General Knowledge:কামড় বসাল পায়ে, ধীরে ধীরে গিলে ফেলল গোটা শরীর...বলুন তো, সঙ্গমের পর পুরুষ সঙ্গীকে খেয়ে নেয় কোন প্রাণী? পড়ুন

Last Updated:
সঙ্গম শেষে পুরুষ সঙ্গীকে ধীরে ধীরে খেয়ে ফেলল মহিলা সঙ্গী। অবাস্তব মনে হচ্ছে তো? কিন্তু বাস্তবেই এমনটা করে এক প্রজাতির প্রাণী। কোন প্রাণী বলুন তো যৌনতার পর তার যৌনসঙ্গীকে খেয়ে নেয়?
1/7
মেতেছিল উদ্দাম যৌন মিলনে! কিন্তু সঙ্গম শেষে পুরুষ সঙ্গীকে ধীরে ধীরে খেয়ে ফেলল মহিলা সঙ্গী। অবাস্তব মনে হচ্ছে তো? কিন্তু বাস্তবেই এমনটা করে এক প্রজাতির প্রাণী। কোন প্রাণী বলুন তো যৌনতার পর তার যৌনসঙ্গীকে খেয়ে নেয়?
মেতেছিল উদ্দাম যৌন মিলনে! কিন্তু সঙ্গম শেষে পুরুষ সঙ্গীকে ধীরে ধীরে খেয়ে ফেলল মহিলা সঙ্গী। অবাস্তব মনে হচ্ছে তো? কিন্তু বাস্তবেই এমনটা করে এক প্রজাতির প্রাণী। কোন প্রাণী বলুন তো যৌনতার পর তার যৌনসঙ্গীকে খেয়ে নেয়?
advertisement
2/7
অস্ট্রেলিয়ার নিউ ক্যাসেল ইউনিভার্সিটির পরিবেশবিদ জন গোল্ড Journal of Ecology and Evolution গ্রন্থে 'Meal or mate: Exploring the evidence of sexual cannibalism among amphibians' প্রতিবেদনে আজব এক ঘটনা তুলে ধরেছেন। গবেষণার প্রয়োজনে অস্ট্রেলিয়ার উত্তর সিডনির কুরাগ্যাং দ্বীপে গিয়েছিলেন জন গোল্ড। সেই দ্বীপেই তিনি দেখেন, যৌন মিলনের পর পুরুষ সঙ্গীটিকে ধীরে ধীরে মুখের ভিতর ঢুকিয়ে ফেলল স্ত্রী ব্যাঙটি।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ ক্যাসেল ইউনিভার্সিটির পরিবেশবিদ জন গোল্ড Journal of Ecology and Evolution গ্রন্থে 'Meal or mate: Exploring the evidence of sexual cannibalism among amphibians' প্রতিবেদনে আজব এক ঘটনা তুলে ধরেছেন। গবেষণার প্রয়োজনে অস্ট্রেলিয়ার উত্তর সিডনির কুরাগ্যাং দ্বীপে গিয়েছিলেন জন গোল্ড। সেই দ্বীপেই তিনি দেখেন, যৌন মিলনের পর পুরুষ সঙ্গীটিকে ধীরে ধীরে মুখের ভিতর ঢুকিয়ে ফেলল স্ত্রী ব্যাঙটি।
advertisement
3/7
যৌন মিলনের পর পুরুষ সঙ্গীকে খেয়ে ফেলে মহিলা বেল প্রজাতির সবুজ ও সোনালী ব্যাঙ। কুরাগ্যাং দ্বীপে দেখা মেলে এই বেল প্রজাতির সবুজ এবং সোনালি রঙের ব্যাঙের।
যৌন মিলনের পর পুরুষ সঙ্গীকে খেয়ে ফেলে মহিলা বেল প্রজাতির সবুজ ও সোনালী ব্যাঙ। কুরাগ্যাং দ্বীপে দেখা মেলে এই বেল প্রজাতির সবুজ এবং সোনালি রঙের ব্যাঙের।
