ধীরে ধীরে পৃথিবী থেকে লুপ্ত হতে পারে মেরু ভাল্লুক!‌ আশঙ্কা প্রকাশ করলেন বিজ্ঞানীরা

Last Updated:
পৃথিবীর দুই প্রান্তের দুই ‘‌কুলিং সিস্টেম’‌, মানে মেরু অঞ্চলের বরফ ক্রমেই গলে যাচ্ছে। তার প্রভাব পড়ছে সেখানকার প্রাণীকুলের উপর
1/5
• কোনও একটি নির্দিষ্ট প্রাণী বেঁচে থাকে তার বাস্তুতন্ত্রের ওপরে। বাস্তুতন্ত্রের ক্ষতি হলে খাওয়ার জোটে না। বংশবৃদ্ধি ব্যহত হয়, তার ফলে ধীরে ধীরে নিজেদের অস্তিত্বরক্ষার লড়াইয়ে হার মানতে হয় প্রাণীদের। তেমনই অবস্থায় পড়েছে মেরু ভাল্লুক। গ্রিন হাউজ গ্যাসের প্রভাবে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বাড়ছে। ফলে দুই মেরুর বরফের পরিমাণ একটু একটু করে কমে আসছে। আর তাতেই প্রভূত সংকটের মুখে পড়েছে মেরু ভাল্লুক। কারণ, বরফ ছাড়া তাদের বেঁচে থাকা অসম্ভব।
• কোনও একটি নির্দিষ্ট প্রাণী বেঁচে থাকে তার বাস্তুতন্ত্রের ওপরে। বাস্তুতন্ত্রের ক্ষতি হলে খাওয়ার জোটে না। বংশবৃদ্ধি ব্যহত হয়, তার ফলে ধীরে ধীরে নিজেদের অস্তিত্বরক্ষার লড়াইয়ে হার মানতে হয় প্রাণীদের। তেমনই অবস্থায় পড়েছে মেরু ভাল্লুক। গ্রিন হাউজ গ্যাসের প্রভাবে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বাড়ছে। ফলে দুই মেরুর বরফের পরিমাণ একটু একটু করে কমে আসছে। আর তাতেই প্রভূত সংকটের মুখে পড়েছে মেরু ভাল্লুক। কারণ, বরফ ছাড়া তাদের বেঁচে থাকা অসম্ভব।
advertisement
2/5
• কেন অসম্ভব?‌ কারণ, তার স্বাভাবিক বাস্তুতন্ত্রই বরফের ওপর নির্ভরশীল। খাদ্যের যোগান থেকে পরিবেশ, পরিস্থিতি, একেবারে চরম ঠাণ্ডা ও বরফ না থাকলে এই প্রাণীর পক্ষে বেঁচে থাকা অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। আর ক্রমে মেরু অঞ্চলে সেই বরফের পরিমাণ কমছে বলেই সে খাদ্য পাচ্ছে না, সন্তানকে বড় করার সুযোগ পাচ্ছে না। সাধারণত মাছ শিকার করে বা জলজ প্রাণীর যোগান যদি না থাকে, তাহলে ভাল্লুকের না খেয়ে মরে যাওয়া ছাড়া আর কোনও উপায় নেই।
• কেন অসম্ভব?‌ কারণ, তার স্বাভাবিক বাস্তুতন্ত্রই বরফের ওপর নির্ভরশীল। খাদ্যের যোগান থেকে পরিবেশ, পরিস্থিতি, একেবারে চরম ঠাণ্ডা ও বরফ না থাকলে এই প্রাণীর পক্ষে বেঁচে থাকা অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। আর ক্রমে মেরু অঞ্চলে সেই বরফের পরিমাণ কমছে বলেই সে খাদ্য পাচ্ছে না, সন্তানকে বড় করার সুযোগ পাচ্ছে না। সাধারণত মাছ শিকার করে বা জলজ প্রাণীর যোগান যদি না থাকে, তাহলে ভাল্লুকের না খেয়ে মরে যাওয়া ছাড়া আর কোনও উপায় নেই।
advertisement
3/5
• Nature Climate Change নামে একটি জার্নালে University of Toronto Scarborough–এর মূল গবেষক কে মলনার একটি গবেষণা পত্র প্রকাশ করেছেন। তিনি সেখানে বলেছেন, মেরু ভাল্লুকের লুপ্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভবনাই প্রবল।
• Nature Climate Change নামে একটি জার্নালে University of Toronto Scarborough–এর মূল গবেষক কে মলনার একটি গবেষণা পত্র প্রকাশ করেছেন। তিনি সেখানে বলেছেন, মেরু ভাল্লুকের লুপ্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভবনাই প্রবল।
advertisement
4/5
• হয়ত দক্ষিণ মেরুর কিছু অংশে এই ভাল্লুকের কয়েকটি প্রজাতি টিকে থাকলেও থাকতে পারে। কিন্তু গ্রিন হাউজ গ্যাসের অত্যাধিক প্রভাবে ভাল্লুকের বেশিরভাগ প্রজাতিরই লুপ্ত হয়ে যাওয়া প্রায় নিশ্চিত। হতে পারে, আরও কয়েকবছর পর দক্ষিণ মেরুর সামান্য কোনও অংশে এই ভাল্লুকের দেখা পাওয়া যাবে।
• হয়ত দক্ষিণ মেরুর কিছু অংশে এই ভাল্লুকের কয়েকটি প্রজাতি টিকে থাকলেও থাকতে পারে। কিন্তু গ্রিন হাউজ গ্যাসের অত্যাধিক প্রভাবে ভাল্লুকের বেশিরভাগ প্রজাতিরই লুপ্ত হয়ে যাওয়া প্রায় নিশ্চিত। হতে পারে, আরও কয়েকবছর পর দক্ষিণ মেরুর সামান্য কোনও অংশে এই ভাল্লুকের দেখা পাওয়া যাবে।
advertisement
5/5
• গবেষক মালনার ব্যাখ্যা করে বলেছেন, এই প্রজাতির প্রাণীর শিকার করার জন্য বরফ প্রয়োজন। কারণ, এমনি মাটিতে এদের পেট ভরার মতো যথেষ্ট খাবার পাওয়া যায়। তবে মেরু ভাল্লুক একবারে অনেকটা পরিমাণ খেয়ে দীর্ঘদিন না খেয়ে থাকতে পারে। তাদের শারীরিক গঠন এমন হওয়ায় এখনও বেঁচে থাকার একটা ক্ষীণ আশা রয়ে যায়। মেরু ভাল্লুক নিজের শক্তি সঞ্চয় করে দীর্ঘদিন না খেয়েও চলতে পারে বলেই এত দূষণের পরেও টিকে আছে।
• গবেষক মালনার ব্যাখ্যা করে বলেছেন, এই প্রজাতির প্রাণীর শিকার করার জন্য বরফ প্রয়োজন। কারণ, এমনি মাটিতে এদের পেট ভরার মতো যথেষ্ট খাবার পাওয়া যায়। তবে মেরু ভাল্লুক একবারে অনেকটা পরিমাণ খেয়ে দীর্ঘদিন না খেয়ে থাকতে পারে। তাদের শারীরিক গঠন এমন হওয়ায় এখনও বেঁচে থাকার একটা ক্ষীণ আশা রয়ে যায়। মেরু ভাল্লুক নিজের শক্তি সঞ্চয় করে দীর্ঘদিন না খেয়েও চলতে পারে বলেই এত দূষণের পরেও টিকে আছে।
advertisement
advertisement
advertisement