অনেকক্ষণ হয়ত বসে আছেন৷ দেখলেন পা-টা কেমন ঝিন ধরে অসাড় হয়ে গেল৷ আবার এমনও কখনও কখনও হয়েছে হয়ত, তন্দ্রায় আচ্ছন্ন রয়েছেন, দেখছেন, বাঁ হাত টা এত ঝিনঝিন ধরে গেছে যে, সেটা তুলতেই পারছেন না৷ ঘুমের মধ্যে অসাড় হয়ে যাওয়ার ঘটনা তো আখছাড় ঘটে৷ তাই না?
2/ 9
কিন্তু, বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, বার বার এই ধরনের ঘটনা অবহেলা করা এক্কেবারে উচিত নয়৷ জেনে নিন কী কী কারণে এই সমস্যা ঘন ঘন দেখা দিতে পারে৷ উপশমের উপায়ই বা কী?
3/ 9
বয়স্কদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা ঘন ঘন হলে, তা-ও তা মেনে নেওয়া যায়৷ কিন্তু, বাচ্চা বা কম বয়সি কারও হাত পা এত ঘন ঘন ঝিন ধরে গেলে এর পিছনে থাকতে পারে বড় কোনও কারণ৷
4/ 9
ঝিন ধরে গেলে বা হাত-পা অসাড় হয়ে গেলে আমরা কখনও হাত মুচড়ে, কখনও পা ঠুকে ঠুকে তা ঠিক করে নিই৷ কিন্তু, এই সবই সাময়িক৷ বিশেষজ্ঞেরা বলছেন,আমাদের বর্তমান লাইফস্টাইল, খাদ্যাভ্যাসই এই সমস্ত রোগের মূল কারণ৷
5/ 9
হাতে পায়ে ঝিন ধরে যাওয়ার অর্থ শরীরের ওই অংশে রক্ত প্রবাহ কোনও ভাবে বাধাপ্রাপ্ত হওয়া৷ কিন্তু, কেন এমনটা হয়, জানেন কি?
6/ 9
অনেক সময় বেশিক্ষণ এক ভাবে কাজ করা, এক ভাবে বসে থাকা, এই সমস্ত কারণে মাংসপেশি, বা স্নায়ুতে স্ট্রেস পড়তে পারে৷ কিন্তু, জেনে রাখুন, অতিরিক্ত ধূমপান, মদ্যপান করলেও শরীরের বিভিন্ন অংশে অসাড়তা ঘন ঘন লক্ষ্য করতে পারেন৷ থাকতে পারে স্নায়ুর কোনও সমস্যা৷
7/ 9
অতিরিক্ত বাজার চলতি ঠান্ডা পানীয় খাওয়া, ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকা, ভিটামিন B12 কম থাকা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় নিউট্রিয়েন্টস কম থাকার জন্যেও এই সমস্যা ঘন ঘন দেখা দিতে পারে৷ আপার বডি ওয়েট বেড়ে যাওয়াও এর কারণ হতে পারে৷
8/ 9
বহু কারণেই এই সমস্যা বারবার ফিরে আসতে পারে৷ তাই ভুল করেও এই লক্ষণ অবহেলা করবেন না৷ তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, মূলত শরীরে ভিটামিন B12 কম থাকলেই এই সমস্যা বেশি হয়৷ কিন্তু, কী খেলে কমবে সমস্যা?
9/ 9
এই সমস্যার পরিবেশগত উপশমের উপায় হতে পারে পোস্ত৷ পোস্ত ক্যালশিয়ামের অন্যতম প্রাকৃতিক উৎস৷ এছাড়া, তিলও যথেষ্ট উপকারী এক্ষেত্রে৷ দুধও খেতে পারেন নিয়মিত, যদি ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স না থাকে৷
Numbness: ঘন ঘন ঝিন ধরে যায় হাত-পায়ে! একদম অবহেলা করবেন না কিন্তু, হতে পারে বড় কোনও রোগের লক্ষণ
অনেকক্ষণ হয়ত বসে আছেন৷ দেখলেন পা-টা কেমন ঝিন ধরে অসাড় হয়ে গেল৷ আবার এমনও কখনও কখনও হয়েছে হয়ত, তন্দ্রায় আচ্ছন্ন রয়েছেন, দেখছেন, বাঁ হাত টা এত ঝিনঝিন ধরে গেছে যে, সেটা তুলতেই পারছেন না৷ ঘুমের মধ্যে অসাড় হয়ে যাওয়ার ঘটনা তো আখছাড় ঘটে৷ তাই না?
