Foods to Lower Cholesterol: শুধু ১ মাস খান এই ৮ খাবার, খারাপ কোলেস্টেরলের চিহ্নটুকুও থাকবে না রক্তে, ক্ষতিকারক ফ্যাট গলে যাবে, হার্ট হবে চাঙ্গা

Last Updated:
রক্তে যে মোম জাতীয় প্রোটিন পদার্থ থাকে, তাকেই বলে কোলেস্টেরল। এটি নির্ধারিত মাত্রায় জরুরি। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হওয়া খারাপ। ভাল কোলেস্টেরল হল হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন এবং খারাপ কোলেস্টেরল হল LDL বা লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন
1/9
এখন অল্পবয়সিদের শরীরেও থাবা বসাচ্ছে কোলেস্টেরলের সমস্যা। রাত জাগা, অত্যধিক দোকানের খাবার এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া, শরীরচর্চার অভাবে বাড়ছে কোলেস্টেরলের মাত্রা। কাজেই শুরুতেই সচেতন হতে হবে!
এখন অল্পবয়সিদের শরীরেও থাবা বসাচ্ছে কোলেস্টেরলের সমস্যা। রাত জাগা, অত্যধিক দোকানের খাবার এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া, শরীরচর্চার অভাবে বাড়ছে কোলেস্টেরলের মাত্রা। কাজেই শুরুতেই সচেতন হতে হবে!
advertisement
2/9
রক্তে যে মোম জাতীয় প্রোটিন পদার্থ থাকে, তাকেই বলে কোলেস্টেরল। এটি নির্ধারিত মাত্রায় জরুরি। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হওয়া খারাপ। ভাল কোলেস্টেরল হল হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন এবং খারাপ কোলেস্টেরল হল LDL বা লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন। লাইপোপ্রোটিন চর্বি জাতীয় পদার্থ। শরীরে HDL-এর পরিমাণ বেশি থাকা স্বাস্থ্যকর, অন্য দিকে LDL বেড়ে গেলে তা রক্তনালিতে জমা হতে থাকে। তখন হার্ট ও ব্রেনে রক্ত সরবরাহে বাধা সৃষ্টি করে। তখনই স্ট্রোক বা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
রক্তে যে মোম জাতীয় প্রোটিন পদার্থ থাকে, তাকেই বলে কোলেস্টেরল। এটি নির্ধারিত মাত্রায় জরুরি। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হওয়া খারাপ। ভাল কোলেস্টেরল হল হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন এবং খারাপ কোলেস্টেরল হল LDL বা লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন। লাইপোপ্রোটিন চর্বি জাতীয় পদার্থ। শরীরে HDL-এর পরিমাণ বেশি থাকা স্বাস্থ্যকর, অন্য দিকে LDL বেড়ে গেলে তা রক্তনালিতে জমা হতে থাকে। তখন হার্ট ও ব্রেনে রক্ত সরবরাহে বাধা সৃষ্টি করে। তখনই স্ট্রোক বা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
advertisement
3/9
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে না। খাদ্যতালিকায় বেশি করে ফাইবারযুক্ত খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন, যেমন ফল এবং শাকসবজি। আপেল, নাশপাতি, রাজমা, স্প্রাউটস, শস্যজাতীয় খাবার কোলেস্টেরল কমাতে সিদ্ধহস্ত। ফাইবার রক্তে জমে থাকা কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এমন ৮টি খাবার রয়েছে যা মাত্র ১ মাসের মধ্যে কোলেস্টেরলের নাম ও নিশিনা মিটিয়ে দেয় রক্ত থেকে, কোন ৮ খাবার ডায়েটে রাখা মাস্ট?
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে না। খাদ্যতালিকায় বেশি করে ফাইবারযুক্ত খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন, যেমন ফল এবং শাকসবজি। আপেল, নাশপাতি, রাজমা, স্প্রাউটস, শস্যজাতীয় খাবার কোলেস্টেরল কমাতে সিদ্ধহস্ত। ফাইবার রক্তে জমে থাকা কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এমন ৮টি খাবার রয়েছে যা মাত্র ১ মাসের মধ্যে কোলেস্টেরলের নাম ও নিশিনা মিটিয়ে দেয় রক্ত থেকে, কোন ৮ খাবার ডায়েটে রাখা মাস্ট?
