Bankura Tourism: বাঁকুড়ার এই তিন রাজবাড়িতে লুকিয়ে আছে ৩০০ বছরের পুরোনো ইতিহাস, ছুটিতে ঘুরে আসুন

Last Updated:
Bankura Tourism: উৎসবের মরশুমে ঘুরে দেখুন বাঁকুড়ার তিনটি সুবিশাল রাজবাড়ি, যার মধ্যে রয়েছে অসম্ভব সুন্দর অযোধ্যা গ্রাম রাজবাড়ি এবং ঐতিহাসিক সিমলাপাল রাজবাড়ি।
1/6
উৎসবের মরশুমে ঘুরে দেখুন বাঁকুড়ার এই তিন সুবিশাল রাজবাড়ি। আপনার জন্য অপেক্ষা করছে। একটু ছুটি করে আসুন এবং ঘুরে দেখুন জায়গাগুলি। শুরু করা যাক বন্দ্যোপাধ্যায়দের রাজবাড়ি দিয়ে। (ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
উৎসবের মরশুমে ঘুরে দেখুন বাঁকুড়ার এই তিন সুবিশাল রাজবাড়ি। আপনার জন্য অপেক্ষা করছে। একটু ছুটি করে আসুন এবং ঘুরে দেখুন জায়গাগুলি। শুরু করা যাক বন্দ্যোপাধ্যায়দের রাজবাড়ি দিয়ে। (ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
2/6
বাঁকুড়া শহর থেকে সোজা নিকুঞ্জপুর হয়ে অযোধ্যা গ্রাম। গ্রামের প্রায় মাঝখানে অবস্থান করছে এই রাজবাড়ি, অসম্ভব সুন্দর। একটা বিকেল কাটিয়ে যেতে পারে অনায়াসে।
বাঁকুড়া শহর থেকে সোজা নিকুঞ্জপুর হয়ে অযোধ্যা গ্রাম। গ্রামের প্রায় মাঝখানে অবস্থান করছে এই রাজবাড়ি, অসম্ভব সুন্দর। একটা বিকেল কাটিয়ে যেতে পারে অনায়াসে।
advertisement
3/6
সাড়ে ৩০০ বছরের প্রাচীন জমিদার বাড়ি, মুচিরাম ঘোষ থেকে মন্ডল জমিদার হওয়ার ইতিহাস, রয়েছে দামু-কামুর জলদস্যুদের সঙ্গে যুদ্ধের কাহিনী।
সাড়ে ৩০০ বছরের প্রাচীন জমিদার বাড়ি, মুচিরাম ঘোষ থেকে মন্ডল জমিদার হওয়ার ইতিহাস, রয়েছে দামু-কামুর জলদস্যুদের সঙ্গে যুদ্ধের কাহিনী।
advertisement
4/6
বাঁকুড়ার হদল ও নারায়ানপুর গ্রামের মাঝে বিশাল জমিদারবাড়ির প্রাসাদ তৈরি হয়। আরও পরে ব্রিটিশদের কাছ থেকে ওই এলাকার মোট ৭ টি নীলকুঠী ইজারা নিয়ে নেয় মণ্ডলরা। কথিত আছে সে সময় বোদাই নদীতে নীল বোঝাই করা বজরা ভাসিয়ে দূর দুরান্তে তা রপ্তানি করত মণ্ডলরা।
বাঁকুড়ার হদল ও নারায়ানপুর গ্রামের মাঝে বিশাল জমিদারবাড়ির প্রাসাদ তৈরি হয়। আরও পরে ব্রিটিশদের কাছ থেকে ওই এলাকার মোট ৭ টি নীলকুঠী ইজারা নিয়ে নেয় মণ্ডলরা। কথিত আছে সে সময় বোদাই নদীতে নীল বোঝাই করা বজরা ভাসিয়ে দূর দুরান্তে তা রপ্তানি করত মণ্ডলরা।
advertisement
5/6
কথিত আছে, সিমলাপাল থেকে কুইলাপাল পর্যন্ত বিস্তীর্ণ মৌজা ছিল এই রাজ পরিবারের অধীনে। সিমলাপাল রাজ পরিবারের শেষ রাজা ছিলেন শ্যামসুন্দর সিংহ চৌধুরী।
কথিত আছে, সিমলাপাল থেকে কুইলাপাল পর্যন্ত বিস্তীর্ণ মৌজা ছিল এই রাজ পরিবারের অধীনে। সিমলাপাল রাজ পরিবারের শেষ রাজা ছিলেন শ্যামসুন্দর সিংহ চৌধুরী।
advertisement
6/6
 পর্যটক সোমনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,
পর্যটক সোমনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "বাঁকুড়া শহর থেকে সোজা চলে আসতে হবে তালডাংরা। বাঁকুড়া থেকে তালডাংড়ার দূরত্ব ২৬ কিলোমিটার। এবার তালডাংরা থেকে সোজা রাস্তা ধরে সিমলাপাল, আরও ১২ কিলোমিটার। সিমলাপাল বাজারে ঢুকেই দেখতে পাবেন সিমলাপাল রাজবাড়ি।" (ছবি ও তথ্য নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
advertisement
advertisement
advertisement