাড়ায়। সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মির থেকে হওয়া সমস্যাগুলোর মোকাবিলা করে। ত্বকে রক্ত প্রবাহ উন্নত করতেও সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, নিয়মিত ডার্ক চকোলেট বা কোকো খেলে ১২ সপ্তাহের মধ্যে এমইডি দ্বিগুণের বেশি বৃদ্ধি পায়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement