Geyser Blast: বাথরুমে গিজারের যথেচ্ছ ব্যবহার, শীতের গরম জলের মজা সাজা হয়ে যাবে, জেনে নিন ব্যবহারের টিপস

Last Updated:
Geyser Blast: বোমার মতো ফাটতে পারে বাথরুমের গিজার, পরিবারের নিরাপত্তা চাইলে এই ৬টি জিনিস মাথায় রাখুন
1/7
শীতকালে গিজার ছাড়া চলে না। ভোর হোক কিংবা মাঝ রাত, স্যুইচ টিপলেই গরম জল। আহ, স্বস্তি। কিন্তু শুধু আরাম নয়, বোমার মতো যে কোনও মুহূর্তে গিজার ফেটে যেতেও পারে। হামেশাই এমন খবর সামনে আসে। মৃত্যুও হয়। কিন্তু কেন বিস্ফোরণ ঘটে? কী করলে এর হাত থেকে বাঁচা যাবে? Photo- Representative 
শীতকালে গিজার ছাড়া চলে না। ভোর হোক কিংবা মাঝ রাত, স্যুইচ টিপলেই গরম জল। আহ, স্বস্তি। কিন্তু শুধু আরাম নয়, বোমার মতো যে কোনও মুহূর্তে গিজার ফেটে যেতেও পারে। হামেশাই এমন খবর সামনে আসে। মৃত্যুও হয়। কিন্তু কেন বিস্ফোরণ ঘটে? কী করলে এর হাত থেকে বাঁচা যাবে? Photo- Representative
advertisement
2/7
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গিজারের ভিতরের তাপমাত্রা এবং চাপ অত্যধিক বেড়ে গেলে বিস্ফোরণ হয়। সাধারণত অনেকক্ষণ চালু রাখলেই এমনটা ঘটে। তাপমাত্রা ক্রমাগত বাড়তে থাকে। থার্মোস্ট্যাট সিস্টেম আর কাজ করে না। এই পরিস্থিতিতে জল নিরাপদ তাপমাত্রার চেয়ে বেশি গরম হয়ে যায়। ফলে অতিরিক্ত বাষ্প তৈরি হয়। এক পর্যায়ে বিস্ফোরণ ঘটে। এই সময় কেউ বাথরুমে থাকলে গুরুতর আহত হতে পারেন। Photo- Representative 
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গিজারের ভিতরের তাপমাত্রা এবং চাপ অত্যধিক বেড়ে গেলে বিস্ফোরণ হয়। সাধারণত অনেকক্ষণ চালু রাখলেই এমনটা ঘটে। তাপমাত্রা ক্রমাগত বাড়তে থাকে। থার্মোস্ট্যাট সিস্টেম আর কাজ করে না। এই পরিস্থিতিতে জল নিরাপদ তাপমাত্রার চেয়ে বেশি গরম হয়ে যায়। ফলে অতিরিক্ত বাষ্প তৈরি হয়। এক পর্যায়ে বিস্ফোরণ ঘটে। এই সময় কেউ বাথরুমে থাকলে গুরুতর আহত হতে পারেন। Photo- Representative
advertisement
3/7
এর হাত থেকে বাঁচতে কয়েকটা জিনিস মেনে চলা জরুরি। যেমন প্রয়োজন না থাকলে গিজার অফ রাখতে হবে। তাছাড়া গিজারের অতিরিক্ত ব্যবহারও এড়ানো উচিত। এতে বিদ্যুৎ বাঁচবে। গিজারও দীর্ঘদিন চলবে। চাপ এবং তাপের সমস্যা হবে না। বিস্ফোরণের সম্ভাবনাও কমে যাবে। Photo- Representative 
এর হাত থেকে বাঁচতে কয়েকটা জিনিস মেনে চলা জরুরি। যেমন প্রয়োজন না থাকলে গিজার অফ রাখতে হবে। তাছাড়া গিজারের অতিরিক্ত ব্যবহারও এড়ানো উচিত। এতে বিদ্যুৎ বাঁচবে। গিজারও দীর্ঘদিন চলবে। চাপ এবং তাপের সমস্যা হবে না। বিস্ফোরণের সম্ভাবনাও কমে যাবে। Photo- Representative
advertisement
4/7
দ্বিতীয় উপায় হল, তাপমাত্রা কম রাখা। বিশেষজ্ঞরা গিজারের তাপমাত্রা ৫৫ থেকে ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখার পরামর্শ দেন। এতে বিস্ফোরণের আশঙ্কা অনেকটাই কমে যাবে। শুধু তাই নয়, গিজারও দীর্ঘ সময় নিরাপদে ব্যবহার করতে পারবেন। Photo- Representative 
