Canning Tourism: ক্যানিংয়ের মৌখালি সেতুতে ভিড় জমেছে, বসেছে মেলা, মানুষের ভিড়ে জমজমাট পর্যটন

Last Updated:
Canning Tourism: সন্ধ্যার পর সেতুর আলো জ্বলে উঠলে এর সৌন্দর্য আরও কয়েকগুণ বেড়ে যায়। কচিকাঁচা থেকে যুবক যুবতীদের ভিড় বেশি থাকে। 
1/6
দুদিকে ছোট ছোট জলাশয়। কিছু জায়গায় রয়েছে ভেড়ি। চারদিকে গাছগাছালিতে ভর্তি। তাতে ওই এলাকার প্রাকৃতিক দৃশ্য কয়েক গুণ বেড়ে গিয়েছে।(তথ্য ছবি সুমন সাহা)
দুদিকে ছোট ছোট জলাশয়। কিছু জায়গায় রয়েছে ভেড়ি। চারদিকে গাছগাছালিতে ভর্তি। তাতে ওই এলাকার প্রাকৃতিক দৃশ্য কয়েক গুণ বেড়ে গিয়েছে। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
advertisement
2/6
এর মধ্যে দিয়েই চলে গিয়েছে ক্যানিংয়ের মৌখালি সেতু। আর এটাই এখন যেন নয়া পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। বিকেল হলেই মেলা বসছে সেখানে। দূর দূর থেকে মানুষজন এসে উপভোগ করছেন সন্ধ্যাটা। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
এর মধ্যে দিয়েই চলে গিয়েছে ক্যানিংয়ের মৌখালি সেতু। আর এটাই এখন যেন নয়া পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। বিকেল হলেই মেলা বসছে সেখানে। দূর দূর থেকে মানুষজন এসে উপভোগ করছেন সন্ধ্যাটা। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
advertisement
3/6
কেউ ঘুরছেন, কেউ আবার রিল বানাচ্ছেন। রাত পর্যন্ত জমজমাট থাকে এই সেতু। লর্ড ক্যানিংয়ের ভগ্নপ্রায় বাড়ির পাশ দিয়েই অ্যাপ্রোচ রোড ধরে শুরু এই মৌখালি সেতু। যা শেষ হয়েছে জীবনতলার মৌখালিতে। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
কেউ ঘুরছেন, কেউ আবার রিল বানাচ্ছেন। রাত পর্যন্ত জমজমাট থাকে এই সেতু। লর্ড ক্যানিংয়ের ভগ্নপ্রায় বাড়ির পাশ দিয়েই অ্যাপ্রোচ রোড ধরে শুরু এই মৌখালি সেতু। যা শেষ হয়েছে জীবনতলার মৌখালিতে। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
advertisement
4/6
এটি মূলত ক্যানিং ১ এবং ক্যানিং ২ নম্বর ব্লককে জুড়েছে। কয়েক মাস আগেই সেতুটির উদ্বোধন হয়েছে। তারপর থেকেই যেন সাধারণ মানুষের ভিড় লেগে রয়েছে এই চত্বরে। ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় একের পর এক রিল ছড়িয়ে পড়েছে।(তথ্য ছবি সুমন সাহা)
এটি মূলত ক্যানিং ১ এবং ক্যানিং ২ নম্বর ব্লককে জুড়েছে। কয়েক মাস আগেই সেতুটির উদ্বোধন হয়েছে। তারপর থেকেই যেন সাধারণ মানুষের ভিড় লেগে রয়েছে এই চত্বরে। ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় একের পর এক রিল ছড়িয়ে পড়েছে।(তথ্য ছবি সুমন সাহা)
advertisement
5/6
অনেকে মৌখালি সেতুর প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করতে ছুটে আসছেন। বিকেল পাঁচটা বাজলেই ঘুগনি, চা, ফুচকা সহ নানা খাবারের অস্থায়ী দোকান বসে যায় সেতুর ধারেই। ছোট ছোট ব্যবসায়ী ভ্যানে খেলনা, বেলুনের পসরা সাজিয়ে বসে পড়েন। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
অনেকে মৌখালি সেতুর প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করতে ছুটে আসছেন। বিকেল পাঁচটা বাজলেই ঘুগনি, চা, ফুচকা সহ নানা খাবারের অস্থায়ী দোকান বসে যায় সেতুর ধারেই। ছোট ছোট ব্যবসায়ী ভ্যানে খেলনা, বেলুনের পসরা সাজিয়ে বসে পড়েন। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
advertisement
6/6
যত সময় গড়ায় ভিড় ততই বাড়ে। পরিস্থিতি এমন হয় যে গাড়ি যাতায়াতে সমস্যা দেখা দেয়। যানজটে হাসফাঁস করতে থাকেন চালকরা। বৃষ্টি না হলে অনেকেই সূর্যাস্ত দেখার জন্য ভিড় করেন। কম বয়সীদের মধ্যে সেলফি তোলার হিড়িক পড়ে যায় তখন। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
যত সময় গড়ায় ভিড় ততই বাড়ে। পরিস্থিতি এমন হয় যে গাড়ি যাতায়াতে সমস্যা দেখা দেয়। যানজটে হাসফাঁস করতে থাকেন চালকরা। বৃষ্টি না হলে অনেকেই সূর্যাস্ত দেখার জন্য ভিড় করেন। কম বয়সীদের মধ্যে সেলফি তোলার হিড়িক পড়ে যায় তখন। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
advertisement
advertisement
advertisement