Cancer: সকলে রোজ ব্যবহার করেন! কিন্তু বাড়ির 'এই' ৬ জিনিস ক্যানসারের 'কারণ', বাড়ি থেকে অবশ্যই সরিয়ে ফেলুন

Last Updated:
Cancer Causes: ধূমপান, দূষণ ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ক্যানসারের অন্যতম কারণ। এগুলো ছাড়াও বাড়িতে ব্যবহৃত অনেক বস্তু ও পদার্থ রয়েছে, যা ক্যানসার হওয়ায় ইন্ধন দিতে পারে। বাড়িতে বহুল ব্যবহৃত ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায় কী কী, জানুন...
1/8
*বর্তমানে বিশ্বে ক্যানসার ত্রাস। সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর কারণও হয়ে দাঁড়াচ্ছে ক্যানসার। এতে আক্রান্তদের কষ্ট অবর্ণনীয়। যদি প্রথম পর্যায়েই ক্যানসার শনাক্ত করা যায়, তাহলে চিকিৎসার মাধ্যমে তা অনেকক্ষেত্রে সারিয়ে তোলা সম্ভব। যদিও সব ধরনের ক্যানসার সারিয়ে তোলা সম্ভব নয়, প্রথম অবস্থাতে ধরা পড়লেও।
*বর্তমানে বিশ্বে ক্যানসার ত্রাস। সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর কারণও হয়ে দাঁড়াচ্ছে ক্যানসার। এতে আক্রান্তদের কষ্ট অবর্ণনীয়। যদি প্রথম পর্যায়েই ক্যানসার শনাক্ত করা যায়, তাহলে চিকিৎসার মাধ্যমে তা অনেকক্ষেত্রে সারিয়ে তোলা সম্ভব। যদিও সব ধরনের ক্যানসার সারিয়ে তোলা সম্ভব নয়, প্রথম অবস্থাতে ধরা পড়লেও।
advertisement
2/8
*ধূমপান, দূষণ ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ক্যানসারের অন্যতম কারণ। এগুলো ছাড়াও বাড়িতে ব্যবহৃত অনেক বস্তু ও পদার্থ রয়েছে, যা ক্যানসার হওয়ায় ইন্ধন দিতে পারে। বাড়িতে বহুল ব্যবহৃত ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায় কী কী, জানুন...
*ধূমপান, দূষণ ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ক্যানসারের অন্যতম কারণ। এগুলো ছাড়াও বাড়িতে ব্যবহৃত অনেক বস্তু ও পদার্থ রয়েছে, যা ক্যানসার হওয়ায় ইন্ধন দিতে পারে। বাড়িতে বহুল ব্যবহৃত ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায় কী কী, জানুন...
advertisement
3/8
*প্লাস্টিকের জলের বোতলঃ প্লাস্টিকের জলের বোতলে বিসফেনল ও থ্যালেটস নামক রাসায়নিক থাকে। এগুলি থেকে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা হতে পারে। বোতল গরম হয়ে গেলে এসব টক্সিন জলে মিশে যায়। এগুলি স্তন এবং প্রোস্টেট ক্যানসারের কারণ হতে পারে। এজন্য গ্লাস, তামা ও স্টেইনলেস স্টিলের বোতল ব্যবহার করা উচিত।
*প্লাস্টিকের জলের বোতলঃ প্লাস্টিকের জলের বোতলে বিসফেনল ও থ্যালেটস নামক রাসায়নিক থাকে। এগুলি থেকে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা হতে পারে। বোতল গরম হয়ে গেলে এসব টক্সিন জলে মিশে যায়। এগুলি স্তন এবং প্রোস্টেট ক্যানসারের কারণ হতে পারে। এজন্য গ্লাস, তামা ও স্টেইনলেস স্টিলের বোতল ব্যবহার করা উচিত।
advertisement
4/8
*নন-স্টিক কুকওয়্যারঃ এখন রান্নাঘরে নন-স্টিক কুকওয়্যার বাড়ছে। বিশেষ করে টেফলন প্রলেপযুক্ত রান্নার পাত্র খুবই বিপজ্জনক। এটি ক্যানসারের কারণ হতে পারে। আমরা মনে করি এতে রান্না করা সহজ হয়, কিন্তু এটি বিষাক্ত পদার্থ নিঃসরণ করে। এই আবরণে উপস্থিত পারফ্লুরোঅ্যাকট্যানিক অ্যাসিড কিডনি এবং টেস্টিকুলার ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। এজন্য নন-স্টিক কুকওয়্যারের জায়গায় স্টেইনলেস স্টিল, কাস্ট আয়রন এবং সিরামিক কুকওয়্যার ব্যবহার করুন। নন-স্টিক ব্যবহার করতে চাইলে অতিরিক্ত গরম করবেন না।
*নন-স্টিক কুকওয়্যারঃ এখন রান্নাঘরে নন-স্টিক কুকওয়্যার বাড়ছে। বিশেষ করে টেফলনপ্রলেপযুক্ত রান্নার পাত্র খুবই বিপজ্জনক। এটি ক্যানসারের কারণ হতে পারে। আমরা মনে করি এতে রান্না করা সহজ হয়, কিন্তু এটি বিষাক্ত পদার্থ নিঃসরণ করে। এই আবরণে উপস্থিত পারফ্লুরোঅ্যাকট্যানিক অ্যাসিড কিডনি এবং টেস্টিকুলার ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। এজন্য নন-স্টিক কুকওয়্যারের জায়গায় স্টেইনলেস স্টিল, কাস্ট আয়রন এবং সিরামিক কুকওয়্যার ব্যবহার করুন। নন-স্টিক ব্যবহার করতে চাইলে অতিরিক্ত গরম করবেন না।
advertisement
5/8
*প্লাস্টিকের খাবারের পাত্রঃ কিছু লোক প্লাস্টিকের বাক্সে বেঁচে যাওয়া খাবার আইটেম সংরক্ষণ করে। আবার কেউ কেউ রান্নাঘরে প্লাস্টিকের পাত্রে ডাল, লবণ, মশলা রাখেন। লাঞ্চ বক্সের জন্যও প্লাস্টিকের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়। তবে প্লাস্টিকে বিসফেনল, থ্যালেটস ও ডাইঅক্সিন থাকে। এগুলো খাবারে ঢুকে ক্যানসার সৃষ্টি করে। এজন্য কাচ, সিরামিক ও স্টেইনলেস স্টিলের পাত্রে খাবার সংরক্ষণ করতে হবে।
*প্লাস্টিকের খাবারের পাত্রঃ কিছু লোক প্লাস্টিকের বাক্সে বেঁচে যাওয়া খাবার আইটেম সংরক্ষণ করে। আবার কেউ কেউ রান্নাঘরে প্লাস্টিকের পাত্রে ডাল, লবণ, মশলা রাখেন। লাঞ্চ বক্সের জন্যও প্লাস্টিকের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়। তবে প্লাস্টিকে বিসফেনল, থ্যালেটস ও ডাইঅক্সিন থাকে। এগুলো খাবারে ঢুকে ক্যানসার সৃষ্টি করে। এজন্য কাচ, সিরামিক ও স্টেইনলেস স্টিলের পাত্রে খাবার সংরক্ষণ করতে হবে।
advertisement
6/8
*অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলঃ আজকাল অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে খাবার মুড়িয়ে রাখা ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে। এই ধাতু সহজেই খাবারে শোষিত হয়। অতিরিক্ত গরম বা অ্যাসিডিক খাবার রান্না করা হলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এতে স্নায়বিক রোগের ঝুঁকি বাড়ে।
*অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলঃ আজকাল অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে খাবার মুড়িয়ে রাখা ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে। এই ধাতু সহজেই খাবারে শোষিত হয়। অতিরিক্ত গরম বা অ্যাসিডিক খাবার রান্না করা হলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এতে স্নায়বিক রোগের ঝুঁকি বাড়ে।
advertisement
7/8
*সুগন্ধি মোমবাতিঃ সুগন্ধি মোমবাতি আমাদের চারপাশের পরিবেশকে হাসিখুশি করে তোলে। তবে, তারা বেনজিন এবং টলুইন নামক ক্ষতিকারক রাসায়নিক বাতাসে মিশিয়ে দেয়। এগুলিকে কার্সিনোজেন বলা হয়। মোমবাতি তৈরিতে ব্যবহৃত প্যারাফিন মোম পোড়ানো ধোঁয়াও স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল নয়।
*সুগন্ধি মোমবাতিঃ সুগন্ধি মোমবাতি আমাদের চারপাশের পরিবেশকে হাসিখুশি করে তোলে। তবে, তারা বেনজিন এবং টলুইন নামক ক্ষতিকারক রাসায়নিক বাতাসে মিশিয়ে দেয়। এগুলিকে কার্সিনোজেন বলা হয়। মোমবাতি তৈরিতে ব্যবহৃত প্যারাফিন মোম পোড়ানো ধোঁয়াও স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল নয়।
advertisement
8/8
*পরিশোধিত উদ্ভিজ্জ তেলঃ পরিশোধিত তেল এখন বেশিরভাগ রান্নাঘরে ব্যবহৃত হয়। এগুলিতে ওমেগা -6 ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এই তেল অনেক প্রক্রিয়াজাত করা হয়। এগুলো রান্নায় ব্যবহার করলে ক্ষতিকর ট্রান্স ফ্যাট ও ফ্রি র‍্যাডিকেল তৈরি হয়। এগুলো শরীরে প্রদাহ বাড়ায় এবং ক্যানসারের দিকে নিয়ে যায়। ঠান্ডা চাপযুক্ত তেল যেমন জলপাই, নারকেল এবং সরিষা তাদের জায়গায় ব্যবহার করা উচিত। এছাড়া ডিপ ফ্রাই, রিহিট করা এবং বারবার তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। (Disclaimer: এই নিবন্ধটি ইন্টারনেটে উপলব্ধ প্রতিবেদন এবং তথ্যের উপর ভিত্তি করে। নিউজ 18 বাংলার সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই। নিউজ 18 বাংলা কোনওভাবে দায়ী নয়।)
*পরিশোধিত উদ্ভিজ্জ তেলঃ পরিশোধিত তেল এখন বেশিরভাগ রান্নাঘরে ব্যবহৃত হয়। এগুলিতে ওমেগা -6 ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এই তেল অনেক প্রক্রিয়াজাত করা হয়। এগুলো রান্নায় ব্যবহার করলে ক্ষতিকর ট্রান্স ফ্যাট ও ফ্রি র‍্যাডিকেল তৈরি হয়। এগুলো শরীরে প্রদাহ বাড়ায় এবং ক্যানসারের দিকে নিয়ে যায়। ঠান্ডা চাপযুক্ত তেল যেমন জলপাই, নারকেল এবং সরিষা তাদের জায়গায় ব্যবহার করা উচিত। এছাড়া ডিপ ফ্রাই, রিহিট করা এবং বারবার তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। (Disclaimer: এই নিবন্ধটি ইন্টারনেটে উপলব্ধ প্রতিবেদন এবং তথ্যের উপর ভিত্তি করে। নিউজ 18 বাংলার সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই। নিউজ 18 বাংলা কোনওভাবে দায়ী নয়।)
advertisement
advertisement
advertisement