Bengal Long Distance Bus Service: রাস্তায় কেন ক্রমশ কমে যাচ্ছে দূরপাল্লার বাস? আসল সত্যিটা কী? জানুন বিস্তারিত...

Last Updated:
West Bengal Long Distance Bus Service: বাসের আসন ভরছে না, তেলের দাম বেশি থাকায়, বাড়ছে ক্ষতি, তাই বাস কম নেমেছে রাস্তায়। 
1/5
করোনা সংক্রমণের জের, গণ পরিবহণ ব্যবস্থায় ফের ধাক্কা। বন্ধ একাধিক দূরপাল্লার রুটের বাস। কমতে শুরু করেছে যাত্রী। তারপর রাজ্য জুড়ে নির্বাচনী আবহ। তার জেরেই কমানো হচ্ছে বাস। শুধু কলকাতা শহর নয়, রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের জেলা শহর যাওয়ার দূরপাল্লার বাস ও জেলা থেকে কলকাতায় আসার একাধিক বাসের সংখ্যা কমেছে।
করোনা সংক্রমণের জের, গণ পরিবহণ ব্যবস্থায় ফের ধাক্কা। বন্ধ একাধিক দূরপাল্লার রুটের বাস। কমতে শুরু করেছে যাত্রী। তারপর রাজ্য জুড়ে নির্বাচনী আবহ। তার জেরেই কমানো হচ্ছে বাস। শুধু কলকাতা শহর নয়, রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের জেলা শহর যাওয়ার দূরপাল্লার বাস ও জেলা থেকে কলকাতায় আসার একাধিক বাসের সংখ্যা কমেছে।
advertisement
2/5
সূত্রের খবর, করোনা পরিস্থিতিতে যে ভাবে দূরপাল্লার বাসে যাত্রী সংখ্যা কমছে তাতে বাস সংগঠংগুলির হিসাব অনুযায়ী বাস কমেছে প্রায় ৫০ শতাংশ। এই পরিষেবা আর কতদিন দেওয়া সম্ভব হবে তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন বাস মালিকরাই। রাজ্যে বেসরকারি বাস ইউনিয়ন মারফত স্বীকৃত দূরপাল্লার বাসের সংখ্যা প্রায় ৬ হাজার।
সূত্রের খবর, করোনা পরিস্থিতিতে যে ভাবে দূরপাল্লার বাসে যাত্রী সংখ্যা কমছে তাতে বাস সংগঠংগুলির হিসাব অনুযায়ী বাস কমেছে প্রায় ৫০ শতাংশ। এই পরিষেবা আর কতদিন দেওয়া সম্ভব হবে তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন বাস মালিকরাই। রাজ্যে বেসরকারি বাস ইউনিয়ন মারফত স্বীকৃত দূরপাল্লার বাসের সংখ্যা প্রায় ৬ হাজার।
advertisement
3/5
 তার মধ্যে চলাচল করছে ওই দুই থেকে তিন হাজার বাস। বাস সংগঠনের এক নেতার হিসাব অনুযায়ী, কলকাতা থেকে চন্দ্রকোণার মধ্যে একটা বাস চালাতে একপিঠে খরচ হয় ৫৩০০ টাকা। সেখানে টিকিট বিক্রি করে পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ২৬০০ টাকা। ফলে মালিকের ক্ষতি প্রায় ২৭০০ টাকা৷
 তার মধ্যে চলাচল করছে ওই দুই থেকে তিন হাজার বাস। বাস সংগঠনের এক নেতার হিসাব অনুযায়ী, কলকাতা থেকে চন্দ্রকোণার মধ্যে একটা বাস চালাতে একপিঠে খরচ হয় ৫৩০০ টাকা। সেখানে টিকিট বিক্রি করে পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ২৬০০ টাকা। ফলে মালিকের ক্ষতি প্রায় ২৭০০ টাকা৷
