Cancer: সস্তার এই ৫ সবজিতেই ক্যানসারের 'মহৌষধ', শুকিয়ে দেয় ক্যানসার কোষ, কর্কট রোগ ছড়াতেই পাড়ে না

Last Updated:
দেহে সবসময় ক্যানসার কোষ থাকে, কিন্তু আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তা মেরে ফেলে। কাজেই প্রথম দরকার, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো যাতে ক্যানসার কোষ সহজেই মারা যায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এমন ৫ টি সবজি আছে যা ক্যানসার কোষ শুকিয়ে দিতে পারে--
1/10
আজও ক্যানসার সবচেয়ে ভয়ঙ্কর রোগ। বিজ্ঞান অনেক অগ্রগতি করেছে, তবুও ক্যানসারের সম্পূর্ণ নিরাময় আবিষ্কার করতে পারেনি। এ নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে, যদি ক্যানসার আগেভাগে শনাক্ত হয়, তবে তা চিকিৎসা করা সম্ভব, কিন্তু সম্পূর্ণ নিরাময় নেই। তাই এটি এড়িয়ে চলাই ভাল। দেহে সবসময় ক্যানসার কোষ থাকে, কিন্তু আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তা মেরে ফেলে। কাজেই প্রথম দরকার, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো যাতে ক্যানসার কোষ সহজেই মারা যায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এমন ৫ টি সবজি আছে যা ক্যানসার কোষ শুকিয়ে দিতে পারে--
আজও ক্যানসার সবচেয়ে ভয়ঙ্কর রোগ। বিজ্ঞান অনেক অগ্রগতি করেছে, তবুও ক্যানসারের সম্পূর্ণ নিরাময় আবিষ্কার করতে পারেনি। এ নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে, যদি ক্যানসার আগেভাগে শনাক্ত হয়, তবে তা চিকিৎসা করা সম্ভব, কিন্তু সম্পূর্ণ নিরাময় নেই। তাই এটি এড়িয়ে চলাই ভাল। দেহে সবসময় ক্যানসার কোষ থাকে, কিন্তু আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তা মেরে ফেলে। কাজেই প্রথম দরকার, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো যাতে ক্যানসার কোষ সহজেই মারা যায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এমন ৫ টি সবজি আছে যা ক্যানসার কোষ শুকিয়ে দিতে পারে--
advertisement
2/10
টম্যাটো – টম্যাটোতে থাকা লাইকোপিন অ্যান্টি-ক্যানসার যৌগ। লাইকোপিনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্ষমতা কোষকে সুরক্ষা দেয় এবং প্রস্টেট ক্যানসার-সহ অন্যান্য ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। টম্যাটোতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ভিটামিন সি ও ই-ও ফ্রি র‌্যাডিক্যাল দূর করতে সাহায্য করে। ফ্রি র‌্যাডিক্যাল ক্যানসার সৃষ্টি করতে পারে। টম্যাটো রান্না করলে লাইকোপিনের কার্যক্ষমতা বেড়ে যাব। তাই সস, স্যুপ বা রোজের রান্নায় টম্যাটো দিন। টম্যাটোয় জল আছে, যা ত্বক ভাল রাখে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
টম্যাটো – টম্যাটোতে থাকা লাইকোপিন অ্যান্টি-ক্যানসার যৌগ। লাইকোপিনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্ষমতা কোষকে সুরক্ষা দেয় এবং প্রস্টেট ক্যানসার-সহ অন্যান্য ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। টম্যাটোতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ভিটামিন সি ও ই-ও ফ্রি র‌্যাডিক্যাল দূর করতে সাহায্য করে। ফ্রি র‌্যাডিক্যাল ক্যানসার সৃষ্টি করতে পারে। টম্যাটো রান্না করলে লাইকোপিনের কার্যক্ষমতা বেড়ে যাব। তাই সস, স্যুপ বা রোজের রান্নায় টম্যাটো দিন। টম্যাটোয় জল আছে, যা ত্বক ভাল রাখে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
advertisement
3/10
ব্রকোলি – ব্রকোলি বা ফুলকপি ক্রুসিফেরাস পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। এই পরিবারের অন্যান্য সবজির মধ্যে রয়েছে বাঁধাকপি এবং ব্রাসেলস স্প্রাউট। ব্রকোলিতে থাকা সালফোরাফেন নামের একটি যৌগ শরীরে প্রতিরক্ষামূলক এনজাইম সক্রিয় করে এবং ক্যানসার সৃষ্টিকারী রাসায়নিক পদার্থ বার করে দিতে সাহায্য করে। এই সালফোরাফেন শরীরের মধ্যে ক্যানসার স্টেম সেল ধ্বংস করে। এই স্টেম সেল ক্যানসার কোষ বা টিউমারের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তাই নিয়মিত ব্রকোলি খেলে শরীর তার প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে স্তন, প্রস্টেট, ফুসফুস ও কোলন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে। ব্রকোলিতে ফাইবার, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে-এর মতো পুষ্টি উপাদান থাকে, যা স্বাস্থ্য বজায় রাখে। ব্রকোলির শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যা ক্যানসার হওয়ার প্রধান কারণগুলির মধ্যে একটি।
