Butterfish (Pabda) Side Effects: পাবদা মাছ ভালোবাসেন? খেলে শরীরে কী হয় জানেন তো...? আরেকবার খাওয়ার আগে জানুন বিশেষজ্ঞের মত

Last Updated:
Butterfish (Pabda) Side Effects: ঘরোয়া অনুষ্ঠানের সর্ষে বাটা ঝাল হোক বা প্রতিদিনের কালো জিরে পাতলা ঝোল, পাবদা মাছ পাতে পেলে খুশি না হয়ে পারেন না বেশিরভাগ বাঙালি। এটি সুস্বাদু বলেও পরিচিত। কিন্তু এই মাছ খেলে শরীরে কেমন প্রভাব পড়ে?
1/13
মাছে ভাতে বাঙালি। রবিবার হোক বা সোমবার বাঙালির খাদ্য তালিকায় মাছ থাকবে না এমন ভাবাই যায় না। আসলে মাছ খেতে বেশির ভাগ বাঙালিই ভালোবাসেন।
মাছে ভাতে বাঙালি। রবিবার হোক বা সোমবার বাঙালির খাদ্য তালিকায় মাছ থাকবে না এমন ভাবাই যায় না। আসলে মাছ খেতে বেশির ভাগ বাঙালিই ভালোবাসেন।
advertisement
2/13
মাছে ভাতে বাঙালি। রবিবার হোক বা সোমবার বাঙালির খাদ্য তালিকায় মাছ থাকবে না এমন ভাবাই যায় না। আসলে মাছ খেতে বেশির ভাগ বাঙালিই ভালোবাসেন। মাছের তালিকায় যেমন থাকে ইলিশ-রুই-কাতলা মাছ। তেমনই সেই তালিকায় থাকে অপেক্ষাকৃত ছোট মাছগুলিও। আর সেই ছোট মাছের তালিকায় অন্যতম সেরা নিঃসন্দেহে পাবদা মাছ।
মাছে ভাতে বাঙালি। রবিবার হোক বা সোমবার বাঙালির খাদ্য তালিকায় মাছ থাকবে না এমন ভাবাই যায় না। আসলে মাছ খেতে বেশির ভাগ বাঙালিই ভালোবাসেন। মাছের তালিকায় যেমন থাকে ইলিশ-রুই-কাতলা মাছ। তেমনই সেই তালিকায় থাকে অপেক্ষাকৃত ছোট মাছগুলিও। আর সেই ছোট মাছের তালিকায় অন্যতম সেরা নিঃসন্দেহে পাবদা মাছ।
advertisement
3/13
ঘরোয়া অনুষ্ঠানের সর্ষে বাটা ঝাল হোক বা প্রতিদিনের কালো জিরে পাতলা ঝোল, পাবদা মাছ পাতে পেলে খুশি না হয়ে পারেন না বেশিরভাগ বাঙালি। এটি সুস্বাদু বলেও পরিচিত। কিন্তু এই মাছ খেলে শরীরে কেমন প্রভাব পড়ে? এটি শরীরের জন্য উপকারী? নাকি অলক্ষে ক্ষতি করছে শরীরের? জেনে নিন এই পাবদা মাছ সম্পর্কে যাবতীয় গুনাগুন।
ঘরোয়া অনুষ্ঠানের সর্ষে বাটা ঝাল হোক বা প্রতিদিনের কালো জিরে পাতলা ঝোল, পাবদা মাছ পাতে পেলে খুশি না হয়ে পারেন না বেশিরভাগ বাঙালি। এটি সুস্বাদু বলেও পরিচিত। কিন্তু এই মাছ খেলে শরীরে কেমন প্রভাব পড়ে? এটি শরীরের জন্য উপকারী? নাকি অলক্ষে ক্ষতি করছে শরীরের? জেনে নিন এই পাবদা মাছ সম্পর্কে যাবতীয় গুনাগুন।
advertisement
4/13
প্রথমেই জেনে নেওয়া যাক, পাবদা মাছে কী কী উপাদান আছে। পাবদা মাছের জল থাকে ৭৫ গ্রাম, খনিজ পদার্থ ১.৪ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ১১০ মিলিগ্রাম, প্রোটিন বা আমিষ ১৮.১ গ্রাম, চর্বি ২.৪ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৩.১ গ্রাম, ভিটামিন সি ১৫ মিলিগ্রাম, লোহ বা আয়রন ১.০ মিলিগ্রাম এবং শক্তি ১০৬ কিলোক্যালারি।