দ্বিতীয় উপায় হল, তাপমাত্রা কম রাখা। বিশেষজ্ঞরা গিজারের তাপমাত্রা ৫৫ থেকে ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখার পরামর্শ দেন। এতে বিস্ফোরণের আশঙ্কা অনেকটাই কমে যাবে। শুধু তাই নয়, গিজারও দীর্ঘ সময় নিরাপদে ব্যবহার করতে পারবেন। Photo- Representative
advertisement
5/7
গিজার বিস্ফোরণের হাত থেকে বাঁচার তৃতীয় এবং সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হল, হট পাইপগুলিকে ইনসুলেট করা। এর ফলে গিজার কম তাপমাত্রায় জল ভালভাবে গরম করতে পারবে। তাপমাত্রা আচমকা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকবে না। বিদ্যুৎও কম পুড়বে। এর জন্য গিজার ব্ল্যাঙ্কেট ব্যবহার করা যায়। Photo- Representative 
গিজার বিস্ফোরণের হাত থেকে বাঁচার তৃতীয় এবং সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হল, হট পাইপগুলিকে ইনসুলেট করা। এর ফলে গিজার কম তাপমাত্রায় জল ভালভাবে গরম করতে পারবে। তাপমাত্রা আচমকা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকবে না। বিদ্যুৎও কম পুড়বে। এর জন্য গিজার ব্ল্যাঙ্কেট ব্যবহার করা যায়। Photo- Representative
advertisement
6/7
প্রতিটা গিজারেই একটা ভালভ থাকে। এটা প্রেসার রিলিজ করে। এই প্রেসার রিলিজ ভালভ নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত। এতে সমস্যা হলে গিজারের ভিতরের চাপ বাইরে বের করতে পারে না। তখন বিস্ফোরণ ঘটে। প্রেসার রিলিজ ভালভে কোনও সমস্যা থাকলে অবিলম্বে পরিবর্তন করতে হবে। Photo- Representative 
প্রতিটা গিজারেই একটা ভালভ থাকে। এটা প্রেসার রিলিজ করে। এই প্রেসার রিলিজ ভালভ নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত। এতে সমস্যা হলে গিজারের ভিতরের চাপ বাইরে বের করতে পারে না। তখন বিস্ফোরণ ঘটে। প্রেসার রিলিজ ভালভে কোনও সমস্যা থাকলে অবিলম্বে পরিবর্তন করতে হবে। Photo- Representative
advertisement
7/7
একসঙ্গে একাধিক কাজে গিজারের জল ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে গিজারের উপর চাপ পড়ে। অটোমেটিক গিজার হলে, তাপ আচমকা বেড়ে যেতে পারে। ফলে বিস্ফোরণের আশঙ্কা থাকে। যাঁরা গ্যাস চালিত গিজার ব্যবহার করেন তাঁদের গ্যাস লিক হওয়ার ভয় থাকে। নিয়মিত সময় অন্তর পরীক্ষা করা জরুরি। বাথরুমে পচা ডিমের মতো গন্ধ বেরলে বুঝতে হবে গ্যাস লিক করেছে। এই পরিস্থিতিতে অবিলম্বে মিস্ত্রি ডেকে গিজার মেরামত করানো উচিত। Photo- Representative 
একসঙ্গে একাধিক কাজে গিজারের জল ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে গিজারের উপর চাপ পড়ে। অটোমেটিক গিজার হলে, তাপ আচমকা বেড়ে যেতে পারে। ফলে বিস্ফোরণের আশঙ্কা থাকে। যাঁরা গ্যাস চালিত গিজার ব্যবহার করেন তাঁদের গ্যাস লিক হওয়ার ভয় থাকে। নিয়মিত সময় অন্তর পরীক্ষা করা জরুরি। বাথরুমে পচা ডিমের মতো গন্ধ বেরলে বুঝতে হবে গ্যাস লিক করেছে। এই পরিস্থিতিতে অবিলম্বে মিস্ত্রি ডেকে গিজার মেরামত করানো উচিত। Photo- Representative
advertisement
advertisement
advertisement