advertisement
4/7
সারা বিশ্বে বেল প্রজাতির ব্যাঙের সংখ্যা কমে আসছে, কারণ সাইট্রিড ছত্রাকের সংক্রমণ । এই ব্যাঙগুলির আচরণ-গতিপ্রকৃতি নিয়ে গবেষণা করতে উত্তর সিডনির কুরাগ্যাং দ্বীপে গিয়েছিলেন পরিবেশবিদ জন গোল্ড। সেখানেই তিনি দেখেন, সঙ্গম শেষে ধীরে ধীরে পুরুষ সঙ্গীকে গিলে খেল স্ত্রী ব্যাঙটি।
সারা বিশ্বে বেল প্রজাতির ব্যাঙের সংখ্যা কমে আসছে, কারণ সাইট্রিড ছত্রাকের সংক্রমণ । এই ব্যাঙগুলির আচরণ-গতিপ্রকৃতি নিয়ে গবেষণা করতে উত্তর সিডনির কুরাগ্যাং দ্বীপে গিয়েছিলেন পরিবেশবিদ জন গোল্ড। সেখানেই তিনি দেখেন, সঙ্গম শেষে ধীরে ধীরে পুরুষ সঙ্গীকে গিলে খেল স্ত্রী ব্যাঙটি।
advertisement
5/7
জন গোল্ড তাঁর গবেষণাপত্রে জানিয়েছে, বেল প্রজাতির স্ত্রী ব্যাঙের মধ্যে ‘সেক্সুয়াল ক্যানিবলিজম’ দেখা যায়। অর্থাৎ, যে সঙ্গীর সঙ্গে মহিলা ব্যাঙ সঙ্গমে লিপ্ত হচ্ছে, সঙ্গম শেষে তাকেই খেয়ে মেরে খেয়ে ফেলছে।
জন গোল্ড তাঁর গবেষণাপত্রে জানিয়েছে, বেল প্রজাতির স্ত্রী ব্যাঙের মধ্যে ‘সেক্সুয়াল ক্যানিবলিজম’ দেখা যায়। অর্থাৎ, যে সঙ্গীর সঙ্গে মহিলা ব্যাঙ সঙ্গমে লিপ্ত হচ্ছে, সঙ্গম শেষে তাকেই খেয়ে মেরে খেয়ে ফেলছে।
advertisement
6/7
জন তাঁর গবেষণাপত্রে জানিয়েছেন, যৌন মিলনের জন্য পুরুষ ব্যাঙকে আকৃষ্ট করে স্ত্রী ব্যাঙ। কিন্তু মিলনের শেষে পুরুষ সঙ্গীটিকে খেয়ে ফেলে। যৌন মিলনের আগেই শুধু নয়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে যৌন মিলন চলাকালীনও পুরুষ ব্যাঙকে গিলে ফেলে স্ত্রী ব্যাঙ।
জন তাঁর গবেষণাপত্রে জানিয়েছেন, যৌন মিলনের জন্য পুরুষ ব্যাঙকে আকৃষ্ট করে স্ত্রী ব্যাঙ। কিন্তু মিলনের শেষে পুরুষ সঙ্গীটিকে খেয়ে ফেলে। যৌন মিলনের আগেই শুধু নয়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে যৌন মিলন চলাকালীনও পুরুষ ব্যাঙকে গিলে ফেলে স্ত্রী ব্যাঙ।
advertisement
7/7
শুধুমাত্র বেল প্রজাতির স্ত্রী ব্যাঙের মধ্যেই নয়, ‘সেক্সুয়াল ক্যানিবলিজম’ দেখা যায় কয়েক প্রজাতির সাপ এবং শামুকের মধ্যেও।
শুধুমাত্র বেল প্রজাতির স্ত্রী ব্যাঙের মধ্যেই নয়, ‘সেক্সুয়াল ক্যানিবলিজম’ দেখা যায় কয়েক প্রজাতির সাপ এবং শামুকের মধ্যেও।
advertisement
advertisement
advertisement