প্রথমেই জেনে নেওয়া যাক, পাবদা মাছে কী কী উপাদান আছে। পাবদা মাছের জল থাকে ৭৫ গ্রাম, খনিজ পদার্থ ১.৪ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ১১০ মিলিগ্রাম, প্রোটিন বা আমিষ ১৮.১ গ্রাম, চর্বি ২.৪ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৩.১ গ্রাম, ভিটামিন সি ১৫ মিলিগ্রাম, লোহ বা আয়রন ১.০ মিলিগ্রাম এবং শক্তি ১০৬ কিলোক্যালারি।
advertisement
5/13
মাছের এই উপাদানগুলির ফলে শরীরে কী প্রভাব পরে? পাবদা মাছ বা বাটার ফিশ অত্যন্ত সহজে হজম হয়ে যায়। এতে ফ্যাটের পরিমাণ নির্দিষ্ট সীমার মধ্যেই। এতে ক্যালসিয়াম রয়েছে প্রচুর আর তার সঙ্গে ফসফরাস এবং আয়োডিন। সব মিলিয়ে এই মাছ আমাদের শরীরে বেশ কিছু প্রভাব ফেলতে পারে। দেখে নেওয়া যাক, সেগুলি কী কী।
মাছের এই উপাদানগুলির ফলে শরীরে কী প্রভাব পরে? পাবদা মাছ বা বাটার ফিশ অত্যন্ত সহজে হজম হয়ে যায়। এতে ফ্যাটের পরিমাণ নির্দিষ্ট সীমার মধ্যেই। এতে ক্যালসিয়াম রয়েছে প্রচুর আর তার সঙ্গে ফসফরাস এবং আয়োডিন। সব মিলিয়ে এই মাছ আমাদের শরীরে বেশ কিছু প্রভাব ফেলতে পারে। দেখে নেওয়া যাক, সেগুলি কী কী।
advertisement
6/13
বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, যাঁরা অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য এই মাছ খুব উপকারী হতে পারে। এতে থাকা আয়রন তাঁদের খুবই কাজে লাগতে পারে। বয়স্কদের জন্যও এই মাছ খুব উপকারী হতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, যাঁরা অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য এই মাছ খুব উপকারী হতে পারে। এতে থাকা আয়রন তাঁদের খুবই কাজে লাগতে পারে। বয়স্কদের জন্যও এই মাছ খুব উপকারী হতে পারে।
advertisement
7/13
নিয়মিত এই মাছ খেলে শিশুদের উপকার হবে। কারণ এতে থাকা ক্যালসিয়াম হাড় এবং দাঁতের গঠন মজবুত করতে কাজে লাগে।
নিয়মিত এই মাছ খেলে শিশুদের উপকার হবে। কারণ এতে থাকা ক্যালসিয়াম হাড় এবং দাঁতের গঠন মজবুত করতে কাজে লাগে।
advertisement
8/13
শুধু দাঁত বা হাড় নয়, এই মাছের বেশ কিছু উপাদান পেশির গড়নের সাহায্য করে বলে মনে করা হয়। তাই শিশুদের তো বটেই, যাঁদের ওজন খুব কম— তাঁরাও এই মাছ খেলে উপকার পাবেন।
শুধু দাঁত বা হাড় নয়, এই মাছের বেশ কিছু উপাদান পেশির গড়নের সাহায্য করে বলে মনে করা হয়। তাই শিশুদের তো বটেই, যাঁদের ওজন খুব কম— তাঁরাও এই মাছ খেলে উপকার পাবেন।
advertisement
9/13
যাঁরা অস্টিয়োপোরেসিসের মতো সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও কাজে লাগতে পারে এই মাছ।
যাঁরা অস্টিয়োপোরেসিসের মতো সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও কাজে লাগতে পারে এই মাছ।
advertisement
