CRP Level: শরীরে CRP মাত্রা বেশি? সি-রিঅ্যাকশন প্রোটিন মানে কী? কখন এটি বাড়ে? বাড়লে কী কী ক্ষতি? কীভাবেই বা কমাবেন? পড়ুন

Last Updated:
শরীরের অন্দরে কী চলছে, তা একমাত্র বোঝা যায় রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে। শরীরের ভিতরে যখন সংক্রমণ বা প্রদাহ থাকে তখন সিআরপি প্রোটিনের (সি-রিঅ্যাকশন প্রোটিন) মাত্রা বেড়ে যায়। এই প্রোটিন লিভার থেকে উৎপন্ন হয়। যদি লাগাতার সিআরপি লেভেল বেশি থাকে, তবে চিন্তার
1/7
শরীরের অন্দরে কী চলছে, তা একমাত্র বোঝা যায় রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে। শরীরের ভিতরে যখন সংক্রমণ বা প্রদাহ থাকে তখন সিআরপি প্রোটিনের (সি-রিঅ্যাকশন প্রোটিন) মাত্রা বেড়ে যায়। এই প্রোটিন লিভার থেকে উৎপন্ন হয়। যদি লাগাতার সিআরপি লেভেল বেশি থাকে, তবে চিন্তার। ঠিক কী কী কারণে শরীরে সিআরপি মাত্রা বেড়ে যাওয়া চিন্তার?
শরীরের অন্দরে কী চলছে, তা একমাত্র বোঝা যায় রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে। শরীরের ভিতরে যখন সংক্রমণ বা প্রদাহ থাকে তখন সিআরপি প্রোটিনের (সি-রিঅ্যাকশন প্রোটিন) মাত্রা বেড়ে যায়। এই প্রোটিন লিভার থেকে উৎপন্ন হয়। যদি লাগাতার সিআরপি লেভেল বেশি থাকে, তবে চিন্তার। ঠিক কী কী কারণে শরীরে সিআরপি মাত্রা বেড়ে যাওয়া চিন্তার?
advertisement
2/7
লন্ডনের ‘ন্যাশনাল হার্ট অ্যান্ড লাং ইনস্টিটিউট’-এর বিশেষজ্ঞরা এই পদ্ধতিটি আবিষ্কার করেছেন। ‘সিআরপি’ এক ধরনের প্রোটিন। সিআরপি বেশি মানেই হার্টের অসুখ, ডায়াবেটিস, রিউমাটয়েড আর্থরাইটিসের লক্ষণ।
লন্ডনের ‘ন্যাশনাল হার্ট অ্যান্ড লাং ইনস্টিটিউট’-এর বিশেষজ্ঞরা এই পদ্ধতিটি আবিষ্কার করেছেন। ‘সিআরপি’ এক ধরনের প্রোটিন। সিআরপি বেশি মানেই হার্টের অসুখ, ডায়াবেটিস, রিউমাটয়েড আর্থরাইটিসের লক্ষণ।
advertisement
3/7
হার্ট অ্যাটাকের পর রক্তে সিআরপি-র  অস্তিত্ব পাওয়া যায়। মূলত রক্তে এই প্রোটিন বৃদ্ধি পেলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। তাই এই ‘সিআরপি’ পরীক্ষার মাধ্যমে প্রায় বছর তিনেক আগে থেকে জেনে নেওয়া সম্ভব যে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি না।
হার্ট অ্যাটাকের পর রক্তে সিআরপি-র অস্তিত্ব পাওয়া যায়। মূলত রক্তে এই প্রোটিন বৃদ্ধি পেলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। তাই এই ‘সিআরপি’ পরীক্ষার মাধ্যমে প্রায় বছর তিনেক আগে থেকে জেনে নেওয়া সম্ভব যে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি না।
advertisement
4/7
ধূমপান, প্রক্রিয়াজাত খাবার, কম ঘুমের কারণে সি-রিঅ্যাকশন প্রোটিনের মাত্রা বেড়ে যায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, লাগাতার স্ট্রেসে থাকলেও সিআরপি লেভেল বাড়তে পারে। কীভাবে সিআরপি মাত্রা কমাবেন?
ধূমপান, প্রক্রিয়াজাত খাবার, কম ঘুমের কারণে সি-রিঅ্যাকশন প্রোটিনের মাত্রা বেড়ে যায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, লাগাতার স্ট্রেসে থাকলেও সিআরপি লেভেল বাড়তে পারে। কীভাবে সিআরপি মাত্রা কমাবেন?
advertisement
5/7
প্রদাহনাশক খাবার: হলুদ, ওমেগা থ্রি সমৃদ্ধ তৈলাক্ত মাছ, জাম, সমুজ শাক-সবজি সি-রিঅ্যাকশন প্রোটিনের মাত্রা কমায়।
প্রদাহনাশক খাবার: হলুদ, ওমেগা থ্রি সমৃদ্ধ তৈলাক্ত মাছ, জাম, সমুজ শাক-সবজি সি-রিঅ্যাকশন প্রোটিনের মাত্রা কমায়।
advertisement
6/7
বছরভর অ্যাক্টিভিটির মধ্যে থাকুন যেমন হাঁটা, যোগ। কড়া ওয়ার্কআউট সাময়িকভাবে সিআরপি কমায়, কিন্তু সবসময় সিআরপি মাত্রার সামঞ্জস্য বজায় রাখতে গোটা বছরই মাঝারি ব্যায়ামের মধ্যে থাকুন।
বছরভর অ্যাক্টিভিটির মধ্যে থাকুন যেমন হাঁটা, যোগ। কড়া ওয়ার্কআউট সাময়িকভাবে সিআরপি কমায়, কিন্তু সবসময় সিআরপি মাত্রার সামঞ্জস্য বজায় রাখতে গোটা বছরই মাঝারি ব্যায়ামের মধ্যে থাকুন।
advertisement
7/7
পেটের সমস্যা সিআরপি লেভেল বাড়িয়ে দেয়। ফার্মেন্টেড খাবার যেমন কেফির, কিমচি, দই সিরাপি লেভেল কমিয়ে দেয়।
পেটের সমস্যা সিআরপি লেভেল বাড়িয়ে দেয়। ফার্মেন্টেড খাবার যেমন কেফির, কিমচি, দই সিরাপি লেভেল কমিয়ে দেয়।
advertisement
advertisement
advertisement