Health Tips: আচমকা গলার স্বরের পরিবর্তন বড় রোগের লক্ষণ হতে পারে! জানুন
- Published by:Raima Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Health Tips: আচমকা এবং দীর্ঘদিন ধরে গলার স্বরে পরিবর্তন হলেও, অনেকে সজাগ হন না। ধরতেও পারেন না।
যে কোনও রোগের কিছু লক্ষণ থাকে। বিশেষ করে সে যদি কোনও কঠিন রোগ হয়, তবে তো থাকেই। তবে তা চিনতে পারা হল আসল বিষয়। রোগের সংকেত যত তাড়াতাড়ি চেনা যাবে, ততই দ্রুত চিকিৎসকের সাহায্য চাওয়া যেতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
অ্যাকিউট ল্যারেনজাইটিস সাধারণত ঠান্ডা লেগে বা হঠাৎ খুব জোরে চিৎকার করে কথা বলার কারণে হয়। এসি এবং নন-এসির মধ্যে দ্রুত পরিবর্তন, ঠান্ডা কিছু খাওয়া থেকে অ্যাকিউট ল্যারেনজাইটিস হতে পারে। বিশ্রাম এবং নিয়মিত ভেপার নিলে অ্যাকিউট ল্যারেনজাইটিস সেরে যায়। বাড়াবাড়ি হলে অ্যান্টি-বায়োটিক বা স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ দেওয়া হয়। তবে মূলত এর চিকিৎসা, গলাকে বিশ্রাম দেওয়া।
advertisement
পেশার কারণে জোরে বা বেশি কথা বলতে হয় যাঁদের, তাঁদের ক্রনিক ল্যারেনজাইটিস হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। কারও কারও ক্ষেত্রে বিষয়টি ক্রনিক, সারা বছরের। অর্থাৎ নির্দিষ্ট সময় অন্তর ব্যক্তির গলার স্বর বসে যায়। সাংবাদিক, আইনজীবী, ডাক্তার, গায়ক, এমনকী ট্রেনের হকারদেরও এই সমস্যা হতে পারে। সমস্যাটি যদি ক্রনিক হয়, তবে ভয়েস থেরাপিস্টের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। তাঁদের পরামর্শ মতো নিয়মিত ভেপার নিয়ে, ভোকাল হাইজিনের দিকটিও মাথায় রাখতে হবে।
advertisement
গলা ভেঙে যাওয়ার আরও একটি চিন্তার বিষয় হল ক্যানসার। অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায় এই সমস্যা। ফুসফুসে ক্যানসার বাড়তে থাকলে তার প্রভাব গিয়ে পড়ে নানা স্তরে। যার কারণে গলার স্বর বদলে যেতে পারে। সব সময়েই গলা ভাঙা থাকে অনেকের। তাঁদের বিশেষ করে চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নেওয়া উচিত। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)