পরিস্থিতি দেখে, এখন থেকেই পূর্ণ প্রস্তুতি সেরে ফেলেছে রাজ্য সরকার। ঘূর্ণিঝড়ে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে সুন্দরবনে। আর তাই সুন্দরবন কোস্টাল থানা ও গোসাবা থানার অধীনে সুন্দরবনের দ্বীপগুলিকে আলাদাভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে রাজ্য প্রশাসন। ইতিমধ্যেই ওই পাঁচ দ্বীপের জন্য বিশেষ পুলিশ বাহিনী গঠন করা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের দাপট সবচেয়ে বেশি দেখা যেতে পারে পূর্ব মেদিনীপুরের উপকূলবর্তী অঞ্চল দিঘা, জুনপুট, শংকরপুরে। তাণ্ডব চলতে পারে সুন্দরবন অঞ্চলেও। প্রশাসনের তরফে বাড়তি তৎপরতা নেওয়া হচ্ছে হিঙ্গলগঞ্জ, সন্দেশখালিতে। উপকূলরক্ষী বাহিনীর তরফে গঠন করা হয়েছে কুইক রেসপন্স টিম। গভীর রাতেও সমুদ্রে মাইকিং চলছে। খালি করে দেওয়া হয়েছে দিঘার সমুদ্রতট। কপ্টার পাঠাচ্ছে বায়ুসেনাও। এদিকে রাজ্যের তরফে সব জায়গায় খুলে দেওয়া হয়েছে আশ্রয়শিবির।