Dooars Trip: হোমস্টের ব্যালকনিতে দাঁড়ালেই গোটা বিশ্ব চোখের সামনে! কোথায় জানেন? রইল ছোট্ট ছুটির সেরা ঠিকানা

Last Updated:
Dooars Trip: এই জায়গাটি ডুয়ার্সের এমন একটি জায়গা, যেখানে পাহাড়ের কোলে হোমস্টে কিংবা হোটেলে বসে অবিশ্রাম জলধারায় ধুয়ে যাওয়া জঙ্গলের রূপ চাক্ষুষ করার সুযোগ মিলবে।
1/8
*পুজোর সময় ট্যুর হবে না, তা কী হয়! স্বল্পদিনের ছুটিতে ঘুরে আসতেই পারেন ডুয়ার্স থেকে। প্রতিবেদনে রইল ডুয়ার্সের অফবিট ঠিকানার খোঁজ। ডুয়ার্স দাঁড়িয়ে আছে তার অনন্ত সৌন্দর্য নিয়ে। এতেই বাঙালির মন উড়ুউড়ু। উপরন্তু, সামনে আবার পুজোর মরশুম। প্রতিবেদনঃ সুরজিৎ দে। ফাইল ছবি। 
*পুজোর সময় ট্যুর হবে না, তা কী হয়! স্বল্পদিনের ছুটিতে ঘুরে আসতেই পারেন ডুয়ার্স থেকে। প্রতিবেদনে রইল ডুয়ার্সের অফবিট ঠিকানার খোঁজ। ডুয়ার্স দাঁড়িয়ে আছে তার অনন্ত সৌন্দর্য নিয়ে। এতেই বাঙালির মন উড়ুউড়ু। উপরন্তু, সামনে আবার পুজোর মরশুম। প্রতিবেদনঃ সুরজিৎ দে। ফাইল ছবি। 
advertisement
2/8
*আসলে গরম কিংবা পুজোর ছুটিতে পাহাড়ে ঘুরতে যাওয়ার জন্যে মুখিয়ে থাকে পর্যটকদের একাংশ। তবে,বর্ষা কালে পাহাড় সেজে ওঠে অপরূপ সৌন্দর্যে। কিন্তু তখন অনেকেরই মনে থাকে খুঁতখুতানি। নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে যখন তখন ধ্বস নামে, এই সময় আবার জঙ্গলও থাকে বন্ধ। তাই শরৎ-ই সই! ফাইল ছবি।
*আসলে গরম কিংবা পুজোর ছুটিতে পাহাড়ে ঘুরতে যাওয়ার জন্যে মুখিয়ে থাকে পর্যটকদের একাংশ। তবে,বর্ষা কালে পাহাড় সেজে ওঠে অপরূপ সৌন্দর্যে। কিন্তু তখন অনেকেরই মনে থাকে খুঁতখুতানি। নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে যখন তখন ধ্বস নামে, এই সময় আবার জঙ্গলও থাকে বন্ধ। তাই শরৎ-ই সই! ফাইল ছবি।
advertisement
3/8
*এই জায়গাটি ডুয়ার্সের এমন একটি জায়গা, যেখানে পাহাড়ের কোলে হোমস্টে কিংবা হোটেলে বসে অবিশ্রাম জলধারায় ধুয়ে যাওয়া জঙ্গলের রূপ চাক্ষুষ করার সুযোগ মিলবে। এমন নীরব নৈশব্দিক সৌন্দর্য যা আপনি আগে কখনও দেখেননি। নাম সামসিং গ্রাম। ফাইল ছবি।
*এই জায়গাটি ডুয়ার্সের এমন একটি জায়গা, যেখানে পাহাড়ের কোলে হোমস্টে কিংবা হোটেলে বসে অবিশ্রাম জলধারায় ধুয়ে যাওয়া জঙ্গলের রূপ চাক্ষুষ করার সুযোগ মিলবে। এমন নীরব নৈশব্দিক সৌন্দর্য যা আপনি আগে কখনও দেখেননি। নাম সামসিং গ্রাম। ফাইল ছবি।
advertisement
4/8
*সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২,৫০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত সামসিং হল ঘন জঙ্গল, নুড়ি পাথরের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া পাহাড়ি নদী আর চা-বাগান পরিবেষ্টিত একটি ছোট্ট গ্রাম। মূলত শিমুল আর শাল গাছের জঙ্গলে ঘেরা সামসিংয়ে রয়েছে অজস্র প্রজাতির পাখি। ফাইল ছবি।
*সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২,৫০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত সামসিং হল ঘন জঙ্গল, নুড়ি পাথরের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া পাহাড়ি নদী আর চা-বাগান পরিবেষ্টিত একটি ছোট্ট গ্রাম। মূলত শিমুল আর শাল গাছের জঙ্গলে ঘেরা সামসিংয়ে রয়েছে অজস্র প্রজাতির পাখি। ফাইল ছবি।