advertisement
4/5
অল বেঙ্গল বাস মিনিবাস সমন্বয় সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাহুল চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, প্রতিদিন রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার খবর পাচ্ছি৷ মালিকদের পিঠ ঠেকে গেছে দেওয়ালে। এভাবে চালানো সম্ভব নয়।'' অন্যদিকে, খারাপ অবস্থা উত্তরবঙ্গের বাস মালিকদের। কারণ করোনার জেরে পর্যটক কমেছে। দ্বিতীয়ত শিলিগুড়ি, বালুরঘাট, মালদা থেকে বাস ভর্তি যাত্রী কলকাতা, দীঘা, বর্ধমান, দূর্গাপুর, খড়গপুর, আসানসোল আসছেন না। ফলে ফাঁকা আসন নিয়েই কিছুদিন যাতায়াত করে আপাতত বাস বন্ধ করে দেওয়া হল।
অল বেঙ্গল বাস মিনিবাস সমন্বয় সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাহুল চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, প্রতিদিন রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার খবর পাচ্ছি৷ মালিকদের পিঠ ঠেকে গেছে দেওয়ালে। এভাবে চালানো সম্ভব নয়।'' অন্যদিকে, খারাপ অবস্থা উত্তরবঙ্গের বাস মালিকদের। কারণ করোনার জেরে পর্যটক কমেছে। দ্বিতীয়ত শিলিগুড়ি, বালুরঘাট, মালদা থেকে বাস ভর্তি যাত্রী কলকাতা, দীঘা, বর্ধমান, দূর্গাপুর, খড়গপুর, আসানসোল আসছেন না। ফলে ফাঁকা আসন নিয়েই কিছুদিন যাতায়াত করে আপাতত বাস বন্ধ করে দেওয়া হল।
advertisement
5/5
বাস সংগঠনের নেতা প্রণব মানি জানিয়েছেন, প্রতিদিন আন্তঃজেলায় যাওয়ার লোক কমছে। তাই আমরাও অপারগ হয়ে বাস কম চালাচ্ছি৷ বেশিরভাগ বাস বসে গিয়েছে৷ এছাড়া ওড়িশার সাথে যে যোগাযোগ ছিল বাসের মাধ্যমে তা বন্ধ আছে। ওড়িশা সরকার জানিয়ে দিয়েছে, যাত্রীদের টিকার দুটি ডোজের শংসাপত্র দেখাতে হবে। নয়তো ৪৮ ঘণ্টা আগে করা আর টি পি সি আর টেস্টের রিপোর্ট নেগেটিভ বলে দেখাতে হবে। ফলে কলকাতা ও দুই মেদিনীপুর থেকে যে সংখ্যক বাস ওড়িশার জন্যে যাতায়াত করছিল তা পুরোপুরিভাবে বন্ধ হয়ে আছে।
বাস সংগঠনের নেতা প্রণব মানি জানিয়েছেন, প্রতিদিন আন্তঃজেলায় যাওয়ার লোক কমছে। তাই আমরাও অপারগ হয়ে বাস কম চালাচ্ছি৷ বেশিরভাগ বাস বসে গিয়েছে৷ এছাড়া ওড়িশার সাথে যে যোগাযোগ ছিল বাসের মাধ্যমে তা বন্ধ আছে। ওড়িশা সরকার জানিয়ে দিয়েছে, যাত্রীদের টিকার দুটি ডোজের শংসাপত্র দেখাতে হবে। নয়তো ৪৮ ঘণ্টা আগে করা আর টি পি সি আর টেস্টের রিপোর্ট নেগেটিভ বলে দেখাতে হবে। ফলে কলকাতা ও দুই মেদিনীপুর থেকে যে সংখ্যক বাস ওড়িশার জন্যে যাতায়াত করছিল তা পুরোপুরিভাবে বন্ধ হয়ে আছে।
advertisement
advertisement
advertisement