Genetically Modifying Mosquitoes: মানুষকে আর দেখতে পাবে না মশারা! আশ্চর্য আবিষ্কারের পথে বিজ্ঞানীরা

Last Updated:
Genetically Modifying Mosquitoes: মশাবাহিত অনেক রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারে মানুষ।
1/5
মশাদের জ্বালায় অতিষ্ঠ মানুষ। স্রেফ মশা তাড়াতে বছরে হাজার হাজার টাকা খরচ। তবুও মশার হাত থেকে নিস্তার নেই। ডেঙ্গু, চিকেনগুনিয়া, ম্যালেরিয়ার বাহক এই মশা আকারে ছোট হলেও ভয়ানক। মশার হাত থেকে পাকাপাকি মুক্তি পাওয়ার কি কোনও উপায় নেই!
মশাদের জ্বালায় অতিষ্ঠ মানুষ। স্রেফ মশা তাড়াতে বছরে হাজার হাজার টাকা খরচ। তবুও মশার হাত থেকে নিস্তার নেই। ডেঙ্গু, চিকেনগুনিয়া, ম্যালেরিয়ার বাহক এই মশা আকারে ছোট হলেও ভয়ানক। মশার হাত থেকে পাকাপাকি মুক্তি পাওয়ার কি কোনও উপায় নেই!
advertisement
2/5
মশার উত্পাত কমাতে বিজ্ঞানীরা যুগান্তকারী এক আবিষ্কারের পথে। তাঁদের দাবি, গবেষণা সফল হলে মশা আর মানুষকে দেখতে পাবে না। ফলে মানুষের উপর মশার আক্রমণও কমে যাবে।
মশার উত্পাত কমাতে বিজ্ঞানীরা যুগান্তকারী এক আবিষ্কারের পথে। তাঁদের দাবি, গবেষণা সফল হলে মশা আর মানুষকে দেখতে পাবে না। ফলে মানুষের উপর মশার আক্রমণও কমে যাবে।
advertisement
3/5
মার্কিন জার্নাল কারেন্ট বায়োলজি-তে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, মশাদের জিনে বদল আনার চেষ্টা করছেন একদল বিজ্ঞানী। একবার মশাদের জিনে বদল করতে পারলে তারা আর মানুষকে দেখতে পাবে না।
মার্কিন জার্নাল কারেন্ট বায়োলজি-তে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, মশাদের জিনে বদল আনার চেষ্টা করছেন একদল বিজ্ঞানী। একবার মশাদের জিনে বদল করতে পারলে তারা আর মানুষকে দেখতে পাবে না।
advertisement
4/5
ক্যালিফোর্নিয়ার একদল বিজ্ঞানী ক্রিস্প-কেস-নাইন নামক এক ধরণের জিন এডিটিং টুল ব্যবহার করছেন। সেটা দিয়েই মশাদের জিনে বদল আনার চেষ্টা করছেন তাঁরা। মশাদের লাইট সেন্সিং রিসেপটর্স অকেজো করার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা।
ক্যালিফোর্নিয়ার একদল বিজ্ঞানী ক্রিস্প-কেস-নাইন নামক এক ধরণের জিন এডিটিং টুল ব্যবহার করছেন। সেটা দিয়েই মশাদের জিনে বদল আনার চেষ্টা করছেন তাঁরা। মশাদের লাইট সেন্সিং রিসেপটর্স অকেজো করার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা।
advertisement
5/5
বিজ্ঞানীরা এই গবেষণায় সফল হলে মশাবাহিত অনেক রোগের প্রকোপ থেকে মুক্তি পাবে মানুষ। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা বলছেন, এই গবেষণায় মূলত মশার দৃষ্টিশক্তি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা এই গবেষণায় সফল হলে মশাবাহিত অনেক রোগের প্রকোপ থেকে মুক্তি পাবে মানুষ। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা বলছেন, এই গবেষণায় মূলত মশার দৃষ্টিশক্তি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে।
advertisement
advertisement
advertisement