Healthy Living: আপনি কি মা হতে চলেছেন! প্রেগন্যান্সিতে ছোট্ট ভুল হয়ে যেতে পারে বড় ক্ষত, রইল ভাবী সন্তানকে সুস্থ রাখার মোক্ষম টিপস

Last Updated:
ভুলেও এই কাজগুলি করা উচিত নয় হবু মায়েদের; তাহলে অদূর ভবিষ্যতে ভোগ করতে হবে চরম ‘শাস্তি’
1/6
শীতের মরশুম তো চলেই এল। ধীরে ধীরে জাঁকিয়ে পড়তে শুরু করেছে ঠান্ডা। আর শীতের মরশুমে সকলের সাবধানে থাকা উচিত, বিশেষ করে গর্ভবতী মহিলা ও গর্ভস্থ শিশুদের ক্ষেত্রে আরও বেশি করে সাবধানতা অবলম্বন করা আবশ্যক। আর এই বিষয়ে তথ্য দিতে গিয়ে উত্তরপ্রদেশের সাহারানপুরের চিকিৎসক ডা. অঞ্জলি বলেন, মা ও গর্ভস্থ শিশু উভয়ের স্বাস্থ্যই নির্ভর করে গর্ভবতী মহিলাদের খাদ্যাভ্যাসের উপর।
শীতের মরশুম তো চলেই এল। ধীরে ধীরে জাঁকিয়ে পড়তে শুরু করেছে ঠান্ডা। আর শীতের মরশুমে সকলের সাবধানে থাকা উচিত, বিশেষ করে গর্ভবতী মহিলা ও গর্ভস্থ শিশুদের ক্ষেত্রে আরও বেশি করে সাবধানতা অবলম্বন করা আবশ্যক। আর এই বিষয়ে তথ্য দিতে গিয়ে উত্তরপ্রদেশের সাহারানপুরের চিকিৎসক ডা. অঞ্জলি বলেন, মা ও গর্ভস্থ শিশু উভয়ের স্বাস্থ্যই নির্ভর করে গর্ভবতী মহিলাদের খাদ্যাভ্যাসের উপর।
advertisement
2/6
ডক্টর অঞ্জলি Local 18-র কাছে বলেন যে, একজন হবু মা ভাল ভাল খাবার খেলে তিনি সমস্ত রোগ থেকে নিরাপদ থাকার শক্তি পাবেন। আর আলাদা করে তাঁদের কোনও ওষুধেরও প্রয়োজন হবে না। আসলে গর্ভাবস্থা একজন মহিলার জীবনের একটি বিশেষ সময়কাল। কারণ মা হওয়া একটি অনন্য অভিজ্ঞতা। এই সময়ে মহিলাদের স্বাভাবিকের তুলনায় একটু বেশিই যত্নশীল হতে হয়। বিশেষ করে এই সময় নিজেদের শরীরের যত্ন নেওয়া উচিত হবু মায়েদের।
ডক্টর অঞ্জলি Local 18-র কাছে বলেন যে, একজন হবু মা ভাল ভাল খাবার খেলে তিনি সমস্ত রোগ থেকে নিরাপদ থাকার শক্তি পাবেন। আর আলাদা করে তাঁদের কোনও ওষুধেরও প্রয়োজন হবে না। আসলে গর্ভাবস্থা একজন মহিলার জীবনের একটি বিশেষ সময়কাল। কারণ মা হওয়া একটি অনন্য অভিজ্ঞতা। এই সময়ে মহিলাদের স্বাভাবিকের তুলনায় একটু বেশিই যত্নশীল হতে হয়। বিশেষ করে এই সময় নিজেদের শরীরের যত্ন নেওয়া উচিত হবু মায়েদের।
advertisement
3/6
ওই চিকিৎসকের মতে, এমন পরিস্থিতিতে খাওয়া-দাওয়ার অভ্যাস থেকে শুরু করে সব কিছু কঠোর ভাবে মেনে চলা উচিত। অন্যথায় গর্ভস্থ শিশুর মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। এই সময় নারীদের মনে হাজারো প্রশ্ন ঘোরাফেরা করে। তাই গর্ভাবস্থায় যে বিষয়গুলির যত্ন নেওয়া উচিত, সেগুলি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ওই চিকিৎসকের মতে, এমন পরিস্থিতিতে খাওয়া-দাওয়ার অভ্যাস থেকে শুরু করে সব কিছু কঠোর ভাবে মেনে চলা উচিত। অন্যথায় গর্ভস্থ শিশুর মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। এই সময় নারীদের মনে হাজারো প্রশ্ন ঘোরাফেরা করে। তাই গর্ভাবস্থায় যে বিষয়গুলির যত্ন নেওয়া উচিত, সেগুলি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
advertisement
4/6
ডক্টর অঞ্জলি বলেন যে, গর্ভবতী মহিলাদের খাদ্যতালিকায় বিভিন্ন ধরনের খাবার অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। সব সময় প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে। এছাড়াও এমন খাবার পাতে রাখা উচিত, যা শরীরের আয়রনের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাই এই সময় পালং শাক, গাজর, পনির, ডিম, দুধ, ঘি, দই, সবুজ শাকসবজি, ডালিম, কমলালেবু, আপেল, ন্যাসপাতি, মটরশুঁটি ইত্যাদি বেশি পরিমাণে খাবারের তালিকায় যোগ করতে হবে। তবে গর্ভবতী মহিলাদের চর্বিজাতীয় খাবার একেবারেই খাওয়া উচিত নয়।
