Heatwave Alert: গরমে সাবধান! বিশেষ প্রস্তুতি হাসপাতাল গুলিতেও, মেনে চলুন এই নিয়ম

Last Updated:
Heatwave Alert: দুপুর ১২টা  থেকে দুপুর ২টো রাস্তায় থাকাটা এড়িয়ে যান। সামান্য অসুস্থতা বোধ হলেও সেটাকে গুরুত্ব দিতে হবে।
1/5
কলকাতা : এপ্রিলের শুরুতেই গরমে কার্যত নাজেহাল রাজ্যবাসী। কাগজে কলমে গরম এখনও পড়েনি। ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এখনও বসন্ত চলছে। কিন্তু চৈত্রের বসন্তেই গরমে ঘেমে নেয়ে একাকার সকলেই। দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছে ক্রমশ বাড়তে থাকা তাপপ্রবাহ ও আপেক্ষিক আর্দ্রতা। প্রতিবারই এই লাগামছাড়া গরমে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হন বহু মানুষ। এর জেরে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে! আরও নানা জটিলতা দেখা দেয় এই সময়ে। সেই সমস্ত দিক  ভেবেই এবার আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখছে রাজ্য সরকার। হাসপাতালগুলিকে প্রস্তুত থাকতে বলেছে স্বাস্থ্যভবন।
কলকাতা : এপ্রিলের শুরুতেই গরমে কার্যত নাজেহাল রাজ্যবাসী। কাগজে কলমে গরম এখনও পড়েনি। ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এখনও বসন্ত চলছে। কিন্তু চৈত্রের বসন্তেই গরমে ঘেমে নেয়ে একাকার সকলেই। দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছে ক্রমশ বাড়তে থাকা তাপপ্রবাহ ও আপেক্ষিক আর্দ্রতা। প্রতিবারই এই লাগামছাড়া গরমে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হন বহু মানুষ। এর জেরে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে! আরও নানা জটিলতা দেখা দেয় এই সময়ে। সেই সমস্ত দিক  ভেবেই এবার আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখছে রাজ্য সরকার। হাসপাতালগুলিকে প্রস্তুত থাকতে বলেছে স্বাস্থ্যভবন।
advertisement
2/5
স্বাস্থ্য ভবন থেকে ইস্যু হওয়া এক আবেদনে জানানো হয়েছে, হাসপাতালগুলিতে প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র, ওআরএস রাখতে হবে। মজুত রাখতে হবে কুলিং প্যাড, ইন্ট্রাভেনাস ফ্লুইড। এসবের পাশাপাশি হাসপাতালগুলিকে যথাযথ ভাবে শীতল রাখার ব্যবস্থাও নিতে বলা হয়েছে। এবং হিটস্ট্রোকে কারও মৃত্যু ঘটলে তা তৎক্ষণাৎ সংশ্লিষ্ট মহলে জানাতে হবে। গরমে কী করবেন, কী করবেন না-- এই নিয়ে সাধারণ মানুষের নানা প্রশ্ন রয়েছে থাকে। গরমে নিত্যযাত্রী থেকে শুরু করে যাঁরা দরকারি কাজে বেরোচ্ছেন কীভাবে সতর্কতা নেবেন সেই দিকটা জানতে চাইছেন অনেকে। কী ভাবে চলবেন তাঁরা।
