Asthma in Summer: গরমে আপনার কি হাঁপানির মতো হয়? লক্ষণগুলো জানুন, এতে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে! রইল চিকিৎসকের পরামর্শ

Last Updated:
Asthma in Summer: আসলে গ্রীষ্মের মরশুমে পরাগের কণা, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং ডাস্ট অ্যালার্জি বৃদ্ধি পায়। যা হাঁপানি রোগীদের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে।
1/9
বহু মানুষই অ্যাজমা বা হাঁপানির সমস্যায় ভুগে থাকেন। তবে অনেকেই মনে করেন যে, শ্বাসকষ্টজনিত এই রোগ শুধুমাত্র শীতকালেই আমাদের কাবু করে। কিন্তু সত্যিটা হল, গ্রীষ্মকালেও হাঁপানি আক্রমণ করতে পারে।
বহু মানুষই অ্যাজমা বা হাঁপানির সমস্যায় ভুগে থাকেন। তবে অনেকেই মনে করেন যে, শ্বাসকষ্টজনিত এই রোগ শুধুমাত্র শীতকালেই আমাদের কাবু করে। কিন্তু সত্যিটা হল, গ্রীষ্মকালেও হাঁপানি আক্রমণ করতে পারে।
advertisement
2/9
আসলে গ্রীষ্মের মরশুমে পরাগের কণা, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং ডাস্ট অ্যালার্জি বৃদ্ধিপায়। যা হাঁপানি রোগীদের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
আসলে গ্রীষ্মের মরশুমে পরাগের কণা, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং ডাস্ট অ্যালার্জি বৃদ্ধিপায়। যা হাঁপানি রোগীদের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
advertisement
3/9
লোকাল 18-এর কাছে এই প্রসঙ্গে কথা বলেছেন উত্তরাখণ্ডের রাজধানী দেরাদুনের দুন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সিএমএস, টিবি এবং বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডা. অনুরাগ আগরওয়াল। তাঁর বক্তব্য, নগরায়নের কারণে হাঁপানির রোগ এখন ঘরে ঘরে দেখা যাচ্ছে। অর্থাৎ বেশিরভাগ মানুষই এখন এই রোগে আক্রান্ত।
লোকাল 18-এর কাছে এই প্রসঙ্গে কথা বলেছেন উত্তরাখণ্ডের রাজধানী দেরাদুনের দুন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সিএমএস, টিবি এবং বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডা. অনুরাগ আগরওয়াল। তাঁর বক্তব্য, নগরায়নের কারণে হাঁপানির রোগ এখন ঘরে ঘরে দেখা যাচ্ছে। অর্থাৎ বেশিরভাগ মানুষই এখন এই রোগে আক্রান্ত।
advertisement
4/9
আবার এই রোগটিকে মরশুমি রোগও বলা যেতে পারে। তবে এটি শুধুমাত্র বয়স্কদের মধ্যেই নয়, সব বয়সের মানুষের মধ্যেই আজকাল এই রোগ দেখা দিচ্ছে।
আবার এই রোগটিকে মরশুমি রোগও বলা যেতে পারে। তবে এটি শুধুমাত্র বয়স্কদের মধ্যেই নয়, সব বয়সের মানুষের মধ্যেই আজকাল এই রোগ দেখা দিচ্ছে।
advertisement
5/9
হাঁপানির লক্ষণগুলির মধ্যে অন্যতম হল, কাশি, শ্লেষ্মা, বুকে কফ জমাট বাঁধা, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি। আর আবহাওয়া পরিবর্তন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই লক্ষণগুলিও আরও তীব্র আকার ধারণ করে। যদি এই ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। এতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক উপসর্গ পরীক্ষা করে চিকিৎসা করতে পারবেন।
হাঁপানির লক্ষণগুলির মধ্যে অন্যতম হল, কাশি, শ্লেষ্মা, বুকে কফ জমাট বাঁধা, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি। আর আবহাওয়া পরিবর্তন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই লক্ষণগুলিও আরও তীব্র আকার ধারণ করে। যদি এই ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। এতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক উপসর্গ পরীক্ষা করে চিকিৎসা করতে পারবেন।
