30-30-3 Rule For Gut Health: মুঠোমুঠো অ্যান্টাসিড নয়, ৩০-৩০-৩ নিয়মেই গায়েব গ্যাস-অ্যাসিডিটি-পেট ফাঁপা, ভাল থাকবে লিভারও, কী এই পদ্ধতি? পড়ুন
- Published by:Rukmini Mazumder
- news18 bangla
Last Updated:
ইদানীংকালে চিকিৎসকরা গাট হেলথ উন্নত করার উপর বেশি জোর দিচ্ছেন! গবেষকরা বলছেন, মুঠোমুঠো ওষুধ খাওয়ার বদলে ৩০-৩০-৩ নিয়ম মেনে চললেই পেটের সমস্যার মোকাবিলা করা যাবে সহজে!
advertisement
গাট হেলথ বলতে কী বোঝায়? গাট হেলথ হল গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টিনাল ট্র্যাক বা জিআই ট্র্যাকের স্বাস্থ্য। এর মধ্যে পড়ে খাদ্যনালি,পাকস্থলি, ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদন্ত্র— সবটাই। পুষ্টি শোষণ, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং মানসিক স্বাস্থ্যের সঙ্গেও পেট বা গাট হেলথ জড়িত। এক কথায় সুস্থ থাকার চাবিকাঠি হল ভাল গাট হেলথ আর এই গাট হেলথ উন্নত করতে আপনাকে মেনে চলতে হবে ৩০-৩০-৩ নিয়ম! কী এই ৩০-৩০-৩ নিয়ম?
advertisement
advertisement
advertisement
সকালে প্রোটিন কেন দরকার?ডায়াটেশিয়ানদের মতে, সকালে প্রোটিন খেলে শরীরের মেটাবলিজমের হার উন্নত হয় এবং এনাজ্জিঋ ভারসাম্য বজায় থাকে। প্রোটিন শক্তিশালী ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট। সকালে প্রোটিন খেলে খিদে বাড়ানোর হরমোন ঘ্রেলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে, ফলে ঘন ঘন খিদে পাওয়া ও মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। সকালে প্রোটিন খেলে সারাদিন পেট ফুলে থাকার সমস্যার বোকাবিলাও হয়। প্রোটিন শরীরে গ্লুটামিনের মতো অ্যামিনো অ্যাসিড সরবরাহ করে, যা অন্ত্রের প্রাচীরকে মেরামত ও শক্তিশালী করে, ফলে “লিকি গাট” বা অন্ত্রের ক্ষতির ঝুঁকি কমে। তাছাড়া, প্রোটিনসমৃদ্ধ ব্রেকফাস্ট রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যাওয়ার সমস্যা রোধ করে। ৩০ গ্রাম প্রোটিন পেশি গঠনের জন্যও অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
advertisement
advertisement
প্রোবায়োটিকস-- গাটের প্রিয় বন্ধু হল প্রোবায়োটিকস! আজকালকম্বুচা, কেফির, কিমচি-র মতো প্রোবায়োটিকস আলোচনার কেন্দ্রে। এগুলো হল ফারমেন্টেড খাবার, যা অন্ত্রে থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য বজায় রাখতে কার্যকর। প্রোবায়োটিকস যদি এমন খাবারের সঙ্গে খাওয়া হয় যাতে ফাইবার ও স্বাস্থ্যকর চর্বি রয়েছে, তাহলে আরও বেশি উপকারী ব্যাকটেরিয়া পাকস্থলীর অ্যাসিডে নষ্ট না হয়ে অন্ত্রে পৌঁছাতে পারবে। তাই প্রোবায়োটিক খাওয়ার আদর্শ সময় হল ব্রেকফাস্ট ও লাঞ্চ।
