জেনে নিন, স্বাস্থ্য বিমা করার আগে কী কী বিষয় দেখে নেওয়া প্রয়োজন--
Last Updated:
কয়েক বছর আগে পর্ষন্ত মানুষে জানত না, ‘মেডিক্যাল পভার্টি' কাকে বলে ! এখন জানে! কারণ, ১০০ জনের মধ্যে শতকরা ৮০ জনই এই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন ! আপনজনের চিকিৎসা করাতে গিয়ে ঘটি-বাটি বিক্রি করে প্রায় পথে বসার অবস্থা! এই পরিস্থিতিতে নতুন মাত্রা পেয়েছে স্বাস্থ্য বিমার প্রয়োজনীয়তা। Photo Source: Collected
advertisement
advertisement
পাশাপাশি, স্বাস্থ্য বিমায় ‘ক্যাশলেস’ সুবিধা থাকলে হাসপাতালে ভর্তি বা ছাড়ার সময়ে টাকা দিতে হবে না। দিতে হলেও তা গোটা বিলের তুলনায় সামান্য। স্বাস্থ্য বিমার প্রিমিয়াম বাবদ যে টাকা দেওয়া হয়, তা আয়কর আইনের ৮০ডি ধারায় কর ছাড়যোগ্য। কিন্তু বিমা করানোর আগে কিছু বিষয় খতিয়ে দেখে নিন-- Photo Source: Collected
advertisement
প্রথমেই জানতে হবে বিমা থাকলেও কী কী পরিষেবা পাবেন না। যেমন, কয়েকটি ক্ষেত্রে চিকিৎসার টাকা বিমার আওতায় পরে না যেমন-- মাতৃত্ব, বন্ধ্যত্ব সংক্রান্ত চিকিৎসা ও জন্মগত ত্রুটির চিকিৎসা। মাথায় রাখবেন, শুধু একটি সংস্থা নয়, বেশ কয়েকটি সংস্থা বিমা কী কী সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে, তার তুলনামূলক বিচার করা জরুরি। প্রয়োজন হলে, কোনও পেশাদারের পরামর্শ নিন। Photo Source: Collected
advertisement
advertisement
তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে বিমা করার সময়ে কী কী রোগ রয়েছে, তা জানাতে হয়। মনে রাখতে হবে, কিছু রোগ থাকলে তার সঙ্গে সম্পর্কিত অন্য রোগ হলেও নির্দিষ্ট সময়সীমা পর্যন্ত টাকা দেবে না বিমা সংস্থা। অর্থাৎ বিমা করার তিন বা চার বছর পরে ওই সংক্রান্ত রোগের চিকিৎসা বাবদ খরচ পাওয়া যাবে। যেমন ডায়াবিটিস থাকলে কিডনি সংক্রান্ত রোগের চিকিৎসার খরচ বিমা করার সঙ্গে সঙ্গেই পাওয়া যাবে না। কারণ ডায়াবিটিসের সঙ্গে কিডনির সমস্যার যোগ আছে বলে ধরে নেবে সংস্থা। Photo Source: Collected
advertisement
advertisement