DA Case: DA নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের বড় নির্দেশ! চার সপ্তাহের মধ্যে দিতে হবে ২৫% ডিএ, খরচ ১০ হাজার কোটিরও বেশি

Last Updated:
DA Case: শুক্রবার শুনানিতে বিচারপতি সঞ্জয় করোল বলেন, ''আমরা সরকারের তরফের নোট পড়েছি। আমরা ক‍্যাট সহ আদালতের সব রায়ও পড়েছি। সত‍্যি বলতে আমরা রায়ে হস্তক্ষেপ করতে খুব একটা আগ্রহী নই। আপনারা (সরকারকে) আপাতত ৫০% বকেয়া মেটান।''
1/8
ডিএ মামলায় সুপ্রিম কোর্টে ব্যাপক চাপে পড়ল রাজ্য সরকার। রাজ‍্যকে ডিএ বকেয়ার ২৫% মেটানোর নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। শুক্রবার বিচারপতি সঞ্জয় করোল এবং বিচারপতি সন্দীপ মেহতার বেঞ্চ এই নির্দেশ দেন। আপাতত ২৫% বকেয়া মেটানোর নির্দেশ। চার সপ্তাহের মধ্যে সকল কর্মচারীকে এই পরিমাণ ডিএ দিতে বলা হয়েছে। অগাস্টে এই মামলার পরবর্তী শুনানি।
ডিএ মামলায় সুপ্রিম কোর্টে ব্যাপক চাপে পড়ল রাজ্য সরকার। রাজ‍্যকে ডিএ বকেয়ার ২৫% মেটানোর নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। শুক্রবার বিচারপতি সঞ্জয় করোল এবং বিচারপতি সন্দীপ মেহতার বেঞ্চ এই নির্দেশ দেন। আপাতত ২৫% বকেয়া মেটানোর নির্দেশ। চার সপ্তাহের মধ্যে সকল কর্মচারীকে এই পরিমাণ ডিএ দিতে বলা হয়েছে। অগাস্টে এই মামলার পরবর্তী শুনানি।
advertisement
2/8
শুক্রবার শুনানিতে বিচারপতি সঞ্জয় করোল বলেন, ''আমরা সরকারের তরফের নোট পড়েছি। আমরা ক‍্যাট সহ আদালতের সব রায়ও পড়েছি। সত‍্যি বলতে আমরা রায়ে হস্তক্ষেপ করতে খুব একটা আগ্রহী নই। আপনারা (সরকারকে) আপাতত ৫০% বকেয়া মেটান।''
শুক্রবার শুনানিতে বিচারপতি সঞ্জয় করোল বলেন, ''আমরা সরকারের তরফের নোট পড়েছি। আমরা ক‍্যাট সহ আদালতের সব রায়ও পড়েছি। সত‍্যি বলতে আমরা রায়ে হস্তক্ষেপ করতে খুব একটা আগ্রহী নই। আপনারা (সরকারকে) আপাতত ৫০% বকেয়া মেটান।''
advertisement
3/8
রাজ‍্যের তরফে আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি এরপর বলেন, ''৫০% বকেয়া মানে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। এত বড় অর্থ রাজ‍্যের কোমড় ভেঙে দেবে। আপনাদের কাছে অনুরোধ শতাংশটা বিবেচনা করা হোক।'' এরপরই ২৫% বকেয়া মেটানোর নির্দেশ দেন বিচারপতিরা।
রাজ‍্যের তরফে আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি এরপর বলেন, ''৫০% বকেয়া মানে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। এত বড় অর্থ রাজ‍্যের কোমড় ভেঙে দেবে। আপনাদের কাছে অনুরোধ শতাংশটা বিবেচনা করা হোক।'' এরপরই ২৫% বকেয়া মেটানোর নির্দেশ দেন বিচারপতিরা।
advertisement
4/8
বুধবারও সুপ্রিম কোর্টে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ বা মহার্ঘ ভাতা সংক্রান্ত মামলার শুনানি হয়নি। এই নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে পর পর ১৮ বার ডিএ মামলার শুনানি পিছিয়েছিল। শেষ বার এই শুনানি হয়েছিল ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর। এরপর এদিন শুনানি হতেই বিরাট নির্দেশ দেন বিচারপতিরা।
বুধবারও সুপ্রিম কোর্টে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ বা মহার্ঘ ভাতা সংক্রান্ত মামলার শুনানি হয়নি। এই নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে পর পর ১৮ বার ডিএ মামলার শুনানি পিছিয়েছিল। শেষ বার এই শুনানি হয়েছিল ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর। এরপর এদিন শুনানি হতেই বিরাট নির্দেশ দেন বিচারপতিরা।
advertisement
5/8
সুপ্রিম কোর্টে পশ্চিমবঙ্গের ডিএ মামলাটি তালিকাভুক্ত ছিল বিচারপতি বিক্রম নাথ, বিচারপতি সঞ্জয় করোল এবং বিচারপতি সন্দীপ মেহতার বেঞ্চে। গত ১১ মে এজলাস বদল করে ওই মামলা পাঠানো হয় বিচারপতি সঞ্জয় করোল এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চে। সেখানেই বুধবার শুনানির কথা ছিল। কিন্তু নতুন বেঞ্চের তালিকায় মামলাটি ছিল ৪০ নম্বরে। ফলে বুধবার শুনানি নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিলই। সেই জল্পনা সত্যি করে শুনানি আবার পিছিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু শুক্রবার শুনানি হতেই বড় নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট।