ব্রকোলি – ব্রকোলি বা ফুলকপি ক্রুসিফেরাস পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। এই পরিবারের অন্যান্য সবজির মধ্যে রয়েছে বাঁধাকপি এবং ব্রাসেলস স্প্রাউট। ব্রকোলিতে থাকা সালফোরাফেন নামের একটি যৌগ শরীরে প্রতিরক্ষামূলক এনজাইম সক্রিয় করে এবং ক্যানসার সৃষ্টিকারী রাসায়নিক পদার্থ বার করে দিতে সাহায্য করে। এই সালফোরাফেন শরীরের মধ্যে ক্যানসার স্টেম সেল ধ্বংস করে। এই স্টেম সেল ক্যানসার কোষ বা টিউমারের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তাই নিয়মিত ব্রকোলি খেলে শরীর তার প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে স্তন, প্রস্টেট, ফুসফুস ও কোলন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে। ব্রকোলিতে ফাইবার, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে-এর মতো পুষ্টি উপাদান থাকে, যা স্বাস্থ্য বজায় রাখে। ব্রকোলির শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যা ক্যানসার হওয়ার প্রধান কারণগুলির মধ্যে একটি।
advertisement
4/10
গাজর – গাজরে থাকা বিটা-ক্যারোটিনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্ষমতা কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এবং ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি কমায়। গাজরে থাকা ফালকারিনল নামক একটি প্রাকৃতিক কীটনাশক জরায়ুর ক্যানসার-সহ অন্যান্য ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক বলে প্রমাণিত হয়েছে। গাজরে থাকা ফাইবার হজমে সাহায্য করে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করে।
গাজর – গাজরে থাকা বিটা-ক্যারোটিনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্ষমতা কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এবং ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি কমায়। গাজরে থাকা ফালকারিনল নামক একটি প্রাকৃতিক কীটনাশক জরায়ুর ক্যানসার-সহ অন্যান্য ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক বলে প্রমাণিত হয়েছে। গাজরে থাকা ফাইবার হজমে সাহায্য করে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করে।
advertisement
5/10
পালং শাক – পালং শাকে রয়েছে ক্যারোটিনয়েড লুটেইন ও জিয়াজ্যানথিন, পাশাপাশি ভিটামিন এ, সি এবং ফোলেট। এই শাকজাতীয় সবজি পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ডিএনএ-কে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পালং শাক খেলে মুখগহ্বর, ফুসফুস, অগ্ন্যাশয় এবং পেটের ক্যানসারের ঝুঁকি কমে। পালং শাকে থাকা ম্যাগনেসিয়াম পেশী ও স্নায়ুর কার্যকারিতার বাড়ায়। এই সবজির অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যা ক্যানসার সৃষ্টির একটি কারণ।
পালং শাক – পালং শাকে রয়েছে ক্যারোটিনয়েড লুটেইন ও জিয়াজ্যানথিন, পাশাপাশি ভিটামিন এ, সি এবং ফোলেট। এই শাকজাতীয় সবজি পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ডিএনএ-কে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পালং শাক খেলে মুখগহ্বর, ফুসফুস, অগ্ন্যাশয় এবং পেটের ক্যানসারের ঝুঁকি কমে। পালং শাকে থাকা ম্যাগনেসিয়াম পেশী ও স্নায়ুর কার্যকারিতার বাড়ায়। এই সবজির অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যা ক্যানসার সৃষ্টির একটি কারণ।
advertisement
6/10
কেল – কেলে থাকা অ্যান্টি-ক্যান্সার যৌগগুলির মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি ও কে, পাশাপাশি ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং অন্যান্য পুষ্টিগুণ। কেলে থাকে ইন্ডোল-৩-কার্বিনল নামক একটি উপাদান যা ডিএনএ মেরামত এবং ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থের ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই সবজি প্রোস্টেট, কোলন, ফুসফুস ও স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। কেল ক্যালসিয়াম ও আয়রনের একটি চমৎকার উৎস, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং শক্তি জোগায়। নিয়মিত কেল খেলে হজমশক্তিও বাড়ে।
