ঋতুস্রাব, স্বমেহন-এর মতো শব্দগুলি এখনও আমাদের পারিপার্শ্বিকে গোপনীয়তার ৷ ফলে যৌনতার সঙ্গে এই বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনাও থেকে যায় পর্দার আড়ালে ৷ অথচ শুনতে আশ্চর্য লাগলেও এটা সত্যি যে ঋতু্স্রাব চলাকালীন স্বমেহন করলে মেনস্ট্রুয়াল ক্র্যাম্প থেকে রেহাই পাওয়া যায়৷
2/ 7
অর্গ্যাজমের সময় মানবদেহে অক্সিটোসিন, ডোপামাইনের মতো ফিল গুড হরমোনের ক্ষরণ হয় ৷ সেই কারণেই রজস্বলা অবস্থায় ব্যথা কম অনুভূত হয়৷ বলছেন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ অরুণা কালরা ৷
3/ 7
চিকিৎসক কালরার মতে, অর্গ্যাজমের সময় ক্ষরণ হওয়া সেরোটোনিন, ডোপামাইন মনকে ভাল করার মতোই হরমোন৷ তাছাড়া অর্গ্যাজমের সময় রক্তপ্রবাহ বেড়ে যাওয়ার ফলে যন্ত্রণা সহ্য করার ক্ষমতাও বাড়ে৷ ফলে রজস্বলা পর্যায়ের যন্ত্রণা বেশি তীব্রভাবে অনুভূত হয় না৷
4/ 7
ঋতুস্রাবের সময় ক্র্যাম্প, পিঠে ব্যথা, মাথার যন্ত্রণা, গাঁটের ব্যথার মতো সমস্যাও বেড়ে যায় ৷ এই ধরনের ব্যথা থেকেও রেহাই দেয় স্বমেহন ৷
5/ 7
ঋতুস্রাবের সময় রাতের ঘুম অনেক সময়ই বিঘ্নিত ও ব্যাহত হয়৷ স্বমেহনের ফলে প্রোল্যাক্টিন নামে একটি রাসায়নিক ক্ষরণ হয় ৷ এর প্রভাবে রাতের ঘুম ভাল হয় ৷
6/ 7
স্বমেহনের ফলে মনে একটা ভাললাগার অনুভূতি ছেয়ে যায়৷ এতে যন্ত্রণাবোধ লাঘব হয় অনেকটাই৷
7/ 7
অর্গ্যাজমের ফলে শারীরিক ও মানসিক দু’দিক থেকেই রিল্যাক্সিং বোধ থাকে৷ ফলে ঋতুস্রাবের সময় অর্গ্যাজম তথা স্বমেহন কার্যকর ৷