Diabetes Problem: উৎসবের মরশুমে দেদার মাটন খাচ্ছেন? সাবধান, শরীরে বাসা বাঁধতে পারে এই ভয়াল রোগ!

Last Updated:
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, যাঁরা সপ্তাহে দু’বার রেড-মিট খান তাঁদের ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।
1/8
পুজোর মরশুম চলছে। চলছে ভোজন রসিক বাঙালির প্রাণের উৎসব। এমন একটা সময় মাটন ছাড়া বাঙালি ভাবতেই পারে না। তবে সামলে।
পুজোর মরশুম চলছে। চলছে ভোজন রসিক বাঙালির প্রাণের উৎসব। এমন একটা সময় মাটন ছাড়া বাঙালি ভাবতেই পারে না। তবে সামলে।
advertisement
2/8
খুব বেশি মাটন খাওয়া মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। যেকোনও রেড-মিটই অতিরিক্ত খাওয়া শরীরের পক্ষে ভাল নয়। মাত্রা ছাড়ালে নানা রকম সমস্যা হতে পারে। এমন একটি রোগও ধরতে পারে যা সারা জীবন কষ্ট দেবে।
খুব বেশি মাটন খাওয়া মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। যেকোনও রেড-মিটই অতিরিক্ত খাওয়া শরীরের পক্ষে ভাল নয়। মাত্রা ছাড়ালে নানা রকম সমস্যা হতে পারে। এমন একটি রোগও ধরতে পারে যা সারা জীবন কষ্ট দেবে।
advertisement
3/8
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, যাঁরা সপ্তাহে দু’বার রেড-মিট খান তাঁদের ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।  গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই ধরনের মানুষের মধ্যে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেশি থাকে।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, যাঁরা সপ্তাহে দু’বার রেড-মিট খান তাঁদের ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।  গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই ধরনের মানুষের মধ্যে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেশি থাকে।
advertisement
4/8
এর আগেও অনেক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রেড-মিট খাওয়ার সঙ্গে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের বিপজ্জনক সংযোগ রয়েছে। গবেষণার ফলাফলে দাবি করা হয়েছে, যাঁরা সপ্তাহে মাত্র দু’বার রেড-মিট খান তাঁদের টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে পারে।
এর আগেও অনেক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রেড-মিট খাওয়ার সঙ্গে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের বিপজ্জনক সংযোগ রয়েছে। গবেষণার ফলাফলে দাবি করা হয়েছে, যাঁরা সপ্তাহে মাত্র দু’বার রেড-মিট খান তাঁদের টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে পারে।
advertisement
5/8
২০১৮ সালে হেপাটোলজি জার্নালে একটি সমীক্ষা প্রকাশিত হয়েছিল। সেখানে দাবি করা হয়, অতিরিক্ত রেড-মিট বা প্রক্রিয়াজাত মাংস খেলে ফ্যাটি লিভার এবং ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স দেখা দিতে পারে।
২০১৮ সালে হেপাটোলজি জার্নালে একটি সমীক্ষা প্রকাশিত হয়েছিল। সেখানে দাবি করা হয়, অতিরিক্ত রেড-মিট বা প্রক্রিয়াজাত মাংস খেলে ফ্যাটি লিভার এবং ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স দেখা দিতে পারে।
advertisement
6/8
দ্য আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনে প্রকাশিত এই নতুন গবেষণাটি হার্ভার্ড টিএইচ চ্যান স্কুল অফ পাবলিক হেলথের গবেষকরা পরিচালনা করেছেন। এতে যোগ দিয়েছিলেন ২,১৬,৬৯৫ মানুষ। ৩৬ বছর ধরে প্রতি দুই থেকে চার বছর অন্তর চালানো হয় এই সমীক্ষা। এই সময়ের মধ্যে, ২২ হাজারেরও বেশি মানুষ টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়েছেন। দেখা গিয়েছে যাঁরা সপ্তাহে দু’বার রেড-মিট খান তাঁদের আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা প্রায় ৬২ শতাংশ বেশি।
দ্য আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনে প্রকাশিত এই নতুন গবেষণাটি হার্ভার্ড টিএইচ চ্যান স্কুল অফ পাবলিক হেলথের গবেষকরা পরিচালনা করেছেন। এতে যোগ দিয়েছিলেন ২,১৬,৬৯৫ মানুষ। ৩৬ বছর ধরে প্রতি দুই থেকে চার বছর অন্তর চালানো হয় এই সমীক্ষা। এই সময়ের মধ্যে, ২২ হাজারেরও বেশি মানুষ টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়েছেন। দেখা গিয়েছে যাঁরা সপ্তাহে দু’বার রেড-মিট খান তাঁদের আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা প্রায় ৬২ শতাংশ বেশি।
advertisement
7/8
গবেষকরা দাবি করেছেন রেড-মিটের পরিবর্তে পরিবর্তে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন যেমন বাদাম এবং শিম বা দুগ্ধজাত পণ্য খাওয়া উচিত। বাদাম এবং লেবু টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। দুগ্ধজাত দ্রব্যে ২২ শতাংশ পর্যন্ত কমে।
গবেষকরা দাবি করেছেন রেড-মিটের পরিবর্তে পরিবর্তে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন যেমন বাদাম এবং শিম বা দুগ্ধজাত পণ্য খাওয়া উচিত। বাদাম এবং লেবু টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। দুগ্ধজাত দ্রব্যে ২২ শতাংশ পর্যন্ত কমে।
advertisement
8/8
আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশন বলেছে, সারাবিশ্বে প্রতি দুইজনের মধ্যে একজন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। ২৪০ মিলিয়ন প্রাপ্তবয়স্ক জানেনই না যে তাঁরা এই রোগে আক্রান্ত। ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রেই টাইপ ২ ডায়াবেটিস রয়েছে। WHO-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতে ৩০ শতাংশ মানুষ উচ্চ রক্তচাপে এবং ৮ কোটি মানুষ ডায়াবেটিসে ভুগছেন। এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে ভারত শীঘ্রই 'ডায়াবেটিসের রাজধানী' হয়ে উঠবে। ফলে সতর্ক থাকতে হবে।
আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশন বলেছে, সারাবিশ্বে প্রতি দুইজনের মধ্যে একজন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। ২৪০ মিলিয়ন প্রাপ্তবয়স্ক জানেনই না যে তাঁরা এই রোগে আক্রান্ত। ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রেই টাইপ ২ ডায়াবেটিস রয়েছে। WHO-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতে ৩০ শতাংশ মানুষ উচ্চ রক্তচাপে এবং ৮ কোটি মানুষ ডায়াবেটিসে ভুগছেন। এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে ভারত শীঘ্রই 'ডায়াবেটিসের রাজধানী' হয়ে উঠবে। ফলে সতর্ক থাকতে হবে।
advertisement
advertisement
advertisement