advertisement
5/8
*পক্ষীপ্রেমীদের জন্য এই জায়গা একেবারে আদর্শ। গ্রামে যাওয়ার রাস্তায় দেখা মিলবে দিগন্ত বিস্তৃত চা বাগানের। মেঘ আর কুয়াশার আস্তরণ মন ছুঁয়ে যাবেই। বিকেলে দিনের আলো থাকতে থাকতেই বেরিয়ে, ভেজা পাহাড়ি রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে কখন যে ২ কিলোমিটার পেরিয়ে যাবেন, বুঝতেই পারবেন না। তখনই চোখের সামনে পড়বে শান্ত সুন্দরী মূর্তি নদী। পাশেই রয়েছে মূর্তি গ্রাম। ফাইল ছবি। 
*পক্ষীপ্রেমীদের জন্য এই জায়গা একেবারে আদর্শ। গ্রামে যাওয়ার রাস্তায় দেখা মিলবে দিগন্ত বিস্তৃত চা বাগানের। মেঘ আর কুয়াশার আস্তরণ মন ছুঁয়ে যাবেই। বিকেলে দিনের আলো থাকতে থাকতেই বেরিয়ে, ভেজা পাহাড়ি রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে কখন যে ২ কিলোমিটার পেরিয়ে যাবেন, বুঝতেই পারবেন না। তখনই চোখের সামনে পড়বে শান্ত সুন্দরী মূর্তি নদী। পাশেই রয়েছে মূর্তি গ্রাম। ফাইল ছবি। 
advertisement
6/8
*নদীর পার ঘেঁষে আরও কিছুটা হাঁটলে পড়বে রকি আইল্যান্ড। বলা বাহুল্য, এক বছরের আনন্দের রসদ মনে ভরে ঘরে ফিরবেন।এবার প্রশ্ন কিভাবে পৌঁছবেন? ফাইল ছবি।
*নদীর পার ঘেঁষে আরও কিছুটা হাঁটলে পড়বে রকি আইল্যান্ড। বলা বাহুল্য, এক বছরের আনন্দের রসদ মনে ভরে ঘরে ফিরবেন।এবার প্রশ্ন কিভাবে পৌঁছবেন? ফাইল ছবি।
advertisement
7/8
*শিলিগুড়ি অর্থাৎ নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে সামসিংয়ের দূরত্ব প্রায় ৮১ কিলোমিটার। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে নেমে ভাড়ার গাড়িতে যেতে হবে এই গ্রামে। বাসও রয়েছে। ফাইল ছবি।
*শিলিগুড়ি অর্থাৎ নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে সামসিংয়ের দূরত্ব প্রায় ৮১ কিলোমিটার। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে নেমে ভাড়ার গাড়িতে যেতে হবে এই গ্রামে। বাসও রয়েছে। ফাইল ছবি।
advertisement
8/8
*নিউমাল স্টেশন থেকে সামসিং যাওয়া সবচেয়ে সহজ। এখান থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে সামসিং যাওয়ার জন্য ট্যাক্সি এবং অন্যান্য ভাড়ার গাড়ি পাওয়া যায়। রাতযাপনের জন্য রয়েছে বিভিন্ন সরকারি লজ রয়েছে। এ ছাড়াও রয়েছে অজস্র হোটেল এবং হোমস্টে মাথাপিছু খরচ হতে পারে মাত্র ১২০০ টাকা। তা হলে এবার পুজোর পুজোর প্ল্যানিং এবং প্যাকিং শুরু করে ফেলুন চটজলদি। ফাইল ছবি।
*নিউমাল স্টেশন থেকে সামসিং যাওয়া সবচেয়ে সহজ। এখান থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে সামসিং যাওয়ার জন্য ট্যাক্সি এবং অন্যান্য ভাড়ার গাড়ি পাওয়া যায়। রাতযাপনের জন্য রয়েছে বিভিন্ন সরকারি লজ রয়েছে। এ ছাড়াও রয়েছে অজস্র হোটেল এবং হোমস্টে মাথাপিছু খরচ হতে পারে মাত্র ১২০০ টাকা। তা হলে এবার পুজোর পুজোর প্ল্যানিং এবং প্যাকিং শুরু করে ফেলুন চটজলদি। ফাইল ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement