Donald Trump: নোবেল পুরস্কার পেয়েই থামবেন ট্রাম্প!...দিকে দিকে থামিয়ে দিচ্ছেন ‘যুদ্ধ’, এবার আরও দু’দেশের মধ্য রফা
- Published by:Satabdi Adhikary
- news18 bangla
Last Updated:
এদিনের চুক্তি স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানের পরে ট্রাম্প বলেন, "এখন এঁরা বন্ধু, এবং দীর্ঘ সময়ের জন্য বন্ধু থাকবে, তোমাদের দুজনের মধ্যে একটি দুর্দান্ত সম্পর্ক তৈরি হতে চলেছে এবং যদি সেটা না হয়, তাহলে আমাকে ফোন কোরো এবং আমি সব ঠিক করে দেব।"
ভারত-পাকিস্তানের ‘যুদ্ধ’ নাকি থামিয়েছিলেন তিনি৷ গুনে গুনে ৩৬ বার সেকথা সগর্বে ঘোষণাও করেছেন ট্রাম্প৷ ট্রাম্পের ‘অভিভাবকত্বের’ কথা স্বীকার করে নিয়ে পাকিস্তান তো তাঁকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্যই মনোনীত করে ফেলেছে৷ এখন দেখা যাচ্ছে, বিশ্বের যেখানে যেখানে যুদ্ধ চলছে, ঝগড়া রয়েছে সেখানে সেখানেই ‘ত্রাতা’র ভূমিকায় অবতীর্ণ হচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প৷ শুক্রবার তেমনই দৃশ্য দেখা গেল হোয়াইট হাউসে৷
advertisement
advertisement
সংবাদসংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের মতে, কয়েক দশক ধরে চলমান হিংসা ও শত্রুতার অবসান ঘটানোর লক্ষ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন৷ আজারবাইজানের রাষ্ট্রপতি ইলহাম আলিয়েভ এবং আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ান তাঁদের দেশের মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে নতুন সহযোগিতামূলক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য একাধিক চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন এদিন। চুক্তির অংশ হিসাবে, দুই দেশ গুরুত্বপূর্ণ পরিবহণ এবং বাণিজ্য রুটগুলি পুনরায় চালু করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ১৯৯০ এর দশকের গোড়ার দিকে আঞ্চলিক বিরোধ এবং যুদ্ধের কারণে বন্ধ থাকা রুটগুলিও রয়েছে।
advertisement
advertisement
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এভাবে আসলে ট্রাম্প কূটনৈতিক সাফল্য উদযাপন করেনিজেকে একজন বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। প্রসঙ্গত, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট আলিয়েভ সহ একাধিক নেতার দ্বারা নোবেল শান্তি পুরষ্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন ট্রাম্প৷ ট্রাম্প তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদের পররাষ্ট্র নীতির এজেন্ডার অংশ হিসাবে বিশ্ব শান্তির মধ্যস্থতার উপর ক্রমবর্ধমানভাবে মনোনিবেশ করেছেন।পাশাপাশি, আমেরিকার বাণিজ্যিক স্বার্থরক্ষাও এক্ষেত্রে তাঁর অন্যতম উদ্দেশ্য৷
advertisement
advertisement