ডক্টর অঞ্জলি বলেন যে, গর্ভবতী মহিলাদের খাদ্যতালিকায় বিভিন্ন ধরনের খাবার অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। সব সময় প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে। এছাড়াও এমন খাবার পাতে রাখা উচিত, যা শরীরের আয়রনের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাই এই সময় পালং শাক, গাজর, পনির, ডিম, দুধ, ঘি, দই, সবুজ শাকসবজি, ডালিম, কমলালেবু, আপেল, ন্যাসপাতি, মটরশুঁটি ইত্যাদি বেশি পরিমাণে খাবারের তালিকায় যোগ করতে হবে। তবে গর্ভবতী মহিলাদের চর্বিজাতীয় খাবার একেবারেই খাওয়া উচিত নয়।
advertisement
5/6
ডক্টর অঞ্জলি আরও বলেন যে, এমন অনেক খাবার রয়েছে, যেগুলি খেলে দেহে মেদের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। যার কারণে সময়ের আগেই সন্তানের জন্ম হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। খাদ্যতালিকায় যদি চর্বির পরিমাণ বেশি হয়, তাহলে লিপিড প্রোফাইলও বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি দেখা দেয়। শুধু খাওয়াদাওয়ার যত্ন নিলেই হবে না, সেই সঙ্গে গর্ভবতী মহিলাদের প্রতিদিন ব্যায়াম করা উচিত। কারণ প্রতিদিন ব্যায়াম করলে জরায়ুতে রক্ত ​​সরবরাহ উন্নত হয় এবং স্বাভাবিক প্রসব বা নর্ম্যাল ডেলিভারির সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
ডক্টর অঞ্জলি আরও বলেন যে, এমন অনেক খাবার রয়েছে, যেগুলি খেলে দেহে মেদের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। যার কারণে সময়ের আগেই সন্তানের জন্ম হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। খাদ্যতালিকায় যদি চর্বির পরিমাণ বেশি হয়, তাহলে লিপিড প্রোফাইলও বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি দেখা দেয়। শুধু খাওয়াদাওয়ার যত্ন নিলেই হবে না, সেই সঙ্গে গর্ভবতী মহিলাদের প্রতিদিন ব্যায়াম করা উচিত। কারণ প্রতিদিন ব্যায়াম করলে জরায়ুতে রক্ত ​​সরবরাহ উন্নত হয় এবং স্বাভাবিক প্রসব বা নর্ম্যাল ডেলিভারির সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
advertisement
6/6
ডক্টর অঞ্জলির বক্তব্য, আজকাল অস্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইলের কারণে সি-সেকশনের মাধ্যমে বাচ্চার ডেলিভারি করতে হয়। এই অবস্থা এড়ানোর জন্য প্রতিদিন গর্ভবতী মহিলাদের সকালে হাঁটা উচিত। এছাড়াও বাটারফ্লাই এক্সারসাইজ করা উচিত। এগুলি করলে গর্ভবতী নারীদের নর্ম্যাল ডেলিভারি হবে। এছাড়া গর্ভবতী মহিলাদের প্রতিদিন সকালে একটি করে আপেল খাওয়া খুবই জরুরি। এতে রোগভোগ সহজে কাছে ঘেঁষতে পারে না।
ডক্টর অঞ্জলির বক্তব্য, আজকাল অস্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইলের কারণে সি-সেকশনের মাধ্যমে বাচ্চার ডেলিভারি করতে হয়। এই অবস্থা এড়ানোর জন্য প্রতিদিন গর্ভবতী মহিলাদের সকালে হাঁটা উচিত। এছাড়াও বাটারফ্লাই এক্সারসাইজ করা উচিত। এগুলি করলে গর্ভবতী নারীদের নর্ম্যাল ডেলিভারি হবে। এছাড়া গর্ভবতী মহিলাদের প্রতিদিন সকালে একটি করে আপেল খাওয়া খুবই জরুরি। এতে রোগভোগ সহজে কাছে ঘেঁষতে পারে না।
advertisement
advertisement
advertisement