প্লাস্টার বা রডের ঝক্কি নেই! এবার তিন মিনিটেই আঠা দিয়ে জুড়ে যাবে ভাঙা হাড়! যুগান্তকারী আবিষ্কারের দাবি চিনের গবেষকদের
- Published by:Soumendu Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
কথায় আছে হাড় থাকতে হাড়ের মর্ম কেউ বোঝে না। কিন্তু, সেই হাড় যদি ভেঙে যায় বা চিড় খায় তাহলেই বিপত্তি। হাড় ভাঙা মানেই প্লাস্টার করো, ধাতব প্লেট বসাও। হাজারটা ঝক্কিও রয়েছে।
আবার একবার হাত বা পায়ের হাড় ভাঙলে তা জোড়া লাগাও কম ঝক্কির ব্যাপার নয়। কিন্তু, এই সমস্যার সমাধানে এগিয়ে এসেছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা নাকি এমন এক আঠা তৈরি করে ফেলেছেন যা কিনা হাড় জোড়া দিয়ে দেবে। ভাঙা হাড় আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিলেই তা নিখুঁত ভাবে জুড়ে যাবে।
কথায় আছে হাড় থাকতে হাড়ের মর্ম কেউ বোঝে না। কিন্তু, সেই হাড় যদি ভেঙে যায় বা চিড় খায় তাহলেই বিপত্তি। হাড় ভাঙা মানেই প্লাস্টার করো, ধাতব প্লেট বসাও। হাজারটা ঝক্কিও রয়েছে।আবার একবার হাত বা পায়ের হাড় ভাঙলে তা জোড়া লাগাও কম ঝক্কির ব্যাপার নয়। কিন্তু, এই সমস্যার সমাধানে এগিয়ে এসেছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা নাকি এমন এক আঠা তৈরি করে ফেলেছেন যা কিনা হাড় জোড়া দিয়ে দেবে। ভাঙা হাড় আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিলেই তা নিখুঁত ভাবে জুড়ে যাবে।
advertisement
advertisement
advertisement
প্রধানত ফ্রাকচার হয় কোনও আঘাত থেকে। এতে হয় হাড় সম্পূর্ণ ভাবে ভেঙে যায় অথবা হাড়ের সঙ্গে যে পেশি, লিগামেন্ট জুড়ে থাকে, সেগুলি অনেক সময়ে ছিঁড়ে বেরিয়ে আসতে পারে।অন্যদিকে, অস্টিওপোরোসিস , ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি বা রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস থাকলে বা অন্য কারণে স্ট্রেস ফ্র্যাকচারও হতে পারে। আবার জন্মগত কারণে হাড়ের শক্তি কম থাকলে সহজেই তাতে ফ্র্যাকচার হতে পারে। সে যে কারণেই হাড় ভাঙুক না কেন, তার চিকিৎসা খুবই জটিল। প্রথমেই এক্স-রে, সিটি স্ক্যান, কিছু ক্ষেত্রে এমআরআই করে জায়গাটা দেখে নেওয়া হয়। তার পরে স্প্লিন্ট দিয়ে সাময়িক ভাবে জায়গাটাকে ধরে রাখা হয়। এই সময়েই চিকিৎসকেরা সিদ্ধান্ত নেন, সেখানে প্লাস্টার করা হবে, না কি অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন আছে। দুটো আলাদা হয়ে যাওয়া হাড়ের টুকরোকে এক রেখায় নিয়ে আসা হয় প্লাস্টার, প্লেট, স্ক্রু বা রডের সাহায্যে।
advertisement
advertisement