স্বাস্থ্য ভবন থেকে ইস্যু হওয়া এক আবেদনে জানানো হয়েছে, হাসপাতালগুলিতে প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র, ওআরএস রাখতে হবে। মজুত রাখতে হবে কুলিং প্যাড, ইন্ট্রাভেনাস ফ্লুইড। এসবের পাশাপাশি হাসপাতালগুলিকে যথাযথ ভাবে শীতল রাখার ব্যবস্থাও নিতে বলা হয়েছে। এবং হিটস্ট্রোকে কারও মৃত্যু ঘটলে তা তৎক্ষণাৎ সংশ্লিষ্ট মহলে জানাতে হবে। গরমে কী করবেন, কী করবেন না-- এই নিয়ে সাধারণ মানুষের নানা প্রশ্ন রয়েছে থাকে। গরমে নিত্যযাত্রী থেকে শুরু করে যাঁরা দরকারি কাজে বেরোচ্ছেন কীভাবে সতর্কতা নেবেন সেই দিকটা জানতে চাইছেন অনেকে। কী ভাবে চলবেন তাঁরা।
advertisement
3/5
বলা হচ্ছে,  কাজকর্ম যতদূর সম্ভব  সকাল ৮টা  থেকে বেলা ১০টার মধ্যে করে নেওয়াই ভাল। পেশার কারণে যাঁদের রাস্তায় ঘুরে কাজ করতে হয়, তাঁদের একটানা রোদে থাকা উচিত নয়। শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। রোদে বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকা ঠিক নয়। দুপুর ১২টা  থেকে দুপুর ২টো রাস্তায় থাকাটা এড়িয়ে যান। সামান্য অসুস্থতা বোধ হলেও সেটাকে গুরুত্ব দিতে হবে।
বলা হচ্ছে,  কাজকর্ম যতদূর সম্ভব  সকাল ৮টা  থেকে বেলা ১০টার মধ্যে করে নেওয়াই ভাল। পেশার কারণে যাঁদের রাস্তায় ঘুরে কাজ করতে হয়, তাঁদের একটানা রোদে থাকা উচিত নয়। শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। রোদে বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকা ঠিক নয়। দুপুর ১২টা  থেকে দুপুর ২টো রাস্তায় থাকাটা এড়িয়ে যান। সামান্য অসুস্থতা বোধ হলেও সেটাকে গুরুত্ব দিতে হবে।
advertisement
4/5
তেষ্টা না-পেলেও জল খেতে হবে। রোজ কমপক্ষে ৩-৪ লিটার (৮-১০ গ্লাস) জলপান জরুরি। নুন-চিনির জল খেতে পারলে আরও ভালো। মাথা ও কাঁধে ক্রমাগত রোদ লাগা এড়িয়ে চলতে হবে। গরমে কাজের মাঝে বার বার মাথা-মুখ-চোখ-ঘাড়ে জলের ঝাপটা দিতে হবে। হালকা সুতির পোশাক পরুন। ছাতা ও টুপি কিংবা ভিজে গামছা বা তোয়ালে ব্যবহার করুন। গোটা গরম জুড়ে সহজপাচ্য খাবার খান। যেমন-- দই, ঘোল, লস্যি।
তেষ্টা না-পেলেও জল খেতে হবে। রোজ কমপক্ষে ৩-৪ লিটার (৮-১০ গ্লাস) জলপান জরুরি। নুন-চিনির জল খেতে পারলে আরও ভালো। মাথা ও কাঁধে ক্রমাগত রোদ লাগা এড়িয়ে চলতে হবে। গরমে কাজের মাঝে বার বার মাথা-মুখ-চোখ-ঘাড়ে জলের ঝাপটা দিতে হবে। হালকা সুতির পোশাক পরুন। ছাতা ও টুপি কিংবা ভিজে গামছা বা তোয়ালে ব্যবহার করুন। গোটা গরম জুড়ে সহজপাচ্য খাবার খান। যেমন-- দই, ঘোল, লস্যি।
advertisement
5/5
ভাতের সঙ্গে খান পাতলা ঝোল, ডাল। টাটকা স্যালাড আর ফলও রাখুন মেনুতে। দিনে দু’বেলা ভালো করে ঠান্ডা জলে স্নান করুন। এই সময় হিট ক্র্যাম্পস, হিট এগজশন, হিট সিঙ্কোপ, হিট স্ট্রোক হওয়ার প্রবণতা থাকে। ফলে আগাগোড়া সাবধানে থাকতে হবে। Input- Onkar Sarkar
ভাতের সঙ্গে খান পাতলা ঝোল, ডাল। টাটকা স্যালাড আর ফলও রাখুন মেনুতে। দিনে দু’বেলা ভালো করে ঠান্ডা জলে স্নান করুন। এই সময় হিট ক্র্যাম্পস, হিট এগজশন, হিট সিঙ্কোপ, হিট স্ট্রোক হওয়ার প্রবণতা থাকে। ফলে আগাগোড়া সাবধানে থাকতে হবে। Input- Onkar Sarkar
advertisement
advertisement
advertisement