Eating Habits: সাবধান! এই ৫ খাবার একদম গরম করে খাবেন না, ভয়ঙ্কর বিপদ হতে পারে আপনার পরিবারের
- Published by:Salmali Das
- news18 bangla
Last Updated:
Eating Habits: আজকের দিনএ প্রতিদিন রান্না বহু বাড়িতে রান্না করে খাওয়া হয় না। বেশির ভাগ পরিবারেরই এখন সদস্য সংখ্যা কম। তাই দু’বেলা খাবার রান্না একবেলাতেই করে নেন অনেকেই।
advertisement
advertisement
advertisement
২) ভাত- বহু বাড়িতে একসঙ্গে দুবেলার ভাত তৈরি হয়। ভাত গরম করে খায় না এমন পরিবার খুঁজে পাওয়া মুশকিল। ফুডস স্ট্যান্ডার্ড এজেন্সির কথা অনুসারে, ভাত গরম করে খেলে ফুড পয়জনিং পর্যন্ত হতে পারে। ওভেন থেকে নামানোর পরে ভাত যদি ঘরোয়া তাপমাত্রাতেই রেখে দেওয়া হয় তাহলে ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানা ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে থাকে। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয় তবে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বৃদ্ধি পায়।
advertisement
৩) আলু- আলুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬ ও পটাশিয়াম থাকে। যা দ্বিতীয় বার গরম করার পরে Clostridium Botulinum নামে ব্যাকটেরিয়া উৎপাদন করতে থাকে। তা ছাড়াও রান্না করা বা সেদ্ধ করা আলু ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে তাতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। সেই ব্যাকটেরিয়ার আরও ক্ষতিকর হয়ে ওঠে আলু গরম করার সময়। যার কারণে পেটে মারাত্মক ইনফেকশন দেখা দিতে পারে। তাই আলু রান্নার পরেই খেয়ে নেওয়া উচিত।
advertisement
৪) মুরগির মাংস- মুরগির মাংসে প্রোটিনের মাত্রা যথেষ্ট থাকে। তাই দ্বিতীয় বার গরম করলে প্রোটিনের অণুগুলি ভেঙে যায়। সেই প্রোটিন একেবারে অন্য রূপ ধারণ করতে থাকে বার বার গরম করলে। তাছাড়া অনেক সময়ে রান্নার পরেও এক ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া চিকেনে রয়ে যায়। রান্না করা চিকেন যদি মাইক্রোওয়েভে গরম করা হয় তাহলে এই ব্যাকটেরিয়া মাংসের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে।
advertisement
৫) শাক- যে কোনও ধরনের শাক সবজিও দ্বিতীয়বার গরম করা উচিত নয়। বিশেষ করে শাক, গাজর এই ধরনের তরকারি গরম করবেন না। যে কোনও শাকে নাইট্রেট থাকে। ঠান্ডা হয়ে যাওয়া রান্না করা শাক ফের গরম করলে ওই নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা ক্যানসারের বীজ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে দ্বিতীয় বার গরম করা শাক। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।