Fatty Liver: শরীরের ভিতর অ্যাসিডের মতো কাজ করে এই ৬ খাবার! দূর হবে আপনার ফ্যাটি লিভারের সমস্যা, সুস্থ থাকবে শরীরে

Last Updated:
Fatty Liver: ফ্যাটি লিভার এখন এক সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে কিছু নির্দিষ্ট খাবার এই সমস্যা কমাতে এবং লিভারকে ঠিক করতে সাহায্য করে। ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দূর করতে কোন কোন খাবারগুলির কথা বলা হয়েছে জানুন...
1/10
বর্তমানে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর মূল কারণ হলো অনিয়মিত জীবনযাপন ও খারাপ খাদ্যাভ্যাস। ফ্যাটি লিভার (Fatty Liver) এমন একটি অবস্থা যেখানে লিভারে অতিরিক্ত চর্বি জমা হতে শুরু করে, যা পরবর্তীতে সিরোসিসের মতো মারাত্মক রোগের রূপ নিতে পারে। তাই সময় থাকতেই সঠিক ডায়েট গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।
বর্তমানে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর মূল কারণ হলো অনিয়মিত জীবনযাপন ও খারাপ খাদ্যাভ্যাস। ফ্যাটি লিভার (Fatty Liver) এমন একটি অবস্থা যেখানে লিভারে অতিরিক্ত চর্বি জমা হতে শুরু করে, যা পরবর্তীতে সিরোসিসের মতো মারাত্মক রোগের রূপ নিতে পারে। তাই সময় থাকতেই সঠিক ডায়েট গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।
advertisement
2/10
কফি শুধু এনার্জি বুস্ট করার জন্য নয়, কফি লিভারের জন্যও উপকারী। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত কফি খাওয়ার ফলে লিভারে জমা ফ্যাট কমে এবং লিভার এনজাইমের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এতে থাকা ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড লিভারের প্রদাহ কমায় ও ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স ঠিক করে। তবে দিনে ১-২ কাপের বেশি কফি খাওয়া উচিত নয়।
কফি শুধু এনার্জি বুস্ট করার জন্য নয়, কফি লিভারের জন্যও উপকারী। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত কফি খাওয়ার ফলে লিভারে জমা ফ্যাট কমে এবং লিভার এনজাইমের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এতে থাকা ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড লিভারের প্রদাহ কমায় ও ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স ঠিক করে। তবে দিনে ১-২ কাপের বেশি কফি খাওয়া উচিত নয়।
advertisement
3/10
সবুজ পাতা জাতীয় সবজি পালং শাক, মেথি, সর্ষে শাকের মতো সবজিতে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও খনিজ থাকে। এগুলো লিভার থেকে টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এতে থাকা গ্লুটাথিওন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লিভারকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এবং কোষগুলো পুনরুজ্জীবিত করে।
সবুজ পাতা জাতীয় সবজি পালং শাক, মেথি, সর্ষে শাকের মতো সবজিতে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও খনিজ থাকে। এগুলো লিভার থেকে টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এতে থাকা গ্লুটাথিওন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লিভারকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এবং কোষগুলো পুনরুজ্জীবিত করে।
advertisement
4/10
ওটস: ওটস ফাইবারের এক দুর্দান্ত উৎস, যা ফ্যাটি লিভারের জন্য বিশেষভাবে উপকারী। এতে থাকা বিটা-গ্লুকান লিভারে ফ্যাট জমা হওয়া রোধ করে এবং ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়ায়। প্রতিদিন ওটস খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে, যা NAFLD রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
ওটস: ওটস ফাইবারের এক দুর্দান্ত উৎস, যা ফ্যাটি লিভারের জন্য বিশেষভাবে উপকারী। এতে থাকা বিটা-গ্লুকান লিভারে ফ্যাট জমা হওয়া রোধ করে এবং ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়ায়। প্রতিদিন ওটস খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে, যা NAFLD রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
5/10
আখরোট: আখরোটে আছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও গ্লুটাথিওন, যা লিভারের প্রদাহ কমাতে এবং তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ৪-৫টি আখরোট খেলে উপকার পাওয়া যায়, তবে পরিমাণ বেশি হলে ক্যালোরি বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।
আখরোট: আখরোটে আছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও গ্লুটাথিওন, যা লিভারের প্রদাহ কমাতে এবং তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ৪-৫টি আখরোট খেলে উপকার পাওয়া যায়, তবে পরিমাণ বেশি হলে ক্যালোরি বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।
advertisement
6/10
রসুন: রসুনে থাকা এলিসিন ও সেলেনিয়াম লিভারকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে। এটি লিভার এনজাইমগুলোকে সক্রিয় করে এবং শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দেয়। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন খেলে ফ্যাটি লিভার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
রসুন: রসুনে থাকা এলিসিন ও সেলেনিয়াম লিভারকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে। এটি লিভার এনজাইমগুলোকে সক্রিয় করে এবং শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দেয়। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন খেলে ফ্যাটি লিভার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
advertisement
7/10
গ্রিন টি : গ্রিন টিতে থাকে ক্যাটেচিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা লিভারে চর্বি জমা হওয়া রোধ করে। প্রতিদিন ১-২ কাপ গ্রিন টি পান করলে লিভারের কার্যকারিতা উন্নত হয় এবং ফ্যাট বার্নিং প্রক্রিয়া আরও কার্যকর হয়।
গ্রিন টি : গ্রিন টিতে থাকে ক্যাটেচিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা লিভারে চর্বি জমা হওয়া রোধ করে। প্রতিদিন ১-২ কাপ গ্রিন টি পান করলে লিভারের কার্যকারিতা উন্নত হয় এবং ফ্যাট বার্নিং প্রক্রিয়া আরও কার্যকর হয়।
advertisement
8/10
এই খাবারগুলো নিয়মিত ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করলে ফ্যাটি লিভার রিভার্স করা সম্ভব। পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন বজায় রাখাও গুরুত্বপূর্ণ।
এই খাবারগুলো নিয়মিত ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করলে ফ্যাটি লিভার রিভার্স করা সম্ভব। পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন বজায় রাখাও গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
9/10
দিল্লির জিপমার হাসপাতালের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট ডা. অনিরুদ্ধ বর্মা বলেছেন,
দিল্লির জিপমার হাসপাতালের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট ডা. অনিরুদ্ধ বর্মা বলেছেন, "ফ্যাটি লিভার প্রাথমিক পর্যায়ে থাকলে তা সঠিক ডায়েট ও জীবনযাপন পরিবর্তনের মাধ্যমে সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব, সবুজ শাক, রসুন এবং গ্রিন টি লিভারের স্বাস্থ্য উন্নত করতে কার্যকর ভূমিকা রাখে।"
advertisement
10/10
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
advertisement
advertisement
advertisement