Ukraine Crisis: ইউক্রেনের রুশপন্থী অঞ্চলকে স্বাধীন ঘোষণা করলেন পুতিন, ইউক্রেন ঘিরে সঙ্কট চরমে

Last Updated:
Ukraine Crisis: সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, এই বিষয়ে তিনি ইতিমধ্যে কথা বলে নিয়েছে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁ ও জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎসকে জানিয়েছেন।
1/5
চরমে পৌঁছে গেল রাশিয়া-ইউক্রেন সঙ্কট। আমেরিকা-সহ ন্যাটোভুক্ত দেশগুলির কথা উপেক্ষা করেই রাশিয়ার পক্ষ থেকে ইউক্রেনের দুই রুশপন্থী অঞ্চলের স্বাধীনতা ঘোষণা করে দিলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
চরমে পৌঁছে গেল রাশিয়া-ইউক্রেন সঙ্কট। আমেরিকা-সহ ন্যাটোভুক্ত দেশগুলির কথা উপেক্ষা করেই রাশিয়ার পক্ষ থেকে ইউক্রেনের দুই রুশপন্থী অঞ্চলের স্বাধীনতা ঘোষণা করে দিলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
advertisement
2/5
সোমবার রাতের ভাষণে ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, ‘‘আমি বিশ্বাস করি, অবিলম্বে দোনেৎস্ক এবং লুগানস্কের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদি সিদ্ধান্তের প্রয়োজন।’’
সোমবার রাতের ভাষণে ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, ‘‘আমি বিশ্বাস করি, অবিলম্বে দোনেৎস্ক এবং লুগানস্কের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদি সিদ্ধান্তের প্রয়োজন।’’
advertisement
3/5
সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, এই বিষয়ে তিনি ইতিমধ্যে কতা বলে নিয়েছে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁ ও জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎসকে জানিয়েছেন। আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃতিক কারণেই এই দেশগুলিকে জানানো হয়েছে বলে খবর।
সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, এই বিষয়ে তিনি ইতিমধ্যে কতা বলে নিয়েছে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁ ও জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎসকে জানিয়েছেন। আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃতিক কারণেই এই দেশগুলিকে জানানো হয়েছে বলে খবর।
advertisement
4/5
স্বাভাবিক কারণে রাশিয়ার এই মনোভাব নতুন করে যুদ্ধের সম্ভাবনা তৈরি করেছে। একদিকে ক্রিমিয়া রয়েছে রাশিয়ার দখলে। এর পর এই দুই অংশও যদি ইউক্রেন থেকে আলাদা হয়ে যায়, তাহলে তার শক্তি আরও কমবে।
স্বাভাবিক কারণে রাশিয়ার এই মনোভাব নতুন করে যুদ্ধের সম্ভাবনা তৈরি করেছে। একদিকে ক্রিমিয়া রয়েছে রাশিয়ার দখলে। এর পর এই দুই অংশও যদি ইউক্রেন থেকে আলাদা হয়ে যায়, তাহলে তার শক্তি আরও কমবে।
advertisement
5/5
এই পরিস্থিতিতে যদি এই দুই অংশ দেশের মধ্যেই রাখতে হয়, তাহলে যুদ্ধে অংশ নিতে হবে ইউক্রেনকে। না হলে কথা না বলে এই দুই অংশ ছেড়ে দিতে হবে। যদিও এখনও পর্যন্ত এই নিয়ে ইউক্রেনের তরফ থেকে তেমন কোনও কড়া প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
এই পরিস্থিতিতে যদি এই দুই অংশ দেশের মধ্যেই রাখতে হয়, তাহলে যুদ্ধে অংশ নিতে হবে ইউক্রেনকে। না হলে কথা না বলে এই দুই অংশ ছেড়ে দিতে হবে। যদিও এখনও পর্যন্ত এই নিয়ে ইউক্রেনের তরফ থেকে তেমন কোনও কড়া প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
advertisement
advertisement
advertisement