Coconut Water Side Effects: কোন রোগীদের জন্য চূড়ান্ত ক্ষতিকর ডাবের জল? সুগারের রোগীরা আদৌ খেতে পারেন?...খেলেও কতটা
- Published by:Satabdi Adhikary
- news18 bangla
Last Updated:
ডাবের জলে একাধিক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এটি একটি কম ক্যালোরি যুক্ত প্রাকৃতিক পানীয়। এতে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ম্যাঙ্গানিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি পাওয়া রয়েছে। নারকেল জল পটাশিয়ামের একটি চমৎকার উৎস। এতে সীমিত পরিমাণে সুগারও থাকে।
গ্রীষ্মকালে ডাবের জল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী৷ এটি শরীরকে হাইড্রেট করে৷ আর এই গরমের সময় ডাবের জল শুধু যে শরীরকে সুস্থ রাখে তা-ই নয়, এর মধ্য রয়েছে একাধিক খনিজ এবং পুষ্টিকর উপাদান৷ ডাবের জল একটি প্রাকৃতিকৃ ইলেক্ট্রোলাইট৷ এটি পান করলে শরীরে তাৎক্ষণিক শক্তি আসে৷ নারকেলের জলে থাকে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামের একটি চমৎকার উৎস৷ বিশেষত, গ্রীষ্মকালে রাস্তার ধারে দু’মিটার অন্তরই ডাবের জলের দোকান দেখতে পাওয়া যায়৷
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
HT.com-এ প্রকাশিত একটি খবর অনুযায়ী, ডাবের জলের অনেক উপকারিতা রয়েছে৷ তবে ডায়াবেটিস রোগীরা নিয়মিত কায়িক যোগ ব্যায়াম করেন তাহলে দিনে ১টি ডাবের জৃল পান করতে পারেন। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। তবে, যাঁদের শর্করার মাত্রা খুব অনিয়ন্ত্রিত, তাঁদের কখনওই মাত্রাতিরিক্ত ডাবের জল খাওয়া উচিত নয়৷ এটি রক্তে শর্করার ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের সর্বাধিক দিনে মাত্র একটি নারকেল জল পান করা উচিত, এর বেশি নয়।
advertisement
অত্যধিক ডাবের জল খেলে কিছু লোকের মধ্যে গ্যাস এবং পেটে ফোলা ভাবের মতো সমস্যা হতে পারে। সবুজ ডাবের জল পান করা নিরাপদ কারণ এতে সুগার কম থাকে। ২০০ মিলি পর্যন্ত ডাবের জল পান করলে রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় রাখা যায়। এছাড়াও, মনে রাখবেন যে ডাবের জল অন্য যে কোনও চিনিযুক্ত পানীয়, আইসক্রিম, ফলের রসের চেয়ে অনেক ভাল।
advertisement
তবে, যাঁদের রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি, তাঁদের ডাবের জল একেবারেই খাওয়া উচিত নয়। যাঁদের কিডনি সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে, তাঁদেরও এটি খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। আপনি যদি অ্যান্টিহাইপারটেনসিভ ওষুধ খান, তাহলেও ডাবের জল পান করবেন না। এছাড়া, যে কোনও অস্ত্রোপচারের দু’সপ্তাহ আগে এবং পরে নারকেল জল খাওয়া বন্ধ রাখা উচিত।
advertisement