advertisement
4/9
বেগুন-- অনেকেই বেগুন খেতে পছন্দ করেন না, কিন্তু যদি কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকে, তাহলে অবশ্যই বেগুন খান। Medical News Today-তে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনের অনুযায়ী, বেগুনে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার থাকে। American Heart Association-এর মতে, ফাইবার রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা উন্নত করে। এটি হৃদরোগ, স্ট্রোক, স্থূলতা ও টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও কমায়।
বেগুন-- অনেকেই বেগুন খেতে পছন্দ করেন না, কিন্তু যদি কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকে, তাহলে অবশ্যই বেগুন খান। Medical News Today-তে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনের অনুযায়ী, বেগুনে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার থাকে। American Heart Association-এর মতে, ফাইবার রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা উন্নত করে। এটি হৃদরোগ, স্ট্রোক, স্থূলতা ও টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও কমায়।
advertisement
5/9
ঢেঁড়শ-- এতে থাকে জেল জাতীয় পদার্থ যার নাম মিউসিলেজ। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় এবং ভাল কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে এই মিউসিলেজ। এই জেলের কারণে কোলেস্টেরল মলের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যেতে পারে।
ঢেঁড়শ-- এতে থাকে জেল জাতীয় পদার্থ যার নাম মিউসিলেজ। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় এবং ভাল কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে এই মিউসিলেজ। এই জেলের কারণে কোলেস্টেরল মলের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যেতে পারে।
advertisement
6/9
ওটস-- ওটস খেয়ে আপনি কোলেস্টেরলের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন। এতে থাকা নানা ধরনের পুষ্টিগুণ হার্ট সুস্থ রাখে। ব্রেকফাস্টে ওটস খেলে শরীরে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল কমানো যায়। এতে থাকা জলীয় ফাইবার (soluble fiber) কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ওটস-- ওটস খেয়ে আপনি কোলেস্টেরলের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন। এতে থাকা নানা ধরনের পুষ্টিগুণ হার্ট সুস্থ রাখে। ব্রেকফাস্টে ওটস খেলে শরীরে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল কমানো যায়। এতে থাকা জলীয় ফাইবার (soluble fiber) কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
advertisement
7/9
লেবুর জল--লেবুর জল শুধু শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় না, কোলেস্টেরলের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে লেবুর জল খুবই উপকারী। সকালে লেবুর জল খেলে রক্তনালিতে জমে থাকা ট্রাইগ্লিসারাইড সম্পূর্ণভাবে দূর হয়ে যায়।
লেবুর জল--লেবুর জল শুধু শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় না, কোলেস্টেরলের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে লেবুর জল খুবই উপকারী। সকালে লেবুর জল খেলে রক্তনালিতে জমে থাকা ট্রাইগ্লিসারাইড সম্পূর্ণভাবে দূর হয়ে যায়।
advertisement
8/9
বাদাম-- কাঠবাদাম, আখরোট, পেস্তা, ব্রাজিল নাট, কাজু খেয়েও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। বাদামে প্রচুর পরিমাণে আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, যা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। বাদামে ফাইবারও থাকে, যা শরীরে কোলেস্টেরল শোষণ হওয়া রোধ করে এবং কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে বার করে দেয়।
বাদাম-- কাঠবাদাম, আখরোট, পেস্তা, ব্রাজিল নাট, কাজু খেয়েও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। বাদামে প্রচুর পরিমাণে আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, যা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। বাদামে ফাইবারও থাকে, যা শরীরে কোলেস্টেরল শোষণ হওয়া রোধ করে এবং কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে বার করে দেয়।
advertisement
9/9
গ্রিন টি-- গ্রিন টি-তে থাকা ক্যাটেচিন নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরের জন্য খুবই উপকারী। গ্রিন টি খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে। এটি শরীরের মোট কোলেস্টেরল এবং খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমাতে সাহায্য করে, কিন্তু ভাল কোলেস্টেরল (HDL) কমায় না।
গ্রিন টি-- গ্রিন টি-তে থাকা ক্যাটেচিন নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরের জন্য খুবই উপকারী। গ্রিন টি খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে। এটি শরীরের মোট কোলেস্টেরল এবং খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমাতে সাহায্য করে, কিন্তু ভাল কোলেস্টেরল (HDL) কমায় না।
advertisement
advertisement
advertisement