সুপ্রিম কোর্টে পশ্চিমবঙ্গের ডিএ মামলাটি তালিকাভুক্ত ছিল বিচারপতি বিক্রম নাথ, বিচারপতি সঞ্জয় করোল এবং বিচারপতি সন্দীপ মেহতার বেঞ্চে। গত ১১ মে এজলাস বদল করে ওই মামলা পাঠানো হয় বিচারপতি সঞ্জয় করোল এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চে। সেখানেই বুধবার শুনানির কথা ছিল। কিন্তু নতুন বেঞ্চের তালিকায় মামলাটি ছিল ৪০ নম্বরে। ফলে বুধবার শুনানি নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিলই। সেই জল্পনা সত্যি করে শুনানি আবার পিছিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু শুক্রবার শুনানি হতেই বড় নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট।
advertisement
6/8
২০২২ সালের ২৮ নভেম্বর রাজ্যের ডিএ মামলা প্রথম বার সুপ্রিম কোর্টে উঠেছিল। আদালত জানিয়েছিল, রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ নিয়ে বিস্তারিত শুনানি প্রয়োজন। সময় নিয়ে সব পক্ষের বক্তব্য শোনা হবে। তবে সময়ের অভাবে মামলাটির পূর্ণাঙ্গ শুনানি আর হয়ে ওঠেনি। কখনও রাজ্য সরকারের আইনজীবীর অনুরোধে, কখনও অন্য কোনও কারণে আড়াই বছর ধরে বার বার পিছিয়েছে ডিএ শুনানি।
২০২২ সালের ২৮ নভেম্বর রাজ্যের ডিএ মামলা প্রথম বার সুপ্রিম কোর্টে উঠেছিল। আদালত জানিয়েছিল, রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ নিয়ে বিস্তারিত শুনানি প্রয়োজন। সময় নিয়ে সব পক্ষের বক্তব্য শোনা হবে। তবে সময়ের অভাবে মামলাটির পূর্ণাঙ্গ শুনানি আর হয়ে ওঠেনি। কখনও রাজ্য সরকারের আইনজীবীর অনুরোধে, কখনও অন্য কোনও কারণে আড়াই বছর ধরে বার বার পিছিয়েছে ডিএ শুনানি।
advertisement
7/8
কেন্দ্রীয় হারে এবং বকেয়া ডিএ-র দাবিতে কলকাতা হাই কোর্টে মামলা করেছিলেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের একাংশ। ২০২২ সালের ২০ মে হাই কোর্ট কেন্দ্রের সমতুল ৩১ শতাংশ হারে ডিএ দেওয়ার নির্দেশ দেয় রাজ্যকে। কিন্তু হাই কোর্টের ওই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার। ২০২২ সালের ৩ নভেম্বর মামলা দায়ের হয় শীর্ষ আদালতে। প্রথম শুনানি হয় সে বছরের ২৮ নভেম্বর। সেই থেকে মামলাটি বিচারাধীন। তবে এই মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থাতেই কয়েক দফায় ডিএ বৃদ্ধির ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও তা কেন্দ্রীয় হারের সমতুল্য হয়নি।
কেন্দ্রীয় হারে এবং বকেয়া ডিএ-র দাবিতে কলকাতা হাই কোর্টে মামলা করেছিলেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের একাংশ। ২০২২ সালের ২০ মে হাই কোর্ট কেন্দ্রের সমতুল ৩১ শতাংশ হারে ডিএ দেওয়ার নির্দেশ দেয় রাজ্যকে। কিন্তু হাই কোর্টের ওই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার। ২০২২ সালের ৩ নভেম্বর মামলা দায়ের হয় শীর্ষ আদালতে। প্রথম শুনানি হয় সে বছরের ২৮ নভেম্বর। সেই থেকে মামলাটি বিচারাধীন। তবে এই মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থাতেই কয়েক দফায় ডিএ বৃদ্ধির ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও তা কেন্দ্রীয় হারের সমতুল্য হয়নি।
advertisement
8/8
রাজ্যের হয়ে এই মামলায় সওয়াল করেন আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি। এ ছাড়া, সরকারি কর্মীদের একাংশের তরফে রয়েছেন আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য এবং আইনজীবী ফিরদৌস শামিম।
রাজ্যের হয়ে এই মামলায় সওয়াল করেন আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি। এ ছাড়া, সরকারি কর্মীদের একাংশের তরফে রয়েছেন আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য এবং আইনজীবী ফিরদৌস শামিম।
advertisement
advertisement
advertisement