10/13
এই মাছ নিয়মিত খেলে হৃদরোগের আশঙ্কা কমতে পারে। কারণ পাবদা মাছ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন, ভিটামিন বি১২, আয়রন ও জিঙ্কে সমৃদ্ধ। ফলে এটি হার্টের নানা সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
এই মাছ নিয়মিত খেলে হৃদরোগের আশঙ্কা কমতে পারে। কারণ পাবদা মাছ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন, ভিটামিন বি১২, আয়রন ও জিঙ্কে সমৃদ্ধ। ফলে এটি হার্টের নানা সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
advertisement
11/13
বিশিষ্ট চিকিৎসক ক্যাথলিন এম জেলম্যান, RD, LD, MPH তাঁর পর্যালোচনাতে লিখেছেন, "কম-ক্যালোরিযুক্ত খাবার থেকে উচ্চ পুষ্টিগুন সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে সবচেয়ে সস্তা দুর্দান্ত বিকল্প হিসেবে দেখা যেতে পারে বাটার ক্যাটফিশ বা পাবদা মাছকে। এটি ভিটামিন বি 12 , প্রোটিন এবং ওমেগা -3 এর মতো গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি সরবরাহ করে এবং এটি অত্যন্ত বহুমুখী গুণাগুণ সমৃদ্ধ একটি মাছ।
বিশিষ্ট চিকিৎসক ক্যাথলিন এম জেলম্যান, RD, LD, MPH তাঁর পর্যালোচনাতে লিখেছেন, "কম-ক্যালোরিযুক্ত খাবার থেকে উচ্চ পুষ্টিগুন সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে সবচেয়ে সস্তা দুর্দান্ত বিকল্প হিসেবে দেখা যেতে পারে বাটার ক্যাটফিশ বা পাবদা মাছকে। এটি ভিটামিন বি 12 , প্রোটিন এবং ওমেগা -3 এর মতো গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি সরবরাহ করে এবং এটি অত্যন্ত বহুমুখী গুণাগুণ সমৃদ্ধ একটি মাছ।
advertisement
12/13
তিনি আরও বলেন, "কম ক্যালোরিযুক্ত ক্যাটফিশের ১০০-গ্রামে প্রায় ৯৮ শতাংশ ক্যালোরি থাকে। এটি পোল্ট্রির মতো অন্যান্য বেশি ক্যালোরিযুক্ত মাংসের বিকল্প হিসেবেও একটি আদর্শ খাদ্য হওয়ার দাবি রাখে।
তিনি আরও বলেন, "কম ক্যালোরিযুক্ত ক্যাটফিশের ১০০-গ্রামে প্রায় ৯৮ শতাংশ ক্যালোরি থাকে। এটি পোল্ট্রির মতো অন্যান্য বেশি ক্যালোরিযুক্ত মাংসের বিকল্প হিসেবেও একটি আদর্শ খাদ্য হওয়ার দাবি রাখে।
advertisement
13/13
ডিসক্লেইমার : তবে, মনে রাখতে হবে, সব মাছ সকলের শরীরে এক রকম ভাবে প্রভাব ফেলে না। কোনও মাছ হয়তো কারও জন্য খুব উপকার তো কারও ক্ষেত্রে ক্ষতি করে ফেলে। তাই এসব বিষয়ে করে নিজের চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
ডিসক্লেইমার : তবে, মনে রাখতে হবে, সব মাছ সকলের শরীরে এক রকম ভাবে প্রভাব ফেলে না। কোনও মাছ হয়তো কারও জন্য খুব উপকার তো কারও ক্ষেত্রে ক্ষতি করে ফেলে। তাই এসব বিষয়ে করে নিজের চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
advertisement
advertisement
advertisement