আজ ট্রাম প্যারেডে আছে ১৯২৪ সালের HWC, ১৯১৮ সালে তৈরি বলাকা, যা আবার ২০০৫ সালে পুনঃনির্মাণ করা হয়। ১৯৪৮ সালের গীতাঞ্জলি। ১৯৭৫ সালের পাটরাণি, যা আবার ২০০২ সালে পুনঃনির্মাণ করা হয়। এছাড়া ১৯৮২ সালের ২৫৮, ১৯৮৩ সালের ৬০৪, ১৯৮৮ সালের ৭০৫, ২০১৯ সালের ৬১৫-১ ট্রাম চালানো হবে আজকের প্যারেডে। প্রতিবেদন : আবির ঘোষাল, ছবি : প্রতীকী
১৯০২ সাল—বিদ্যুৎচালিত ট্রাম। ২০১৯ সাল—এসি ট্রাম। ট্রামের যেমন বিবর্তন হয়েছে, তেমনই কমেছে রুটের সংখ্যাও। এমনকী কমেছে জনপ্রিয়তাও। তবু ট্রাম কলকাতার ঐতিহ্য। দেড়শো বছর পরেও ‘হেরিটেজ’-এর তকমা না পেলেও, ট্রামের এমন রুট রয়েছে, যেখানে ‘শ্লথ গতির যান’ চলতে বাধ্য। সেটাই কলকাতার হেরিটেজ রুট। প্রতিবেদন : আবির ঘোষাল, ছবি : প্রতীকী
এখন শহরের ধর্মতলা-গড়িয়াহাট এবং বালিগঞ্জ-টালিগঞ্জ এবং শ্যামবাজার-এসপ্ল্যানেড রুটে ট্রাম চলে। আগামী দিনেও মাত্র চার থেকে পাঁচটি রুটে ট্রাম চলবে। তবে, পর্যটকদের জন্য মূল আকর্ষণ হবে ধর্মতলা থেকে ভিক্টোরিয়া রুট। বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ কাড়তে ধর্মতলা থেকে ভিক্টোরিয়া পর্যন্ত ট্রাম চালানোর উদ্যোগ নিয়েছে পরিবহণ দফতর।
এমনকী ভিক্টোরিয়ার সামনে ট্রামের জন্য ট্যুরিস্ট প্ল্যাটফর্মও তৈরি হচ্ছে। দেড়শো বছরের ট্রামের বিবর্তন শহরবাসীকে দেখানো হবে সাত-আটটি ট্রামের মাধ্যমে। গড়িয়াহাট থেকে এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত এই ট্রাম প্যারেড চলবে ২৪-২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘ট্রামযাত্রা’। এটিও পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়াতে পারে। প্রতিবেদন : আবির ঘোষাল, ছবি : প্রতীকী