PM Modi in China: মোদির হাত ধরে জিনপিং-পুতিন! জমে গেল খেলা, ভারতের হাতে-পায়ে ধরা শুরু আমেরিকার, জব্দ ট্রাম্প

Last Updated:
তিন নেতার এক মঞ্চে উপস্থিতির কারণে আমেরিকার উদ্বেগ এখন স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান এবং এখন ওয়াশিংটন ভারতের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্বের গুরুত্ব প্রকাশ্যে গণনা শুরু করেছে।
1/6
চিনের তিয়ানজিনে সাংহাই সহযোগিতা সংস্থা (এসসিও) শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন এবং চিনা রাষ্ট্রপতি শি জিনপিংয়ের বৈঠক আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। (Photo Courtesy-Narendra Modi X Handle)
চিনের তিয়ানজিনে সাংহাই সহযোগিতা সংস্থা (এসসিও) শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন এবং চিনা রাষ্ট্রপতি শি জিনপিংয়ের বৈঠক আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। (Photo Courtesy-Narendra Modi X Handle)
advertisement
2/6
তিন নেতার এক মঞ্চে উপস্থিতির কারণে আমেরিকার উদ্বেগ এখন স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান এবং এখন ওয়াশিংটন ভারতের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্বের গুরুত্ব প্রকাশ্যে গণনা শুরু করেছে।(Photo Courtesy-Narendra Modi X Handle)
তিন নেতার এক মঞ্চে উপস্থিতির কারণে আমেরিকার উদ্বেগ এখন স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান এবং এখন ওয়াশিংটন ভারতের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্বের গুরুত্ব প্রকাশ্যে গণনা শুরু করেছে।(Photo Courtesy-Narendra Modi X Handle)
advertisement
3/6
নয়াদিল্লিতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বের কথা তুলে ধরে একটি দীর্ঘ পোস্ট লিখেছে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম X-এ একটি পোস্টে মার্কিন দূতাবাস বলেছে, 'ভারত-মার্কিন অংশীদারিত্ব হল একবিংশ শতাব্দীর সংজ্ঞায়িত সম্পর্ক। এই অংশীদারিত্ব ক্রমাগত নতুন উচ্চতা স্পর্শ করছে এবং এর ভিত্তি হল আমাদের উভয় দেশের জনগণের স্থায়ী বন্ধুত্ব।'
নয়াদিল্লিতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বের কথা তুলে ধরে একটি দীর্ঘ পোস্ট লিখেছে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম X-এ একটি পোস্টে মার্কিন দূতাবাস বলেছে, 'ভারত-মার্কিন অংশীদারিত্ব হল একবিংশ শতাব্দীর সংজ্ঞায়িত সম্পর্ক। এই অংশীদারিত্ব ক্রমাগত নতুন উচ্চতা স্পর্শ করছে এবং এর ভিত্তি হল আমাদের উভয় দেশের জনগণের স্থায়ী বন্ধুত্ব।'
advertisement
4/6
শুধু তাই নয়, মার্কিন বিদেশমন্ত্রী মার্কো রুবিও একটি বিবৃতি জারি করে বলেছেন যে 'ভারত ও আমেরিকার জনগণের মধ্যে এই গভীর বন্ধুত্ব আমাদের অংশীদারিত্বের ভিত্তি। এটিই আমাদের এগিয়ে নিয়ে যায় এবং আমাদের অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বের অপরিসীম সম্ভাবনাগুলিকে উপলব্ধি করে।'
শুধু তাই নয়, মার্কিন বিদেশমন্ত্রী মার্কো রুবিও একটি বিবৃতি জারি করে বলেছেন যে 'ভারত ও আমেরিকার জনগণের মধ্যে এই গভীর বন্ধুত্ব আমাদের অংশীদারিত্বের ভিত্তি। এটিই আমাদের এগিয়ে নিয়ে যায় এবং আমাদের অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বের অপরিসীম সম্ভাবনাগুলিকে উপলব্ধি করে।'
advertisement
5/6
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এসসিও শীর্ষ সম্মেলনে মোদি-পুতিন-জিনপিংয়ের মধ্যে যে ধরণের ইতিবাচক বার্তা এসেছে তা আমেরিকার উপর চাপ বাড়িয়েছে। রাশিয়া-চিনের সাথে ভারতের ক্রমবর্ধমান ঘনিষ্ঠতা ওয়াশিংটনকে বুঝতে সাহায্য করেছে যে এশিয়ায় তার স্বার্থ রক্ষা করতে হলে তাকে ভারতের সাথে সম্পর্ক জোরদার করতে হবে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এসসিও শীর্ষ সম্মেলনে মোদি-পুতিন-জিনপিংয়ের মধ্যে যে ধরণের ইতিবাচক বার্তা এসেছে তা আমেরিকার উপর চাপ বাড়িয়েছে। রাশিয়া-চিনের সাথে ভারতের ক্রমবর্ধমান ঘনিষ্ঠতা ওয়াশিংটনকে বুঝতে সাহায্য করেছে যে এশিয়ায় তার স্বার্থ রক্ষা করতে হলে তাকে ভারতের সাথে সম্পর্ক জোরদার করতে হবে।
advertisement
6/6
আসলে, সম্প্রতি হোয়াইট হাউস রাশিয়া থেকে ভারতের তেল কেনার বিষয়ে বেশ কয়েকটি তীব্র মন্তব্য করেছে। কিন্তু এখন এসসিও শীর্ষ সম্মেলনের ছবিগুলি সমীকরণটি বদলে দিয়েছে। এই কারণেই আমেরিকা এখন ভারত-মার্কিন সম্পর্ককে

আসলে, সম্প্রতি হোয়াইট হাউস রাশিয়া থেকে ভারতের তেল কেনার বিষয়ে বেশ কয়েকটি তীব্র মন্তব্য করেছে। কিন্তু এখন এসসিও শীর্ষ সম্মেলনের ছবিগুলি সমীকরণটি বদলে দিয়েছে। এই কারণেই আমেরিকা এখন ভারত-মার্কিন সম্পর্ককে "একবিংশ শতাব্দীর সংজ্ঞায়িত অংশীদারিত্ব" বলতে বাধ্য হচ্ছে।
advertisement
advertisement
advertisement