Numbness: ঘন ঘন ঝিন ধরে যায় হাত-পায়ে! একদম অবহেলা করবেন না কিন্তু, হতে পারে বড় কোনও রোগের লক্ষণ
কিন্তু, বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, বার বার এই ধরনের ঘটনা অবহেলা করা এক্কেবারে উচিত নয়৷ জেনে নিন কী কী কারণে এই সমস্যা ঘন ঘন দেখা দিতে পারে৷ উপশমের উপায়ই বা কী?
Numbness: ঘন ঘন ঝিন ধরে যায় হাত-পায়ে! একদম অবহেলা করবেন না কিন্তু, হতে পারে বড় কোনও রোগের লক্ষণ
বয়স্কদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা ঘন ঘন হলে, তা-ও তা মেনে নেওয়া যায়৷ কিন্তু, বাচ্চা বা কম বয়সি কারও হাত পা এত ঘন ঘন ঝিন ধরে গেলে এর পিছনে থাকতে পারে বড় কোনও কারণ৷
Numbness: ঘন ঘন ঝিন ধরে যায় হাত-পায়ে! একদম অবহেলা করবেন না কিন্তু, হতে পারে বড় কোনও রোগের লক্ষণ
ঝিন ধরে গেলে বা হাত-পা অসাড় হয়ে গেলে আমরা কখনও হাত মুচড়ে, কখনও পা ঠুকে ঠুকে তা ঠিক করে নিই৷ কিন্তু, এই সবই সাময়িক৷ বিশেষজ্ঞেরা বলছেন,আমাদের বর্তমান লাইফস্টাইল, খাদ্যাভ্যাসই এই সমস্ত রোগের মূল কারণ৷
Numbness: ঘন ঘন ঝিন ধরে যায় হাত-পায়ে! একদম অবহেলা করবেন না কিন্তু, হতে পারে বড় কোনও রোগের লক্ষণ
অনেক সময় বেশিক্ষণ এক ভাবে কাজ করা, এক ভাবে বসে থাকা, এই সমস্ত কারণে মাংসপেশি, বা স্নায়ুতে স্ট্রেস পড়তে পারে৷ কিন্তু, জেনে রাখুন, অতিরিক্ত ধূমপান, মদ্যপান করলেও শরীরের বিভিন্ন অংশে অসাড়তা ঘন ঘন লক্ষ্য করতে পারেন৷ থাকতে পারে স্নায়ুর কোনও সমস্যা৷
Numbness: ঘন ঘন ঝিন ধরে যায় হাত-পায়ে! একদম অবহেলা করবেন না কিন্তু, হতে পারে বড় কোনও রোগের লক্ষণ
অতিরিক্ত বাজার চলতি ঠান্ডা পানীয় খাওয়া, ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকা, ভিটামিন B12 কম থাকা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় নিউট্রিয়েন্টস কম থাকার জন্যেও এই সমস্যা ঘন ঘন দেখা দিতে পারে৷ আপার বডি ওয়েট বেড়ে যাওয়াও এর কারণ হতে পারে৷
Numbness: ঘন ঘন ঝিন ধরে যায় হাত-পায়ে! একদম অবহেলা করবেন না কিন্তু, হতে পারে বড় কোনও রোগের লক্ষণ
বহু কারণেই এই সমস্যা বারবার ফিরে আসতে পারে৷ তাই ভুল করেও এই লক্ষণ অবহেলা করবেন না৷ তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, মূলত শরীরে ভিটামিন B12 কম থাকলেই এই সমস্যা বেশি হয়৷ কিন্তু, কী খেলে কমবে সমস্যা?
Numbness: ঘন ঘন ঝিন ধরে যায় হাত-পায়ে! একদম অবহেলা করবেন না কিন্তু, হতে পারে বড় কোনও রোগের লক্ষণ
এই সমস্যার পরিবেশগত উপশমের উপায় হতে পারে পোস্ত৷ পোস্ত ক্যালশিয়ামের অন্যতম প্রাকৃতিক উৎস৷ এছাড়া, তিলও যথেষ্ট উপকারী এক্ষেত্রে৷ দুধও খেতে পারেন নিয়মিত, যদি ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স না থাকে৷