Hazarduari Palace: হাজারদুয়ারিতে হাজার দরজার গোলকধাঁধা! কিন্তু সত্যি কি হাজারটি দরজা আছে? জানুন কাহিনি

Last Updated:
Hazarduari Palace: ভাগীরথী নদীর তীরে ১২ বিঘা জমিতে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে ৮০ ফুট উচ্চতার হাজারদুয়ারি প্রাসাদ।
1/7
হাজারদুয়ার কথাটির অর্থ ১,০০০টি দরজা। সুতরাং, হাজারদুয়ারিতে ১,০০০টি দরজাই আছে। তবে এদের মধ্যে ১০০টি দরজা কিন্তু কৃত্রিম, দেওয়ালের গায়ে দরজার অনুকরণে ছবি আঁকা। তাই সত্যিকারের দরজা আছে ৯০০টি। সুতরাং, আক্ষরিক অর্থে এখানে ১,০০০টি দরজা থাকলেও সবগুলি আসল দরজা নয়।
হাজারদুয়ার কথাটির অর্থ ১,০০০টি দরজা। সুতরাং, হাজারদুয়ারিতে ১,০০০টি দরজাই আছে। তবে এদের মধ্যে ১০০টি দরজা কিন্তু কৃত্রিম, দেওয়ালের গায়ে দরজার অনুকরণে ছবি আঁকা। তাই সত্যিকারের দরজা আছে ৯০০টি। সুতরাং, আক্ষরিক অর্থে এখানে ১,০০০টি দরজা থাকলেও সবগুলি আসল দরজা নয়।
advertisement
2/7
ভাগীরথী নদীর তীরে ১২ বিঘা জমিতে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে ৮০ ফুট উচ্চতার হাজারদুয়ারি প্রাসাদ। বর্তমানে এটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে আছে কেন্দ্রীয় সরকারের আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া।
ভাগীরথী নদীর তীরে ১২ বিঘা জমিতে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে ৮০ ফুট উচ্চতার হাজারদুয়ারি প্রাসাদ। বর্তমানে এটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে আছে কেন্দ্রীয় সরকারের আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া।
advertisement
3/7
এর বর্তমান নাম হাজারদুয়ারী প্যালেস মিউজিয়াম। এই প্রাসাদের নির্মাণকাজ ১৮২৯ সালে শুরু হয়ে ১৮৩৭ সালে শেষ হয়। মূল স্থপতি ছিলেন ডানকান ম্যাকলয়েড। নবাব নাজিম হুমায়ুনজার আদেশ অনুযায়ী তার তত্ত্বাবধানে প্রাসাদটি নির্মিত হয়। বাঙালি সগুর মিস্ত্রী ছিলেন তার সহকারী।
এর বর্তমান নাম হাজারদুয়ারী প্যালেস মিউজিয়াম। এই প্রাসাদের নির্মাণকাজ ১৮২৯ সালে শুরু হয়ে ১৮৩৭ সালে শেষ হয়। মূল স্থপতি ছিলেন ডানকান ম্যাকলয়েড। নবাব নাজিম হুমায়ুনজার আদেশ অনুযায়ী তার তত্ত্বাবধানে প্রাসাদটি নির্মিত হয়। বাঙালি সগুর মিস্ত্রী ছিলেন তার সহকারী।
advertisement
4/7
সিরাজউদ্দৌলার মৃত্যুর ৮০ বছর পরে এই প্রাসাদ তৈরি হয়। ত্রিতল প্রাসাদটির প্রথমতলে আছে অস্ত্রাগার, অফিস-কাছারি ও রেকর্ড রুম। অস্ত্রাগারে মোট ২,৬০০টি অস্ত্র আছে। এখানে নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যা করার জন্য ব্যবহৃত মহম্মদী বেগের অস্ত্র, পলাশীর যুদ্ধে ব্যবহৃত মীরমদনের কামান ছাড়াও অনেক রকমের অস্ত্র রাখা আছে।
সিরাজউদ্দৌলার মৃত্যুর ৮০ বছর পরে এই প্রাসাদ তৈরি হয়। ত্রিতল প্রাসাদটির প্রথমতলে আছে অস্ত্রাগার, অফিস-কাছারি ও রেকর্ড রুম। অস্ত্রাগারে মোট ২,৬০০টি অস্ত্র আছে। এখানে নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যা করার জন্য ব্যবহৃত মহম্মদী বেগের অস্ত্র, পলাশীর যুদ্ধে ব্যবহৃত মীরমদনের কামান ছাড়াও অনেক রকমের অস্ত্র রাখা আছে।
advertisement
5/7
এছাড়াও আছে আলীবর্দী খাঁয়ের ব্যবহার করা তলোয়ার ও বহুনলা বন্দুক, মীরকাসিমের ছোরা, নাদির শাহের মাথার বর্ম, বিভিন্ন ধরন ও আকারের কামান, বিভিন্ন ধরনের ছোরা-সহ দুর্লভ সংগ্রহ।
এছাড়াও আছে আলীবর্দী খাঁয়ের ব্যবহার করা তলোয়ার ও বহুনলা বন্দুক, মীরকাসিমের ছোরা, নাদির শাহের মাথার বর্ম, বিভিন্ন ধরন ও আকারের কামান, বিভিন্ন ধরনের ছোরা-সহ দুর্লভ সংগ্রহ।
advertisement
6/7
'একতলা প্যালেসের সামনের বিশাল সিঁড়িটি দরবার পর্যন্ত উঠে গেছে। সামনে লম্বা গোলাকার স্তম্ভে সুন্দর নকশার কাজ। সিঁড়ির দু’পাশে দুটি সিংহ মূর্তি ও দুটি ছোট সেলামি কামান। তিনতলায় বেগম ও নবাবদের থাকার ঘর, দোতলায় দরবার হল, পাঠাগার, অতিথিশালা।
'একতলা প্যালেসের সামনের বিশাল সিঁড়িটি দরবার পর্যন্ত উঠে গেছে। সামনে লম্বা গোলাকার স্তম্ভে সুন্দর নকশার কাজ। সিঁড়ির দু’পাশে দুটি সিংহ মূর্তি ও দুটি ছোট সেলামি কামান। তিনতলায় বেগম ও নবাবদের থাকার ঘর, দোতলায় দরবার হল, পাঠাগার, অতিথিশালা।
advertisement
7/7
দোতলা ও তৃতীয় তলায় আর্ট গ্যালারি ও লাইব্রেরি। গ্যালারিতে বহু বিখ্যাত চিত্রশিল্পীর চিত্রকলা আছে এখানে। লাইব্রেরিতে রয়েছে বহু ধর্মপুস্তক, চুক্তিপত্র, নাটক, উপন্যাস, তাম্রলিপি, ইতিহাস, প্রয়োজনীয় দলিল-দস্তাবেজ, বিদেশি ভাষার গ্রন্থ ইত্যাদি।
দোতলা ও তৃতীয় তলায় আর্ট গ্যালারি ও লাইব্রেরি। গ্যালারিতে বহু বিখ্যাত চিত্রশিল্পীর চিত্রকলা আছে এখানে। লাইব্রেরিতে রয়েছে বহু ধর্মপুস্তক, চুক্তিপত্র, নাটক, উপন্যাস, তাম্রলিপি, ইতিহাস, প্রয়োজনীয় দলিল-দস্তাবেজ, বিদেশি ভাষার গ্রন্থ ইত্যাদি।
advertisement
advertisement
advertisement