Childhood Habits: এই বদ অভ্যাসেই ধ্বংস বাচ্চার ভবিষ্যৎ! আপনার সন্তানের মধ্য়ে নেই তো এরকম কুলক্ষণ? আজই নজর দিন
- Published by:Ananya Chakraborty
- hyperlocal
- Reported by:RAKESH MAITY
Last Updated:
Childhood Habits: শৈশব থেকে যে কয়েকটি বদ অভ্যাস মানসিক সমস্যার দিকে ঠেলে দিচ্ছে শিশুদের, অভিভাবকও ভুল করছেন অজান্তে
বর্তমান সময়ে শিশু এবং কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে আত্মহত্যা একটি প্রধান জনস্বাস্থ্য উদ্বেগের বিষয়। শৈশব থেকে শিশুদের অতিরিক্ত ভালবাসা,অতিরিক্ত কেয়ারিং সমস্যা ঘটাতে পারে ভবিষ্যতে। কীভাবে একজন শিশুকে মানসিকভাবে প্রস্তুত রেখে কিভাবে বড় করা প্রয়োজন। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেন, বিশেষজ্ঞ তাপস কুমার সেন।
advertisement
advertisement
এই স্বাভাবিক বিকাশ কোনও কারণে ব্যাহত হলেই সমস্যার সূত্রপাত হয়। ছোটখাটো সমস্যারও সমাধান না করতে পেরে নিজের উপরে বিশ্বাস ও নিয়ন্ত্রণ হারাতে শুরু করে। শুরু হতে থাকে মানসিক সমস্যা। এর পাশাপাশি আরও একটি সমস্যাও অল্পবয়সিদের ক্ষেত্রে ইদানীং গুরুতর হয়ে উঠছে তা হল অতিরিক্ত চাহিদা এবং যেনতেন প্রকারে তা পূরণের চেষ্টা। আর যখনই তা ফলপ্রসূ হচ্ছে না, জন্ম নিচ্ছে হতাশা। পরে তা-ই ঠেলে দিচ্ছে আত্মহননের দিকে।
advertisement
বর্তমান সময়ে ভারতে শিশু এবং কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে আত্মহত্যার হার ক্রমবর্ধমান হারে লক্ষ্য করা গেছে। পূর্বাভাস অনুসারে, আগামী দশকে আত্মহত্যার ঘটনা আরও বৃদ্ধি পাবে। শিশু কিশোরীদের মধ্যে, আত্মহত্যার সবচেয়ে সাধারণ কারণ পারিবারিক সমস্যা, শিক্ষাগত ব্যর্থতা, অসুস্থতা এবং বেকারত্ব। অসুস্থতা আত্মহত্যার অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে, সময়ের সঙ্গেএর উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি ঘটেছে।
advertisement
advertisement
পরিবারের ব্যাপারটা হল আগের মত পরিবারের সঙ্গে বেড়াতে যাওয়ার প্রবনতা কমেছে, পরিবারের সঙ্গে কথাবার্তা বা গল্প করার মত ঘটনা কম হয়েছে। কেননা মানুষে মানুষে যোগাযোগটা আগের তুলনায় যন্ত্রের মাধ্যমে একটু বেশি হচ্ছে। আগে যেখানে সরাসরি হত। একই পরিবারে হয়ত চারজন মানুষ আছে। বাড়ি ফিরে চারজনই চারটি মোবাইল বা ল্যাপটপ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করছে। আর তাতে শিশুদের গ্রাস করছে একাকিত্ব। সেই একাকিত্ব তাদের আত্মহত্যার দিকে এগিয়ে দিচ্ছে।
advertisement
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, শতকরা নব্বই ভাগ ক্ষেত্রে আত্মহত্যার পেছনে কিছু না কিছু মানসিক সমস্যা যুক্ত থাকে। অবসাদ বা ডিপ্রেশনের সমস্যা এগুলির মধ্যে অন্যতম। এছাড়া, ‘বাইপোলার ডিসঅর্ডার’, বিভিন্ন ধরনের নেশার প্রবণতা, ব্যক্তিত্বের সমস্যা বা ‘পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার’, ‘স্কিৎজ়োফ্রেনিয়া’, ‘অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপার অ্যাক্টিভিটি ডিসঅর্ডার’ও আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। (তথ্য-রাকেশ মাইতি)
advertisement
(DISCLAIMER:This news piece may be triggering. If you or someone you know needs help, call any of these helplines: Aasra (Mumbai) 022-27546669, Sneha (Chennai) 044-24640050, Sumaitri (Delhi) 011-23389090, Cooj (Goa) 0832- 2252525, Jeevan (Jamshedpur) 065-76453841, Pratheeksha (Kochi) 048-42448830, Maithri (Kochi) 0484-2540530, Roshni (Hyderabad) 040-66202000, Lifeline 033-64643267 (Kolkata))
