এবারের নিম্নচাপে কলকাতায় সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি! বিশ্বাস না হলে দেখে নিন কীভাবে উত্তরকে টেক্কা দক্ষিণের

Last Updated:
আতঙ্ক ধরিয়েছিল গত সপ্তাহের বৃষ্টি! যথেষ্ট আতঙ্কিত হয়ে যান পরিসংখ্যান দেখলে শিউরে উঠবেন৷
1/6
#কলকাতা: বৃষ্টিতে এগিয়ে দক্ষিণবঙ্গ। ভারী বর্ষার মরসুমেও বৃষ্টিতে ঘাটতি উত্তরবঙ্গে। নিম্নচাপের প্রভাবে কলকাতায় বৃষ্টি সবথেকে বেশি। তথ্য দিয়ে জানালো আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর।গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে সুস্পষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ২৭ থেকে ৩০ শে জুলাই দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে ৩১৯ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়েছে। শুধু মাত্র কলকাতাতেই ৩৬২ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়েছে।
#কলকাতা: বৃষ্টিতে এগিয়ে দক্ষিণবঙ্গ। ভারী বর্ষার মরসুমেও বৃষ্টিতে ঘাটতি উত্তরবঙ্গে। নিম্নচাপের প্রভাবে কলকাতায় বৃষ্টি সবথেকে বেশি। তথ্য দিয়ে জানালো আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর।গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে সুস্পষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ২৭ থেকে ৩০ শে জুলাই দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে ৩১৯ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়েছে। শুধু মাত্র কলকাতাতেই ৩৬২ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়েছে।
advertisement
2/6
বর্ষার শুরু থেকেই কলকাতা বৃষ্টিতে সব সময় এগিয়ে ছিল। জুন-জুলাই এই দুই মাসের পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির ঘাটতি ১৫ শতাংশ। অন্যদিকে দক্ষিণবঙ্গে ৩৪ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়েছে। এরমধ্যে কলকাতাতেই ৪০% বেশি বৃষ্টি।শুধু জুলাই মাসেই উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির ঘাটতি আরো বেড়ে 23 শতাংশ। দক্ষিণবঙ্গে ২৭ শতাংশ বেশি বৃষ্টি কলকাতায় ৩৯ শতাংশ বেশি বৃষ্টি।শুধুমাত্র নিম্নচাপের কদিন অর্থাৎ সাতাশে জুলাই থেকে ৩০ শে জুলাই পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গে সবথেকে বেশি বৃষ্টি হয়েছে হাওড়া জেলাতে। এই চার দিনে হাওড়া জেলাতে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৪৭.৫ মিলিমিটার । যেখানে বৃষ্টি হয়েছে ৩০০.৫ মিলিমিটার। যা স্বাভাবিকের থেকে ৫৩৩ শতাংশ বেশি।
বর্ষার শুরু থেকেই কলকাতা বৃষ্টিতে সব সময় এগিয়ে ছিল। জুন-জুলাই এই দুই মাসের পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির ঘাটতি ১৫ শতাংশ। অন্যদিকে দক্ষিণবঙ্গে ৩৪ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়েছে। এরমধ্যে কলকাতাতেই ৪০% বেশি বৃষ্টি।শুধু জুলাই মাসেই উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির ঘাটতি আরো বেড়ে 23 শতাংশ। দক্ষিণবঙ্গে ২৭ শতাংশ বেশি বৃষ্টি কলকাতায় ৩৯ শতাংশ বেশি বৃষ্টি।শুধুমাত্র নিম্নচাপের কদিন অর্থাৎ সাতাশে জুলাই থেকে ৩০ শে জুলাই পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গে সবথেকে বেশি বৃষ্টি হয়েছে হাওড়া জেলাতে। এই চার দিনে হাওড়া জেলাতে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৪৭.৫ মিলিমিটার । যেখানে বৃষ্টি হয়েছে ৩০০.৫ মিলিমিটার। যা স্বাভাবিকের থেকে ৫৩৩ শতাংশ বেশি।
advertisement
3/6