advertisement
6/9
এখানেই শেষ নয়, নাকের সমস্যা, হাঁচি, সর্দি, নাক বন্ধ, হাতে-পায়ে অ্যালার্জি কিংবা চোখের অ্যালার্জিও কিন্তু অ্যাজমা বা হাঁপানির লক্ষণ হতে পারে। হাঁপানি রোগীদের নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়। ওষুধ না খাওয়ার ফলে শ্বসনতন্ত্রের অঙ্গগুলির ফোলাভাব বাড়তে পারে, যা শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর সব মিলিয়ে আক্রমণ করে বলে হাঁপানি। এমনকী এর ফলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
এখানেই শেষ নয়, নাকের সমস্যা, হাঁচি, সর্দি, নাক বন্ধ, হাতে-পায়ে অ্যালার্জি কিংবা চোখের অ্যালার্জিও কিন্তু অ্যাজমা বা হাঁপানির লক্ষণ হতে পারে। হাঁপানি রোগীদের নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়। ওষুধ না খাওয়ার ফলে শ্বসনতন্ত্রের অঙ্গগুলির ফোলাভাব বাড়তে পারে, যা শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর সব মিলিয়ে আক্রমণ করে বলে হাঁপানি। এমনকী এর ফলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
advertisement
7/9
কীভাবে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত? ডা. অনুরাগ আগরওয়াল লোকাল 18-কে বলেন যে, হাঁপানি রোগীদের শুধুমাত্র বাইরে নয়, বাড়িতে থাকাকালীনও সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যত। তাঁর কথায়, ঘর পরিষ্কার করার সময় নাকমুখ নরম কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে নেওয়া জরুরি, বিশেষ করে বিছানায় ধুলাবালি করার সময় তো বটেই।
কীভাবে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত? ডা. অনুরাগ আগরওয়াল লোকাল 18-কে বলেন যে, হাঁপানি রোগীদের শুধুমাত্র বাইরে নয়, বাড়িতে থাকাকালীনও সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যত। তাঁর কথায়, ঘর পরিষ্কার করার সময় নাকমুখ নরম কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে নেওয়া জরুরি, বিশেষ করে বিছানায় ধুলাবালি করার সময় তো বটেই।
advertisement
8/9
সুতির পর্দা ব্যবহার করা চলবে না। কারণ এর মধ্যে প্রচুর ধুলোবালি জমা হয়। গ্রীষ্মকালে জল এবং তরলজাতীয় দ্রব্য পান করা উচিত। কারণ শরীরে জলের ঘাটতি হলে অ্যাজমা অ্যাটাক হতে পারে।
সুতির পর্দা ব্যবহার করা চলবে না। কারণ এর মধ্যে প্রচুর ধুলোবালি জমা হয়। গ্রীষ্মকালে জল এবং তরলজাতীয় দ্রব্য পান করা উচিত। কারণ শরীরে জলের ঘাটতি হলে অ্যাজমা অ্যাটাক হতে পারে।
advertisement
9/9
বলে রাখা ভাল যে, ধুলোবালি, ধোঁয়া, পারফিউম, টোম্যাটো ইত্যাদি যে কোনও কিছুতেই অ্যালার্জি থাকতে পারে। তাই এই সমস্যাটিকে এড়িয়ে যাওয়া চলবে না। বরং সঠিক ভাবে যত্ন নিতে হবে। বাড়ির বাইরে বেরোনোর সময় অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। আর খুব ঠান্ডা খাবার কিংবা পানীয় এড়িয়ে চলাই ভাল।
বলে রাখা ভাল যে, ধুলোবালি, ধোঁয়া, পারফিউম, টোম্যাটো ইত্যাদি যে কোনও কিছুতেই অ্যালার্জি থাকতে পারে। তাই এই সমস্যাটিকে এড়িয়ে যাওয়া চলবে না। বরং সঠিক ভাবে যত্ন নিতে হবে। বাড়ির বাইরে বেরোনোর সময় অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। আর খুব ঠান্ডা খাবার কিংবা পানীয় এড়িয়ে চলাই ভাল।
advertisement
advertisement
advertisement