কেল – কেলে থাকা অ্যান্টি-ক্যান্সার যৌগগুলির মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি ও কে, পাশাপাশি ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং অন্যান্য পুষ্টিগুণ। কেলে থাকে ইন্ডোল-৩-কার্বিনল নামক একটি উপাদান যা ডিএনএ মেরামত এবং ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থের ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই সবজি প্রোস্টেট, কোলন, ফুসফুস ও স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। কেল ক্যালসিয়াম ও আয়রনের একটি চমৎকার উৎস, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং শক্তি জোগায়। নিয়মিত কেল খেলে হজমশক্তিও বাড়ে।
advertisement
7/10
ব্যায়াম – যতই ভাল খাবার খান, নিয়মিত ব্যায়াম না করলে কোনও রোগের ঝুঁকিই কমবে না। তাই, প্রতিদিনের ব্যায়ামও ক্যানসার এড়ানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়।
ব্যায়াম – যতই ভাল খাবার খান, নিয়মিত ব্যায়াম না করলে কোনও রোগের ঝুঁকিই কমবে না। তাই, প্রতিদিনের ব্যায়ামও ক্যানসার এড়ানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়।
advertisement
8/10
মেডিক্যাল জার্নাল ‘দ্য ল্যানসেট’-এর প্রতিবেদন বলছে, ২০২২ থেকে চালানো সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, দেশে প্রতি ১ লক্ষ জনের মধ্যে ক্যানসারে মৃতের সংখ্যা ৬৪.৭ থেকে বেড়ে প্রায় ১০৯.৬ জনে পৌঁছবে। ২০৫০ সালের মধ্যে তা বিপদসীমা ছাড়িয়ে যাবে। ক্যানসারের মধ্যে ফুসফুসের ক্যানসার, স্তন ক্যানসারে আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেশি। ক্যানসারের ঝুঁকি বেশি মহিলাদের। মহিলাদের মধ্যে ক্যানসারে আক্রান্তের হার প্রতি বছর বাড়ছে ৪ শতাংশ করে, পুরুষদের মধ্যে বাড়ছে প্রতি বছর ২.৪ শতাংশ করে।
মেডিক্যাল জার্নাল ‘দ্য ল্যানসেট’-এর প্রতিবেদন বলছে, ২০২২ থেকে চালানো সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, দেশে প্রতি ১ লক্ষ জনের মধ্যে ক্যানসারে মৃতের সংখ্যা ৬৪.৭ থেকে বেড়ে প্রায় ১০৯.৬ জনে পৌঁছবে। ২০৫০ সালের মধ্যে তা বিপদসীমা ছাড়িয়ে যাবে।
ক্যানসারের মধ্যে ফুসফুসের ক্যানসার, স্তন ক্যানসারে আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেশি। ক্যানসারের ঝুঁকি বেশি মহিলাদের। মহিলাদের মধ্যে ক্যানসারে আক্রান্তের হার প্রতি বছর বাড়ছে ৪ শতাংশ করে, পুরুষদের মধ্যে বাড়ছে প্রতি বছর ২.৪ শতাংশ করে।
advertisement
9/10
মেডিক্যাল জার্নাল ‘দ্য ল্যানসেট’-এর তথ্য বলছে, ক্যানসার আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যায় বিশ্বে তিন নম্বর জায়গায় রয়েছে ভারত। গত ১০ বছরে মহিলাদের মধ্যে স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা জরায়ু ক্যানসারের তুলনায় বেড়েছে। ১০ বছর আগে স্তন ক্যানসারে আক্রান্তের হার ছিল ১২ শতাংশ, তা এখন প্রায় ২০ শতাংশ।
মেডিক্যাল জার্নাল ‘দ্য ল্যানসেট’-এর তথ্য বলছে, ক্যানসার আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যায় বিশ্বে তিন নম্বর জায়গায় রয়েছে ভারত। গত ১০ বছরে মহিলাদের মধ্যে স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা জরায়ু ক্যানসারের তুলনায় বেড়েছে। ১০ বছর আগে স্তন ক্যানসারে আক্রান্তের হার ছিল ১২ শতাংশ, তা এখন প্রায় ২০ শতাংশ।
advertisement
10/10
মহামারির আকার নিচ্ছে মারণ রোগ ক্যানসার বা কর্কট রোগ। দেশে ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। বাড়ছে ক্যানসারে মৃতের সংখ্যাও। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর)-এর সমীক্ষা বলছে, প্রতি পাঁচ জন ক্যানসার আক্রান্তের মধ্যে তিন জনেরই মৃত্যু হয়।
মহামারির আকার নিচ্ছে মারণ রোগ ক্যানসার বা কর্কট রোগ। দেশে ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। বাড়ছে ক্যানসারে মৃতের সংখ্যাও। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর)-এর সমীক্ষা বলছে, প্রতি পাঁচ জন ক্যানসার আক্রান্তের মধ্যে তিন জনেরই মৃত্যু হয়।
advertisement
advertisement
advertisement