একইভাবে কলকাতায় এই চার দিনে ৫৮.9 মিলিমিটার বৃষ্টি হওয়ার কথা। কিন্তু বৃষ্টি হয়েছে ২৭০.৯ মিলিমিটার যা স্বাভাবিকের থেকে ৩৬২ শতাংশ বেশি বৃষ্টিপাত।এই চার দিনে অতিবৃষ্টি হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনায় হবার কথা ৫৯.১মিলিমিটার । যেখানে হয়েছে বাস্তবে ২৯৫.৬ মিলিমিটার। পশ্চিম মেদিনীপুরেও একই অবস্থা। এই চার দিনে ৫৯.২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয় সাধারণত। কিন্তু হয়েছে ২৯০.৫ মিলিমিটার।
একইভাবে কলকাতায় এই চার দিনে ৫৮.9 মিলিমিটার বৃষ্টি হওয়ার কথা। কিন্তু বৃষ্টি হয়েছে ২৭০.৯ মিলিমিটার যা স্বাভাবিকের থেকে ৩৬২ শতাংশ বেশি বৃষ্টিপাত।এই চার দিনে অতিবৃষ্টি হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনায় হবার কথা ৫৯.১মিলিমিটার । যেখানে হয়েছে বাস্তবে ২৯৫.৬ মিলিমিটার। পশ্চিম মেদিনীপুরেও একই অবস্থা। এই চার দিনে ৫৯.২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয় সাধারণত। কিন্তু হয়েছে ২৯০.৫ মিলিমিটার।
advertisement
4/6
বর্ষাকাল জুন মাস থেকে শুরু হয় সেই বর্ষার মৌসুমে জুন ও জুলাই মাস এই মাসে রাজ্য হিসেবে পশ্চিমবঙ্গে ১২ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়েছে সিকিমে ১৩ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়েছে অন্যদিকে আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের মাত্র ৪% বেশি বৃষ্টি হয়েছে।বর্ষাকালের এই দু মাসে দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে সবথেকে বেশি বৃষ্টি হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। এই দু মাসে সাধারণত ৭৬৮.২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয় এই জেলাতে। কিন্তু হয়েছে ১০৫৬.৮ মিলিমিটার।
বর্ষাকাল জুন মাস থেকে শুরু হয় সেই বর্ষার মৌসুমে জুন ও জুলাই মাস এই মাসে রাজ্য হিসেবে পশ্চিমবঙ্গে ১২ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়েছে সিকিমে ১৩ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়েছে অন্যদিকে আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের মাত্র ৪% বেশি বৃষ্টি হয়েছে।বর্ষাকালের এই দু মাসে দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে সবথেকে বেশি বৃষ্টি হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। এই দু মাসে সাধারণত ৭৬৮.২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয় এই জেলাতে। কিন্তু হয়েছে ১০৫৬.৮ মিলিমিটার।
advertisement
5/6
বাঁকুড়ায় ৫৯০ মিলিমিটার বৃষ্টি হবার কথা কিন্তু হয়েছে ৯৬৪.২ মিলিমিটার কলকাতায় ৬৬৪.২ মিলিমিটার বৃষ্টি হবার কথা কিন্তু এই দুই মাসে হয়েছে ৯২৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত তবে দক্ষিণবঙ্গে একমাত্র জেলা নদীয়া তে বৃষ্টির ঘাটতি রয়েছে বর্ষাকালে।
বাঁকুড়ায় ৫৯০ মিলিমিটার বৃষ্টি হবার কথা কিন্তু হয়েছে ৯৬৪.২ মিলিমিটার কলকাতায় ৬৬৪.২ মিলিমিটার বৃষ্টি হবার কথা কিন্তু এই দুই মাসে হয়েছে ৯২৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত তবে দক্ষিণবঙ্গে একমাত্র জেলা নদীয়া তে বৃষ্টির ঘাটতি রয়েছে বর্ষাকালে।
advertisement
6/6
এই জেলাতে জুন-জুলাই মাসে ৪৮১ মিলিমিটার বৃষ্টি হয় সাধারণত। কিন্তু এ বছরে দু মাসে মাত্র ৪৬৮.৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। যা স্বাভাবিকের থেকে ৩% এর ঘাটতি বলে জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর। Input- BISWAJIT SAHA
এই জেলাতে জুন-জুলাই মাসে ৪৮১ মিলিমিটার বৃষ্টি হয় সাধারণত। কিন্তু এ বছরে দু মাসে মাত্র ৪৬৮.৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। যা স্বাভাবিকের থেকে ৩% এর ঘাটতি বলে জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর। Input- BISWAJIT SAHA
advertisement
advertisement
advertisement