Cumin Fennel Mixed Market: জিরের দাম আকাশছোঁয়া, বাজারে জিরের নামে কী বিক্রি হচ্ছে জানেন? রান্নার স্বাদও বদলে যাচ্ছে

Last Updated:
Cumin Fennel Mixed Market: অগ্নিমূল্য জিরের দাম। গোটা জিরে ৮৫০ টাকা, গুঁড়ো জিরে ১৩০০ টাকা।
1/8
জিরে গুঁড়ো ১৩০০ টাকা কেজি। গোটা জিরে কেজি প্রতি ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা। মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে গিয়েছে জিরে। রান্নার অন্যতম প্রধান এই মশলার অগ্নিমূল্যে বাধ্য হয়ে রামপুরহাটের বহু পরিবারে ফোড়নে বাড়ছে মৌরির ব্যবহার। তাতে বদলাচ্ছে রান্নার স্বাদও।
জিরে গুঁড়ো ১৩০০ টাকা কেজি। গোটা জিরে কেজি প্রতি ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা। মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে গিয়েছে জিরে। রান্নার অন্যতম প্রধান এই মশলার অগ্নিমূল্যে বাধ্য হয়ে রামপুরহাটের বহু পরিবারে ফোড়নে বাড়ছে মৌরির ব্যবহার। তাতে বদলাচ্ছে রান্নার স্বাদও।
advertisement
2/8
আকাশছোঁয়া দামের কারণে সাধারণ পরিবারের হেঁশেলে কার্যত বন্ধ জিরের প্রবেশ। পেট্রল-ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি করার ফলে অনেক আগে থেকেই নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম সাধারণ মধ্যবিত্তদের ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছে। তার উপরে সিলিন্ডার পিছু গ্যাসের দাম বাড়ায় আমজনতার মরার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আকাশছোঁয়া দামের কারণে সাধারণ পরিবারের হেঁশেলে কার্যত বন্ধ জিরের প্রবেশ। পেট্রল-ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি করার ফলে অনেক আগে থেকেই নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম সাধারণ মধ্যবিত্তদের ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছে। তার উপরে সিলিন্ডার পিছু গ্যাসের দাম বাড়ায় আমজনতার মরার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
advertisement
3/8
এবার রান্নার অন্যতম মশলা জিরের দাম ক্রমশ ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যাচ্ছে। বাঙালি হোক বা অবাঙালি, রান্নাঘরে বিভিন্ন মশলা ভর্তি পাত্র হাতের সামনে থাকা চাই। মশলার মধ্যে প্রথম সারিতে থাকে জিরে। আমিষ হোক বা নিরামিষ, যে কোনও পদে জিরে অতি প্রয়োজন।
এবার রান্নার অন্যতম মশলা জিরের দাম ক্রমশ ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যাচ্ছে। বাঙালি হোক বা অবাঙালি, রান্নাঘরে বিভিন্ন মশলা ভর্তি পাত্র হাতের সামনে থাকা চাই। মশলার মধ্যে প্রথম সারিতে থাকে জিরে। আমিষ হোক বা নিরামিষ, যে কোনও পদে জিরে অতি প্রয়োজন।
advertisement
4/8
রান্নাঘরের সেই অত্যাবশ্যকীয় উপাদান এখন মহার্ঘ্য। মুদিখানার দোকানে জিরে কিনতে গিয়ে কার্যত মাথায় হাত মধ্যবিত্তের।বাজারে গোটা জিরে বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা দরে। গুঁড়ো জিরের দাম শুনলে আঁতকে উঠবেন। বিভিন্ন কোম্পানির প্যাকেট বন্দি গুঁড়ো জিরে কেজি প্রতি দাম ১৩০০ টাকা।
রান্নাঘরের সেই অত্যাবশ্যকীয় উপাদান এখন মহার্ঘ্য। মুদিখানার দোকানে জিরে কিনতে গিয়ে কার্যত মাথায় হাত মধ্যবিত্তের।বাজারে গোটা জিরে বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা দরে। গুঁড়ো জিরের দাম শুনলে আঁতকে উঠবেন। বিভিন্ন কোম্পানির প্যাকেট বন্দি গুঁড়ো জিরে কেজি প্রতি দাম ১৩০০ টাকা।
advertisement
5/8
কিছুদিন আগে গোটা জিরে কেজি প্রতি ৯০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। তবে ব্যবসায়ীদের আশঙ্কা, আগামীদিনে দাম আরও বাড়তে পারে। এক ব্যবসায়ী বলছেন, জিরের দাম শুনে অনেকেই আঁতকে উঠছেন। কিন্তু কিছু করার নেই। অনেকে দাম শুনে ২৫ থেকে ৫০ গ্রাম কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। আবার কেউ জিরের বিকল্প হিসেবে মৌরি নিচ্ছেন।
কিছুদিন আগে গোটা জিরে কেজি প্রতি ৯০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। তবে ব্যবসায়ীদের আশঙ্কা, আগামীদিনে দাম আরও বাড়তে পারে। এক ব্যবসায়ী বলছেন, জিরের দাম শুনে অনেকেই আঁতকে উঠছেন। কিন্তু কিছু করার নেই। অনেকে দাম শুনে ২৫ থেকে ৫০ গ্রাম কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। আবার কেউ জিরের বিকল্প হিসেবে মৌরি নিচ্ছেন।
advertisement
6/8
বর্তমানে কেজি প্রতি ২৫০ টাকা দরে মৌরি বিক্রি হচ্ছে। অনেকেই বলছেন, মৌরি হল জিরের বিকল্প উপাদান। তবে রান্নার স্বাদের তারতম্য ঘটে। কিন্তু কেন জিরের দাম বাড়ল? সেক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ভিন্ন মত পাওয়া গিয়েছে।
বর্তমানে কেজি প্রতি ২৫০ টাকা দরে মৌরি বিক্রি হচ্ছে। অনেকেই বলছেন, মৌরি হল জিরের বিকল্প উপাদান। তবে রান্নার স্বাদের তারতম্য ঘটে। কিন্তু কেন জিরের দাম বাড়ল? সেক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ভিন্ন মত পাওয়া গিয়েছে।
advertisement
7/8
কেউ বলছেন, আমদানি না হওয়ায় দাম ওঠাপড়া করছে। আবার কেউ বলছেন, বৃষ্টির জেরে গতবছর ফলন কম হয়েছিল। তার জেরেই দাম বেড়েছে। তবে জিরে শুধু রান্না করা খাবারের স্বাদই বাড়ায় না। এরমধ্যে রয়েছে অনেক ভেষজ গুণ।
কেউ বলছেন, আমদানি না হওয়ায় দাম ওঠাপড়া করছে। আবার কেউ বলছেন, বৃষ্টির জেরে গতবছর ফলন কম হয়েছিল। তার জেরেই দাম বেড়েছে। তবে জিরে শুধু রান্না করা খাবারের স্বাদই বাড়ায় না। এরমধ্যে রয়েছে অনেক ভেষজ গুণ।
advertisement
8/8
রামপুরহাট মেডিক্যালের চিকিৎসক সৌরভ মাজি বলেন, জিরে থেকে নানা হজমের ওষুধ তৈরি হয়। ফলে সেদিকেও জিরের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সেই চাহিদার জন্য জিরের দাম বেড়েছে কি না বলতে পারব না। কারণ, সব নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসই এখন অগ্নিমূল্য। ব্যবসায়ীদের মতে, দাম নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন ব্যবস্থা না নিলে আগামীদিনে জিরের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হবে বহু পরিবার। (সৌভিক রায়)
রামপুরহাট মেডিক্যালের চিকিৎসক সৌরভ মাজি বলেন, জিরে থেকে নানা হজমের ওষুধ তৈরি হয়। ফলে সেদিকেও জিরের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সেই চাহিদার জন্য জিরের দাম বেড়েছে কি না বলতে পারব না। কারণ, সব নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসই এখন অগ্নিমূল্য। ব্যবসায়ীদের মতে, দাম নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন ব্যবস্থা না নিলে আগামীদিনে জিরের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হবে বহু পরিবার। (সৌভিক রায়)
advertisement
advertisement
advertisement